দাফনের আগে নড়ে উঠলো নবজাতক
মৃত
ঘোষণার পর দাফনের আগে জানাজার সময় নড়ে উঠলো এক নবজাতক। ঢাকা মেডিকেল কলেজ
(ঢামেক) হাসপাতালের চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণার প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা পর আজিমপুর
কবরস্থানে শনিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তাকে ফের ঢামেক
হাসপাতালের আইসিউতে ভর্তি করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী এক শিক্ষার্থী জানান,
এক বন্ধুর বাবার কবর যিয়ারত করতে আজিমপুর কবরস্থানে গিয়েছিলেন তিনি। সাড়ে
১১টার দিকে একটি বাচ্চাকে নিয়ে কবরস্থানে আসেন কয়েকজন লোক। সেখানে ওই
বাচ্চাকে জানাজা পড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তারা। সেখানে জানাজায়
অংশগ্রহণের জন্য কাতারে দাঁড়ান তারা। এর কিছুণ পরেই বাচ্চার খালু জোবায়ের
হোসেন বাচ্চার বাবাকে ডেকে বলেন, ‘বাচ্চা তো নড়াচড়া করছে। সে মনে হয় মরেনি।
চল খুলে দেখি।’
এরপর বাচ্চার বাবা জাহাঙ্গীর আলম কাফনের কাপড় খুলে দেখেন নবজাতক বাচ্চাটি নড়াচড়া করছে। মুখ হা করছে কিছু খাওয়ার জন্য। এ অবস্থা দেখে সবাই মিলে বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে আসেন তারা।
গতকাল রাত ৮টার দিকে জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী সুলতানার প্রসব বেদনা শুরু হলে ঢামেকে ভর্তি করা হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একটি ছেলে বাচ্চা প্রসব করেন সুলতানা। জন্মের পরই তার নাম রাখা হয় সোহবান। প্রসবের পর বাচ্চাটিকে আইসিইউতে না রেখে ২১৩ নম্বর ওয়ার্ডের ১৩ নম্বর কেবিনে রাখা হয়। শনিবার সকাল ৯টায় সদ্যজাত সোহবান নড়াচড়া করছে না দেখে অভিভাবকরা ছুটলেন চিকিৎসকের কাছে। পরীক্ষা করে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। তাদের হাতে ধরিয়ে দেন শিশুটির ডেথ সার্টিফিকেট (মৃত্যু সনদ)।
নবজাতকের ব্যাপারে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ‘এটি একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা। কোন ডাক্তার ভালো করে যাচাই না করেই ডেথ সার্টিফিকেট দিয়েছেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বর্তমানে বাচ্চাটিকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। বাচ্চাটি এখন ভালো আছে। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
এর আগে আরো এক নারীকে মৃত ঘোষণা করে সমালোচিত হয়েছিল ঢামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এরপর বাচ্চার বাবা জাহাঙ্গীর আলম কাফনের কাপড় খুলে দেখেন নবজাতক বাচ্চাটি নড়াচড়া করছে। মুখ হা করছে কিছু খাওয়ার জন্য। এ অবস্থা দেখে সবাই মিলে বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতালে আসেন তারা।
গতকাল রাত ৮টার দিকে জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী সুলতানার প্রসব বেদনা শুরু হলে ঢামেকে ভর্তি করা হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একটি ছেলে বাচ্চা প্রসব করেন সুলতানা। জন্মের পরই তার নাম রাখা হয় সোহবান। প্রসবের পর বাচ্চাটিকে আইসিইউতে না রেখে ২১৩ নম্বর ওয়ার্ডের ১৩ নম্বর কেবিনে রাখা হয়। শনিবার সকাল ৯টায় সদ্যজাত সোহবান নড়াচড়া করছে না দেখে অভিভাবকরা ছুটলেন চিকিৎসকের কাছে। পরীক্ষা করে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। তাদের হাতে ধরিয়ে দেন শিশুটির ডেথ সার্টিফিকেট (মৃত্যু সনদ)।
নবজাতকের ব্যাপারে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ‘এটি একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা। কোন ডাক্তার ভালো করে যাচাই না করেই ডেথ সার্টিফিকেট দিয়েছেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বর্তমানে বাচ্চাটিকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। বাচ্চাটি এখন ভালো আছে। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
এর আগে আরো এক নারীকে মৃত ঘোষণা করে সমালোচিত হয়েছিল ঢামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
No comments