বিশ্বের মহাসাগরে মিলল নতুন ২ লাখ ভাইরাস: বৈশ্বিক উষ্ণতা নিবারণে সহায়তা হবে!
নতুন এক সমীক্ষার ভিত্তিতে বলা হচ্ছে যে বিশ্বের সব মহাসাগরে রয়েছে প্রায় দুই লাখ অজানা ভাইরাস।
বিস্ময়কর এ সব জীবনের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে মহাসাগরীয় পাঁচটি অঞ্চল থেকে। এগুলো সাধারণ ভাবে স্বতন্ত্র পরিবেশগত অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। সুমেরু এবং কুমেরু মহাসাগর থেকে শুরু করে উষ্ণ মহাসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা জুড়ে রয়েছে এ সব অঞ্চল। সেল নামের জার্নালে এ গবেষণার বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ সব ভাইরাসের বেশির ভাগের খবরই বিজ্ঞান জগতে অজানা ছিল। অন্যদিকে মহাসাগরে যে পরিমাণ ভাইরাস আছে বলে আগে অনুমান করা হতো তার চেয়ে প্রায় ১২ গুণ বেশি ভাইরাস পাওয়া গেছে।
বিশ্বের মহাসাগরগুলোতে এক লাখ ৯৫ হাজার সাতশ ২৮টি ভাইরাস পাওয়া গেছে। এ সব অণুজীব মহাসাগরের বাস্তুতন্ত্র বা জৈব পরিবেশকে প্রভাবিত করে তাও জানার আগ্রহ রয়েছে বিজ্ঞানীদের।
ভাইরাসকে সাধারণ ভাবে ভিলেন হিসেবেই গণ্য করি আমরা। কেবলমাত্র অসুখ-বিসুখ সৃষ্টির সঙ্গেই ভাইরাসের সম্পর্ক রয়েছে বলে সাধারণ ভাবে মনে করি আমরা। এ ধারণা পুরোপুরি ঠিক নয়। আর সাগরের এ সব ভাইরাসের বেশির ভাগই মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়। তবে এগুলো মাছ বা তিমির মতো সামুদ্র প্রাণী দেহে সংক্রমণ ঘটাতে হয়ত পারে। যাই হোক না কেনও, জলবায়ুর পরিবর্তন ঠেকাতে সাগরের বুক জৈব-প্রকৌশল প্রয়োগের পথ বের করতে হয়ত সহায়তা করবে এ জরিপ।
টারা নামের এক সমুদ্রযানের মাধ্যমে সু থেকে কুমেরু পর্যন্ত জরিপ চালানো হয়েছে। গত এক দশক ধরে চলেছে এ জরিপ। সাধারণ ভাবে সাগরের চার হাজার মিটার বা ১৩ ফুট গভীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ সব নমুনাকে পরিশোধন শেষে বিভিন্ন গবেষণাগারে পাঠানো হয়। এ জরিপের সঙ্গে জড়িত গবেষণাগারগুলো 'টারা ওসেনস কনসোর্টিয়াম' হিসেবে পরিচিত।
মানুষের শ্বাস নেয়ার জন্য যে অক্সিজেন ব্যবহার হয় তার অর্ধেকই উৎপাদন করে সামুদ্র জীবরা। অন্যদিকে আবহমণ্ডলে মানুষ যে কার্বন ডাই অক্সাইড ছাড়ে তার ৫০ ভাগই সরিয়ে ফেলে তারা।
নতুন এ গবেষণার মাধ্যমে আবহমণ্ডলের কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্যের বিষয়টি আরও সঠিক ভাবে সহায়তা করতে পারবেন বিজ্ঞানীরা।
তারা বলেছেন, সাগরে অধিক হারে জীবনের খোঁজ পাওয়ার মানে হলো কার্বন ডাই অক্সাইড অধিক হারে জৈব কার্বনে এবং জৈব ভরে রূপান্তরিত হবে। এতে সাগরের পানির অম্লত্ব বাড়াবে না কার্বন ডাই অক্সাইড।
সাগরের ভাইরাসে কিছু রদবদলের চেষ্টা করবেন বিজ্ঞানীরা। এটি করা হবে গবেষণার মাধ্যমে। এতে বাতাস থেকে বেশি বেশি করে কার্বন ডাই অক্সাইড সরিয়ে নেয়া সম্ভব হবে। সম্ভব হবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে কার্যকর যুদ্ধ।
