নাসার কিশোর গবেষক
মোশে
কাই কাভালিনের দুটি কলেজ ডিগ্রি রয়েছে। কিন্তু, তাতে কী, ভোট দেয়ার বয়স
কিন্তু এখনো তার হয়নি। বিমান নিয়ে সে আকাশে উড়তে পারে। কিন্তু সত্যটা হলো,
একা গাড়ি চালানোর আইনি ছাড়পত্র এখনো পায়নি। কারণ বয়স যে এখনো ১৮ হয়নি।
বলতেই পারেন জীবন তার বৈপরীত্যে পূর্ণ। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান গ্যাব্রিয়েলের এই ১৭ বছরের তরুণ এর মধ্যেই কিন্তু নিজের মতো অনেক কীর্তি স্থাপন করে ফেলেছে। মাত্র এগারোতেই কমিউনিটি কলেজ থেকে স্নাতক। তার ঠিক চার বছরের মাথায় ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে আবারো স্নাতক, এবার অঙ্কে।
বলতেই পারেন জীবন তার বৈপরীত্যে পূর্ণ। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান গ্যাব্রিয়েলের এই ১৭ বছরের তরুণ এর মধ্যেই কিন্তু নিজের মতো অনেক কীর্তি স্থাপন করে ফেলেছে। মাত্র এগারোতেই কমিউনিটি কলেজ থেকে স্নাতক। তার ঠিক চার বছরের মাথায় ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে আবারো স্নাতক, এবার অঙ্কে।
এখন
অনলাইনে ব্র্যান্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তরের পাঠ নিচ্ছে
কাভালিন, বিষয় সাইবার সিকিওরিটি। এর মধ্যেই ডাক পায় নাসার। বিমান ও ড্রোনের
নজরদারি প্রযুক্তির উদ্ভাবনে, নাসাকে সাহায্য করার জন্যই ডাক পড়ে
ক্যালিফোর্নিয়ার এই তরুণের। সানন্দে এই প্রস্তাবে সম্মতি প্রকাশ করে, আপাতত
মাস্টার্সে ইতি টেনেছে সে।
এসব তো রয়েছেই। এর মধ্যেই তার লেখা দুটি বইও প্রকাশ পেয়েছে। মার্শাল আর্ট? তাতেও সে তুখোড়। ঘরে প্রচুর পুরস্কার নিয়ে এসেছে। কাভালিন জানায়, এ বছরের শেষেই সে বিমানচালকের লাইসেন্স হাতে পেয়ে যাবে।
এসব তো রয়েছেই। এর মধ্যেই তার লেখা দুটি বইও প্রকাশ পেয়েছে। মার্শাল আর্ট? তাতেও সে তুখোড়। ঘরে প্রচুর পুরস্কার নিয়ে এসেছে। কাভালিন জানায়, এ বছরের শেষেই সে বিমানচালকের লাইসেন্স হাতে পেয়ে যাবে।
এতো
গুণের অধিকারী হলেও, আর পাঁচজন সাধারণের মতোই নিজেকে মনে করে এই তরুণ।
নাসার ফ্লাইট রিসার্চ সেন্টারে গবেষণারত এই তরুণের কথায়, 'আমি বিশেষ কিছুই
করিনি। যা করেছি, যেটুকু করেছি, সেই কৃতিত্বও মা-বাবার। প্রেরণা,
অনুপ্রেরণা- সবটাই তাদের কাছ থেকে পাওয়া। আমি শুধু চেষ্টা করেছি, সব সময়
আমার সেরাটা দিতে।'
মা জন্মসূত্রে তাইওয়ানের নাগরিক, বাবা ব্রাজিলিয়ান। ছেলের মতো তারাও মনে করেন, সন্তান জিনিয়াস কিছু নয়। সবটাই তার মধ্যে এসেছে স্বাভাবিকভাবে।
মা জন্মসূত্রে তাইওয়ানের নাগরিক, বাবা ব্রাজিলিয়ান। ছেলের মতো তারাও মনে করেন, সন্তান জিনিয়াস কিছু নয়। সবটাই তার মধ্যে এসেছে স্বাভাবিকভাবে।
তার
একসময়কার অঙ্কের শিক্ষক ড্যানিয়েল জজের কথায়, ও খুব পরিশ্রম করতে পারে।
কাউকে ওর মতো পরিশ্রম করতে দেখিনি। এই ড্যানিয়েলের কাছে দুই বছর অঙ্কের পাঠ
নিয়েছে কাভালিন।
তার লক্ষ্য, ভবিষ্যতে জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী হওয়া। সেই লক্ষ্যের দিকেই দ্রুত এগোচ্ছে সে।
তার লক্ষ্য, ভবিষ্যতে জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী হওয়া। সেই লক্ষ্যের দিকেই দ্রুত এগোচ্ছে সে।
No comments