ট্রাম্পের বৃটেন সফর, সাদিক খানকে তিরস্কার, বিক্ষোভ
বিতর্ক
সৃষ্টি করেই লন্ডন সফর শুরু করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড
ট্রাম্প। রোববার তিনি বৃটেনের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। তার বিমান সোমবার
বৃটেনের স্থানীয় সময় সকালে অবতরণ করার কথা। তবে এ সফরে তিনি কড়া প্রতিবাদ
বিক্ষোভের মুখে পড়তে পারেন। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার পূর্ব মুহূর্তে তিনি
লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের কড়া সমালোচনা করেছেন। তার উচ্চতা নিয়ে তিরস্কার
করেছেন। এর কয়েকদিন আগে ট্রাম্পকে একবিংশ শতাব্দীর ফ্রাসিস্ট হিসেবে
আখ্যায়িত করেছিলেন সাদিক খান। তাই রোববার যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার আগে নিউ
ইয়র্কের বামপন্থি মেয়র বিল ডি ব্লাসিও’র সঙ্গে তুলনা করেন সাদিক খানকে।
৫ ফুট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার সাদিক খান। ডি ব্লাসিওর উচ্চতাও কাছাকাছি। ট্রাম্প তার মন্তব্যে সাদিক খান প্রসঙ্গে বলেন, তিনি ডি ব্লাসিওর যমজ যেন,পার্থক্য শুধু তার থেকে খাট বা বেঁটে। এ নিয়ে বৃটিশ মিডিয়ায় তোলপাড় চলছে। পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লেখা হচ্ছে।
ওদিকে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া নিয়ে এরই মধ্যে কথা বলেছেন ট্রাম্প। তিনি কোনো চুক্তি ছাড়াই ব্রেক্সিট সম্পাদন করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বৃটেনের বেরিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন নাইজেল ফারাজেকে। ট্রাম্পের এমন আহ্বানকে বৃটেনের আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন সাদিক খান।
বৃটেন সফরে বিমানে উঠার আগে হোয়াইট হাউসের সাউথ লনে ডেইলি মেইল তার কাছে জানতে চায়, বৃটেন সফরের সময় মেয়র সাদিক খানের সঙ্গে তিনি সাক্ষাত করবেন কিনা। এ সময় সাদিক খান সম্পর্কে ট্রাম্প বলেছেন, আমি তার বিষয়ে অতো ভাবি না। তিনি ডি ব্লাসিওর যমজের মতো, পার্থক্য শুধু তিনি একটু বেঁটে। এখানে উল্লেখ্য, সাদিক খানের সঙ্গে ডনাল্ড ট্রাম্পের যেমন বিদ্বেষপূর্ণ সম্পর্ক, একই রকম সম্পর্ক নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র বিল ডি ব্লাসিওর সঙ্গেও। সে জন্যই হয়তো তাদেরকে ‘টুইন’ বা যমজ বলে আখ্যায়িত করেছেন ট্রাম্প। সফরের সময় তিনি বিরোধী লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিনের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন কিনা এমন প্রশ্ন করা হলে তা এড়িয়ে যান ট্রাম্প।
তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার লন্ডনে অবতরণ করার কথা রযেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের। তাদেরকে বাকিংহাম রাজপ্রাসাদে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনন্দন জানানোর কথা রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের। তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গার্ড অব অনার দেয়ার কথা রয়েছে। গ্রিন পার্কে এবং টাওয়ার অব লন্ডন থেকে তাকে রাজকীয় গান-স্যালুট জানানো হবে। রাতে বাকিংহাম রাজপ্রাসাদে রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করবেন রানি দ্বিতীয় এলজাবেথ। এর শুরুতেই তারা দু’জনে বক্তব্য রাখবেন।
মঙ্গলবার সকালের নাস্তা আয়োজন করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। এর আয়োজন হবে সেইন্ট জেমস রাজপ্রাসাদে। সেখানে বৃটেন ও যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসায় নেতারা উপস্থিত থাকবেন। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি মেলানিয়াকে নিয়ে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আলোচনায় বসবেন তেরেসা মে। তারা একসঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ সারবেন। ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে সংবাদ সম্মেলন করবেন। বৃটেনে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের বাসভবন উইনফিল্ড হাউসে নৈশভোজের আয়োজন করবেন ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি। রাণীর পক্ষে এতে যোগ দেবেন প্রিন্স অব ওয়েলস এবং ডাচেস অব কর্নওয়াল। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও প্রিন্স অব ওয়েলসের সঙ্গে বুধবার দিন অতিবাহিত করবেন ট্রাম্প দম্পতি।
ওদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করতে যাবেন তখন মধ্য লন্ডনে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। বিখ্যাত ‘ট্রাম্প বেবি’ নামের বেলুন দৃশ্যমান হবে। পাশাপশি থাকবে রোবট ট্রাম্প, যাকে দেখানো হয়েছে একটি স্বর্ণের টয়লেটের কমোডের ওপর বসে আছেন। এমন রোবটের উচ্চতা ১৬ ফুট। ওদিকে ট্রাম্প সম্পর্কে সাদিক খান লিখেছেন, বিশ্বজুড়ে ক্রমাগত হুমকির সবচেয়ে ভয়াবহ উদাহরণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
৫ ফুট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার সাদিক খান। ডি ব্লাসিওর উচ্চতাও কাছাকাছি। ট্রাম্প তার মন্তব্যে সাদিক খান প্রসঙ্গে বলেন, তিনি ডি ব্লাসিওর যমজ যেন,পার্থক্য শুধু তার থেকে খাট বা বেঁটে। এ নিয়ে বৃটিশ মিডিয়ায় তোলপাড় চলছে। পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লেখা হচ্ছে।
ওদিকে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া নিয়ে এরই মধ্যে কথা বলেছেন ট্রাম্প। তিনি কোনো চুক্তি ছাড়াই ব্রেক্সিট সম্পাদন করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বৃটেনের বেরিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন নাইজেল ফারাজেকে। ট্রাম্পের এমন আহ্বানকে বৃটেনের আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন সাদিক খান।
বৃটেন সফরে বিমানে উঠার আগে হোয়াইট হাউসের সাউথ লনে ডেইলি মেইল তার কাছে জানতে চায়, বৃটেন সফরের সময় মেয়র সাদিক খানের সঙ্গে তিনি সাক্ষাত করবেন কিনা। এ সময় সাদিক খান সম্পর্কে ট্রাম্প বলেছেন, আমি তার বিষয়ে অতো ভাবি না। তিনি ডি ব্লাসিওর যমজের মতো, পার্থক্য শুধু তিনি একটু বেঁটে। এখানে উল্লেখ্য, সাদিক খানের সঙ্গে ডনাল্ড ট্রাম্পের যেমন বিদ্বেষপূর্ণ সম্পর্ক, একই রকম সম্পর্ক নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র বিল ডি ব্লাসিওর সঙ্গেও। সে জন্যই হয়তো তাদেরকে ‘টুইন’ বা যমজ বলে আখ্যায়িত করেছেন ট্রাম্প। সফরের সময় তিনি বিরোধী লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিনের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন কিনা এমন প্রশ্ন করা হলে তা এড়িয়ে যান ট্রাম্প।
তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার লন্ডনে অবতরণ করার কথা রযেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের। তাদেরকে বাকিংহাম রাজপ্রাসাদে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনন্দন জানানোর কথা রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের। তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গার্ড অব অনার দেয়ার কথা রয়েছে। গ্রিন পার্কে এবং টাওয়ার অব লন্ডন থেকে তাকে রাজকীয় গান-স্যালুট জানানো হবে। রাতে বাকিংহাম রাজপ্রাসাদে রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করবেন রানি দ্বিতীয় এলজাবেথ। এর শুরুতেই তারা দু’জনে বক্তব্য রাখবেন।
মঙ্গলবার সকালের নাস্তা আয়োজন করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। এর আয়োজন হবে সেইন্ট জেমস রাজপ্রাসাদে। সেখানে বৃটেন ও যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসায় নেতারা উপস্থিত থাকবেন। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি মেলানিয়াকে নিয়ে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আলোচনায় বসবেন তেরেসা মে। তারা একসঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ সারবেন। ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে সংবাদ সম্মেলন করবেন। বৃটেনে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের বাসভবন উইনফিল্ড হাউসে নৈশভোজের আয়োজন করবেন ট্রাম্প ও ফার্স্টলেডি। রাণীর পক্ষে এতে যোগ দেবেন প্রিন্স অব ওয়েলস এবং ডাচেস অব কর্নওয়াল। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও প্রিন্স অব ওয়েলসের সঙ্গে বুধবার দিন অতিবাহিত করবেন ট্রাম্প দম্পতি।
ওদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করতে যাবেন তখন মধ্য লন্ডনে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। বিখ্যাত ‘ট্রাম্প বেবি’ নামের বেলুন দৃশ্যমান হবে। পাশাপশি থাকবে রোবট ট্রাম্প, যাকে দেখানো হয়েছে একটি স্বর্ণের টয়লেটের কমোডের ওপর বসে আছেন। এমন রোবটের উচ্চতা ১৬ ফুট। ওদিকে ট্রাম্প সম্পর্কে সাদিক খান লিখেছেন, বিশ্বজুড়ে ক্রমাগত হুমকির সবচেয়ে ভয়াবহ উদাহরণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
No comments