একদিকে জমছে, অন্যদিকে গলছে
অ্যান্টার্কটিকায়
বরফ ক্রমশ বাড়ছে। এমনটাই জানিয়েছে নাসা। তার মানে এই নয় যে, যেসব
বিজ্ঞানীরা এতো দিন অ্যান্টার্কটিকায় বরফ গলছে বলে জানিয়েছে তারা মিথ্যা
বলেছেন।
আসলে ঘটনা হলো, অ্যান্টার্কটিকায় একদিকে যেমন বরফ গলছে, অন্যদিকে বরফ জমছেও।
সম্প্রতি নাসার একটি গবেষণা থেকে এমন তথ্যটি উঠে এসেছে। সাধারণত গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর কারণেই বরফ গলে যাচ্ছে বলে অনুমান সংস্থাটির।
২০১৩ সালে একটি সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, কয়েক বছর পর অ্যান্টার্কটিকার সব বরফই গলে যাবে।
নতুন গবেষণার প্রধান জে জোয়ালি জানান, অ্যান্টার্কটিক পেনিনসুলা এবং পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকাতে বরফ গলে যাওয়ার পরিমাণ অনেক বেশি। কিন্তু পূর্ব অ্যান্টার্কটিকায় বরফ জমছে-এটাও সত্যি।
নতুন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৯২ থেকে ২০০১ পর্যন্ত নতুন করে বরফ জমেছে ১১২ বিলিয়ন টন। এরপর ২০০৮ পর্যন্ত ৮২ বিলিয়ন টন বরফ কমেছে। অর্থাৎ কমে যাচ্ছে না বরফের পরিমাণ। এই আশ্বাসবাণীই দেয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।
১৯৯২ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ইআরএস স্যাটেলাইট এবং আইসিইএস স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ২০০৩ থেকে ২০০৮ সালের মাধ্যমে এই সব গবেষণা চালানো হয়।
আসলে ঘটনা হলো, অ্যান্টার্কটিকায় একদিকে যেমন বরফ গলছে, অন্যদিকে বরফ জমছেও।
সম্প্রতি নাসার একটি গবেষণা থেকে এমন তথ্যটি উঠে এসেছে। সাধারণত গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর কারণেই বরফ গলে যাচ্ছে বলে অনুমান সংস্থাটির।
২০১৩ সালে একটি সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, কয়েক বছর পর অ্যান্টার্কটিকার সব বরফই গলে যাবে।
নতুন গবেষণার প্রধান জে জোয়ালি জানান, অ্যান্টার্কটিক পেনিনসুলা এবং পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকাতে বরফ গলে যাওয়ার পরিমাণ অনেক বেশি। কিন্তু পূর্ব অ্যান্টার্কটিকায় বরফ জমছে-এটাও সত্যি।
নতুন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৯২ থেকে ২০০১ পর্যন্ত নতুন করে বরফ জমেছে ১১২ বিলিয়ন টন। এরপর ২০০৮ পর্যন্ত ৮২ বিলিয়ন টন বরফ কমেছে। অর্থাৎ কমে যাচ্ছে না বরফের পরিমাণ। এই আশ্বাসবাণীই দেয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।
১৯৯২ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ইআরএস স্যাটেলাইট এবং আইসিইএস স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ২০০৩ থেকে ২০০৮ সালের মাধ্যমে এই সব গবেষণা চালানো হয়।
No comments