মিসরে আইএস সংশ্লিষ্ট জঙ্গি হামলায় নিহত ৩০- সিসি'র বিদেশ সফর সংক্ষিপ্ত
উত্তর
সিনাইয়ের প্রাদেশিক রাজধানী আল-আরিশে বিভিন্ন সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে
গাড়িবোমার বিস্টেম্ফারণ ও রকেট হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া গাজার কাছে রাফাহ ও
শেখ জুবাইয়েদ শহরেও হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ
আল সিসি বিদেশ সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফিরে এসেছেন। আফ্রিকান ইউনিয়নের
সম্মেলনে ইথিওপিয়ায় অবস্থান করছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্র হামলার নিন্দা
জানিয়ে বলেছে, সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবেলায় মিসর সরকারকে সহায়তা অব্যাহত
রাখবে তারা। খবর : বিবিসি, এএফপি, আলজাজিরা।
ইসলামিক স্টেট (আইএস) সংশ্লিষ্ট জঙ্গি সংগঠন আনসার বেইত আল-মাকদিস দাবি করেছে, তারাই একযোগে এ হামলা চালিয়েছে। টুইটারে সংগঠনটি এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। ২০১৩ সালে মিসরের ইসলামপন্থি প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর দেশটিতে বিদ্রোহীদের হামলা জোরদার হয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটা সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা। ২০১১ সালে গণঅভ্যুত্থানের চতুর্থ বার্ষিকী উপলক্ষে সম্প্রতি দেশটিতে ২০ জনের বেশি কিক্ষোভকারী নিহত হয়। এ ঘটনায় দেশটিতে আবারও উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। ওই গণঅভ্যুত্থানে তৎকালীন নেতা হোসনি মোবারক ক্ষমতাচ্যুত হন। দুই বছর আগে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর মুসলিম ব্রাদারহুড নিষিদ্ধ ও তাদের ওপর ব্যাপক দমন-পীড়ন চালায়। তবে ব্রাদারহুড জানিয়েছে, তারা কোনো ধরনের সহিংসতার পক্ষে নয়।
নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, আল-আরিশে পুলিশের বেশ কয়েকটি কার্যালয়, একটি সামরিক ঘাঁটি ও একটি সামরিক হোটেল লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালানো হয়। এরপর সামরিক ঘাঁটির গেটে একটি গাড়িবোমার বিস্টেম্ফারণ ঘটানো হয়। নগরীর বিভিন্ন সেনা চেকপয়েন্ট লক্ষ্য করেও হামলা হয়েছে। হামলায় আল-আহরাম পত্রিকার আল-আরিশের কার্যালয় পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে যায়। পত্রিকাটির কার্যালয় সামরিক হোটেল ও ঘাঁটির বিপরীতে অবস্থিত।
নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, আল-আরিশের বাইরে একটি চেকপয়েন্টে হামলায় চার সেনা আহত হয়েছেন এবং রাফায় একটি চেকপয়েন্টে গুলিবিদ্ধ হয়ে সেনাবাহিনীর এক মেজর নিহত হয়েছেন। গত অক্টোবরে একটি চেকপয়েন্টে হামলায় বেশ কয়েকজন সেনা নিহত হওয়ার পর থেকে উত্তর সিনাইয়ে জরুরি কারফিউ বলবৎ রয়েছে।
সেনাবাহিনী এ অঞ্চলে সহিংসতা দমনে বড় ধরনের অভিযান চালিয়ে আসছে। তবে এখন পর্যন্ত অভিযান ব্যর্থ হয়েছে। জঙ্গি সংগঠন আনসার বেইত আল-মাকদিস এ অঞ্চলে সবচেয়ে বড় হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে এবং তারা বিভিন্ন সময় নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে আসছে।
ইসলামিক স্টেট (আইএস) সংশ্লিষ্ট জঙ্গি সংগঠন আনসার বেইত আল-মাকদিস দাবি করেছে, তারাই একযোগে এ হামলা চালিয়েছে। টুইটারে সংগঠনটি এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। ২০১৩ সালে মিসরের ইসলামপন্থি প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর দেশটিতে বিদ্রোহীদের হামলা জোরদার হয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটা সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা। ২০১১ সালে গণঅভ্যুত্থানের চতুর্থ বার্ষিকী উপলক্ষে সম্প্রতি দেশটিতে ২০ জনের বেশি কিক্ষোভকারী নিহত হয়। এ ঘটনায় দেশটিতে আবারও উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। ওই গণঅভ্যুত্থানে তৎকালীন নেতা হোসনি মোবারক ক্ষমতাচ্যুত হন। দুই বছর আগে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর মুসলিম ব্রাদারহুড নিষিদ্ধ ও তাদের ওপর ব্যাপক দমন-পীড়ন চালায়। তবে ব্রাদারহুড জানিয়েছে, তারা কোনো ধরনের সহিংসতার পক্ষে নয়।
নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, আল-আরিশে পুলিশের বেশ কয়েকটি কার্যালয়, একটি সামরিক ঘাঁটি ও একটি সামরিক হোটেল লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালানো হয়। এরপর সামরিক ঘাঁটির গেটে একটি গাড়িবোমার বিস্টেম্ফারণ ঘটানো হয়। নগরীর বিভিন্ন সেনা চেকপয়েন্ট লক্ষ্য করেও হামলা হয়েছে। হামলায় আল-আহরাম পত্রিকার আল-আরিশের কার্যালয় পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে যায়। পত্রিকাটির কার্যালয় সামরিক হোটেল ও ঘাঁটির বিপরীতে অবস্থিত।
নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, আল-আরিশের বাইরে একটি চেকপয়েন্টে হামলায় চার সেনা আহত হয়েছেন এবং রাফায় একটি চেকপয়েন্টে গুলিবিদ্ধ হয়ে সেনাবাহিনীর এক মেজর নিহত হয়েছেন। গত অক্টোবরে একটি চেকপয়েন্টে হামলায় বেশ কয়েকজন সেনা নিহত হওয়ার পর থেকে উত্তর সিনাইয়ে জরুরি কারফিউ বলবৎ রয়েছে।
সেনাবাহিনী এ অঞ্চলে সহিংসতা দমনে বড় ধরনের অভিযান চালিয়ে আসছে। তবে এখন পর্যন্ত অভিযান ব্যর্থ হয়েছে। জঙ্গি সংগঠন আনসার বেইত আল-মাকদিস এ অঞ্চলে সবচেয়ে বড় হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে এবং তারা বিভিন্ন সময় নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে আসছে।
No comments