১৫ বছর বয়সী বৃটিশ অ্যাকাউন্টেন্ট
মাত্র
১৫ বছর বয়সী একটি বালক বৃটেনের সবচেয়ে কম বয়সী অ্যাকাউন্টেন্টে পরিণত
হয়েছে। স্কুলে পড়া অবস্থায় সে সফলতার সঙ্গে প্রতিষ্ঠা করেছে
অ্যাকাউন্ট্যান্সি ফার্ম। এ জন্য তার ব্যাপক প্রশংসা। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ওই
বালকের নাম রণবীর সিং সাধু। দক্ষিণ লন্ডনে তার বসবাস। ২৫ বছর বয়সে নিজেকে
মিলিয়নিয়ার বানানোর লক্ষ্য স্থির করেছে সে। মাত্র ১২ বছর বয়সে তাই শুরু
করেছে ব্যবসা। এ খবর দিয়েছে ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা পিটিআই।
রণবীর বলেছে, খুব অল্প বয়স থেকেই সে নিজেকে একজন অ্যাকাউন্টেন্ট এবং আর্থিক খাতের পরামর্শক হিসেবে গড়ে তোলার ইচ্ছা পোষণ করেছে। অগ্রজরা যেভাবে ব্যবসা করে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছে তাদের পথ অনুসরণ করে এ পথে এগুতে ইচ্ছে হয় তার। প্রতিদিন তার প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ জন ক্লায়েন্টকে সেবা দেয়া হয়। এর বিনিময়ে প্রতি ঘণ্টায় চার্জ নেয় ১২ থেকে ১৫ পাউন্ড। তার ভাষায়, স্কুলের পড়াশোনা আর ব্যবসা নিয়ে কোনো সমস্যা হয় না। আমার কোনো হতাশা বা চাপ নেই। আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো একজন মিলিয়নিয়ার হওয়া এবং ব্যবসাকে প্রসারিত করা।
রণবীর ১২ বছর বয়সে লেভেল ৩ সিপিডি বেসিক অ্যাকাউন্টিং সনদ সংগ্রহ করেছে অনলাইনে অ্যাকাউন্টিং কোর্স করে। এরপর ২০১৬ সালের জুনে চালু করে তার ব্যবসা ডিজিটাল অ্যাকাউন্টস। দুই বছর পরে দ্বিতীয় একটি কোম্পানি চালু করে। এর নাম দেয় নিজের নামে -রণবীর সিং সাধু। বর্তমানে এর উন্নয়ন কাজ চলছে।
রণবীর তার কাজ করে মূলত বাসায়। পাশেই তার পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও আছে একটি অফিস। তাও ব্যবহার করে সে। তার পিতা আমান সিং সাধু (৫০) একজন বিল্ডার। মা দলবিন্দর কাউর সাধু (৪৫) এস্টেট এজেন্ট।
রণবীর বলেছে, শুরু থেকেই মা-বাবা আমাকে সাহায্য করেছে সব সময়। আমার লক্ষ্য হলো অনেক অর্থ বানানো। ব্যবসা বিস্তৃত করা। একে আন্তর্জাতিক রূপ দেয়া।
রণবীর বলেছে, খুব অল্প বয়স থেকেই সে নিজেকে একজন অ্যাকাউন্টেন্ট এবং আর্থিক খাতের পরামর্শক হিসেবে গড়ে তোলার ইচ্ছা পোষণ করেছে। অগ্রজরা যেভাবে ব্যবসা করে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছে তাদের পথ অনুসরণ করে এ পথে এগুতে ইচ্ছে হয় তার। প্রতিদিন তার প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ জন ক্লায়েন্টকে সেবা দেয়া হয়। এর বিনিময়ে প্রতি ঘণ্টায় চার্জ নেয় ১২ থেকে ১৫ পাউন্ড। তার ভাষায়, স্কুলের পড়াশোনা আর ব্যবসা নিয়ে কোনো সমস্যা হয় না। আমার কোনো হতাশা বা চাপ নেই। আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো একজন মিলিয়নিয়ার হওয়া এবং ব্যবসাকে প্রসারিত করা।
রণবীর ১২ বছর বয়সে লেভেল ৩ সিপিডি বেসিক অ্যাকাউন্টিং সনদ সংগ্রহ করেছে অনলাইনে অ্যাকাউন্টিং কোর্স করে। এরপর ২০১৬ সালের জুনে চালু করে তার ব্যবসা ডিজিটাল অ্যাকাউন্টস। দুই বছর পরে দ্বিতীয় একটি কোম্পানি চালু করে। এর নাম দেয় নিজের নামে -রণবীর সিং সাধু। বর্তমানে এর উন্নয়ন কাজ চলছে।
রণবীর তার কাজ করে মূলত বাসায়। পাশেই তার পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও আছে একটি অফিস। তাও ব্যবহার করে সে। তার পিতা আমান সিং সাধু (৫০) একজন বিল্ডার। মা দলবিন্দর কাউর সাধু (৪৫) এস্টেট এজেন্ট।
রণবীর বলেছে, শুরু থেকেই মা-বাবা আমাকে সাহায্য করেছে সব সময়। আমার লক্ষ্য হলো অনেক অর্থ বানানো। ব্যবসা বিস্তৃত করা। একে আন্তর্জাতিক রূপ দেয়া।
No comments