বিস্ময়কর এ সব জীবনের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে মহাসাগরীয় পাঁচটি অঞ্চল থেকে। এগুলো সাধারণ ভাবে স্বতন্ত্র পরিবেশগত অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। সুমেরু এবং কুমেরু মহাসাগর থেকে শুরু করে উষ্ণ মহাসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা জুড়ে রয়েছে এ সব অঞ্চল। সেল নামের জার্নালে এ গবেষণার বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ সব ভাইরাসের বেশির ভাগের খবরই বিজ্ঞান জগতে অজানা ছিল। অন্যদিকে মহাসাগরে যে পরিমাণ ভাইরাস আছে বলে আগে অনুমান করা হতো তার চেয়ে প্রায় ১২ গুণ বেশি ভাইরাস পাওয়া গেছে।
বিশ্বের মহাসাগরগুলোতে এক লাখ ৯৫ হাজার সাতশ ২৮টি ভাইরাস পাওয়া গেছে। এ সব অণুজীব মহাসাগরের বাস্তুতন্ত্র বা জৈব পরিবেশকে প্রভাবিত করে তাও জানার আগ্রহ রয়েছে বিজ্ঞানীদের।
ভাইরাসকে সাধারণ ভাবে ভিলেন হিসেবেই গণ্য করি আমরা। কেবলমাত্র অসুখ-বিসুখ সৃষ্টির সঙ্গেই ভাইরাসের সম্পর্ক রয়েছে বলে সাধারণ ভাবে মনে করি আমরা। এ ধারণা পুরোপুরি ঠিক নয়। আর সাগরের এ সব ভাইরাসের বেশির ভাগই মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়। তবে এগুলো মাছ বা তিমির মতো সামুদ্র প্রাণী দেহে সংক্রমণ ঘটাতে হয়ত পারে। যাই হোক না কেনও, জলবায়ুর পরিবর্তন ঠেকাতে সাগরের বুক জৈব-প্রকৌশল প্রয়োগের পথ বের করতে হয়ত সহায়তা করবে এ জরিপ।
টারা নামের এক সমুদ্রযানের মাধ্যমে সু থেকে কুমেরু পর্যন্ত জরিপ চালানো হয়েছে। গত এক দশক ধরে চলেছে এ জরিপ। সাধারণ ভাবে সাগরের চার হাজার মিটার বা ১৩ ফুট গভীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ সব নমুনাকে পরিশোধন শেষে বিভিন্ন গবেষণাগারে পাঠানো হয়। এ জরিপের সঙ্গে জড়িত গবেষণাগারগুলো 'টারা ওসেনস কনসোর্টিয়াম' হিসেবে পরিচিত।
মানুষের শ্বাস নেয়ার জন্য যে অক্সিজেন ব্যবহার হয় তার অর্ধেকই উৎপাদন করে সামুদ্র জীবরা। অন্যদিকে আবহমণ্ডলে মানুষ যে কার্বন ডাই অক্সাইড ছাড়ে তার ৫০ ভাগই সরিয়ে ফেলে তারা।
নতুন এ গবেষণার মাধ্যমে আবহমণ্ডলের কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্যের বিষয়টি আরও সঠিক ভাবে সহায়তা করতে পারবেন বিজ্ঞানীরা।
তারা বলেছেন, সাগরে অধিক হারে জীবনের খোঁজ পাওয়ার মানে হলো কার্বন ডাই অক্সাইড অধিক হারে জৈব কার্বনে এবং জৈব ভরে রূপান্তরিত হবে। এতে সাগরের পানির অম্লত্ব বাড়াবে না কার্বন ডাই অক্সাইড।
সাগরের ভাইরাসে কিছু রদবদলের চেষ্টা করবেন বিজ্ঞানীরা। এটি করা হবে গবেষণার মাধ্যমে। এতে বাতাস থেকে বেশি বেশি করে কার্বন ডাই অক্সাইড সরিয়ে নেয়া সম্ভব হবে। সম্ভব হবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে কার্যকর যুদ্ধ।
No comments