শ্রীলঙ্কা থেকে ফিরতে পারেননি মশিউল, জায়ানের পরিবারে ঈদ নেই by জিয়া চৌধুরী
ক’দিন
বাদে ঈদুল ফিতর। ঘরে ঘরে সবাই মাতবে ঈদের আনন্দে। কিন্তু এবার অন্যরকম এক
ঈদ এসেছে শ্রীলঙ্কায় জঙ্গি হামলায় নিহত শিশু জায়ান চৌধুরীর পরিবারে। ইস্টার
সানডের দিন গত ২১শে এপ্রিল শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে ভয়াবহ বোমা হামলায় প্রাণ
হারায় আট বছরের ছোট্ট জায়ান। তার বাবা মশিউল হক চৌধুরী প্রিন্সও বোমা
হামলায় গুরুতর আহত হন।
তিনি এখনও সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নাতি জায়ান চৌধুরী বাবা-মা আর দেড় বছরের ছোট ভাইকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কায়। হোটেলের কক্ষে থাকায় হামলা থেকে বেঁচে যান জায়ানের মা শেখ আমেনা সুলতানা এবং জায়ানের ছোট ভাই জোহান চৌধুরী।
হামলার তিন দিন পর ২৪শে এপ্রিল জায়ানের মরদেহ বাংলাদেশে আনা হয়।
বনানীর চেয়ারম্যানবাড়ি মাঠে জানাজা শেষে তাকে বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়। ১৫ই আগস্টের শহীদদের কবরের পাশে জায়গা হয় ছোট্ট জায়ানের। শেখ ফজলুল করিম সেলিমের জামাতা মশিউল হক চৌধুরী প্রিন্স তখন শ্রীলঙ্কায় চিকিৎসাধীন।
এমনকি জায়ানের মাও সেদিন তার ছেলেকে শেষবারের মতো বিদায় দিতে বাংলাদেশে আসতে পারেননি। এমন ট্র্যাজেডির পর কিছুতেই স্বাভাবিক হতে পারছে না জায়ানের পরিবার। গতকাল বনানীতে জায়ানের নানার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় নীরব-নিথর পরিবেশ। এই বাড়িটিতেই বেশিরভাগ সময় কাটাতো জায়ান। সুযোগ পেলেই নানার কোলে চড়তো। শেখ ফজলুল করিম সেলিমও সময় দিতেন তার প্রিয় নাতিকে। তবে ঈদ কিংবা বিশ্বকাপ আমেজ কোন কিছুই যেন এবার বাড়িটিকে ছুঁতে পারেনি। জায়ানের পছন্দের খেলা ছিল ক্রিকেট। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলা থাকলে সে উন্মাদনা ছুঁয়ে যেত জায়ানকেও। তবে এবারের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জায়ান চৌধুরীর পরিবারের কাছে বেদনার অন্য নাম।
ঘর আলো করে রাখা পুত্র জায়ান অন্য পারে আর তার বাবা এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জায়ানের পছন্দের খেলা ছিল ক্রিকেট, নানা বাড়িতে থাকলে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ি মাঠে খেলত সে। বাড়িটির একজন নিরাপত্তাকর্মী জানান, জায়ান আসলে বাড়িটিতে অন্যরকম আনন্দ বয়ে যেত। মাঠে ক্রিকেট খেলতো, হই-হুল্লোড় লেগে যেত। ঈদেও সব আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে জায়ান আলাদা জায়গা করে নিত। তবে, এবার পরিস্থিতি আসলেই ভিন্ন। জায়ান চৌধুরীর বাবা মশিউল হক চৌধুরী প্রিন্স এখনো সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তার একটি পা এখনো সেরে উঠেনি। তবে, মশিউল হক চৌধুরী আগের চেয়ে অনেক সুস্থ আছেন বলে মানবজমিনকে জানিয়েছেন তাদের পরিবারের একজন সদস্য। স্বামীর দেখভাল করতে দেড় বছরের সন্তান জোহান চৌধুরীকে নিয়ে সিঙ্গাপুরে আছেন আমেনা সুলতানা সোনিয়া। ঈদের আগের দিন চিকিৎসাধীন জামাতাকে দেখতে সিঙ্গাপুর যাবেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
তিনি এখনও সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নাতি জায়ান চৌধুরী বাবা-মা আর দেড় বছরের ছোট ভাইকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কায়। হোটেলের কক্ষে থাকায় হামলা থেকে বেঁচে যান জায়ানের মা শেখ আমেনা সুলতানা এবং জায়ানের ছোট ভাই জোহান চৌধুরী।
হামলার তিন দিন পর ২৪শে এপ্রিল জায়ানের মরদেহ বাংলাদেশে আনা হয়।
বনানীর চেয়ারম্যানবাড়ি মাঠে জানাজা শেষে তাকে বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়। ১৫ই আগস্টের শহীদদের কবরের পাশে জায়গা হয় ছোট্ট জায়ানের। শেখ ফজলুল করিম সেলিমের জামাতা মশিউল হক চৌধুরী প্রিন্স তখন শ্রীলঙ্কায় চিকিৎসাধীন।
এমনকি জায়ানের মাও সেদিন তার ছেলেকে শেষবারের মতো বিদায় দিতে বাংলাদেশে আসতে পারেননি। এমন ট্র্যাজেডির পর কিছুতেই স্বাভাবিক হতে পারছে না জায়ানের পরিবার। গতকাল বনানীতে জায়ানের নানার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় নীরব-নিথর পরিবেশ। এই বাড়িটিতেই বেশিরভাগ সময় কাটাতো জায়ান। সুযোগ পেলেই নানার কোলে চড়তো। শেখ ফজলুল করিম সেলিমও সময় দিতেন তার প্রিয় নাতিকে। তবে ঈদ কিংবা বিশ্বকাপ আমেজ কোন কিছুই যেন এবার বাড়িটিকে ছুঁতে পারেনি। জায়ানের পছন্দের খেলা ছিল ক্রিকেট। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলা থাকলে সে উন্মাদনা ছুঁয়ে যেত জায়ানকেও। তবে এবারের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জায়ান চৌধুরীর পরিবারের কাছে বেদনার অন্য নাম।
ঘর আলো করে রাখা পুত্র জায়ান অন্য পারে আর তার বাবা এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জায়ানের পছন্দের খেলা ছিল ক্রিকেট, নানা বাড়িতে থাকলে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ি মাঠে খেলত সে। বাড়িটির একজন নিরাপত্তাকর্মী জানান, জায়ান আসলে বাড়িটিতে অন্যরকম আনন্দ বয়ে যেত। মাঠে ক্রিকেট খেলতো, হই-হুল্লোড় লেগে যেত। ঈদেও সব আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে জায়ান আলাদা জায়গা করে নিত। তবে, এবার পরিস্থিতি আসলেই ভিন্ন। জায়ান চৌধুরীর বাবা মশিউল হক চৌধুরী প্রিন্স এখনো সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তার একটি পা এখনো সেরে উঠেনি। তবে, মশিউল হক চৌধুরী আগের চেয়ে অনেক সুস্থ আছেন বলে মানবজমিনকে জানিয়েছেন তাদের পরিবারের একজন সদস্য। স্বামীর দেখভাল করতে দেড় বছরের সন্তান জোহান চৌধুরীকে নিয়ে সিঙ্গাপুরে আছেন আমেনা সুলতানা সোনিয়া। ঈদের আগের দিন চিকিৎসাধীন জামাতাকে দেখতে সিঙ্গাপুর যাবেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
No comments