মিরপুরে ভয়াবহ বিষ্ফোরণে ব্যাপক হতাহত : ৯ লাশ উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুরের একটি প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ বিষ্ফোরণে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
রাত ৮টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে মৃতের সংখ্যা নয়জন।
তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মৃতের সংখ্যা আরো অনেক বেশি। বিষ্ফোরণে পুরো এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। এতে একটি একতলা ভবন ধসে গেছে। আশপাশের বেশকিছু বাড়ি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আজ সন্ধ্যার দিকে মিরপুর ১ নম্বরস্থ ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন এফকো ভবনে এ ঘটনা ঘটে।
সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে হঠাৎ বিকট আওয়াজে বিষ্ফোরণ হয়। এসময় আশপাশের ভবনগুলো কেপে ওঠে। বিষ্ফোরণের পরপরই তিন তলা ওই ভবনে আগুন লেগে যায়। এর ১৫ মিনেটের মাথায় আরো ভয়াবহ বিষ্ফোরণ। এসময় ভবনের সামনে থাকা গাড়িগুলো মুহুর্তে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। বিষ্ফোরণের ভয়াবহতায় পাশের একটি একতলা ভবন ধসে যায়। আশপাশের বেশকিছু ভবনের দরজা-জানালার কাচ চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে খসে পড়ে।
এদিকে, প্রথম দফার বিষ্ফোরণের পরেই খবর দেয়া হয় ফায়ার সার্ভিসকে। ফায়ার সার্ভিস সদস্যর গিয়ে প্রায় দুই ঘণ্ট অভিযান চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। এরপর ভেতর থেকে লাশ বের করা হয়।
রাত ৮টা পর্যন্ত মোট নয়টি লাশ উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে। তবে প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানিয়েছেন, লাশের সংখ্যা আরো অনেক বেশি হবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই ভবনটিতে এফকো নামের একটি প্লাস্টিক কারখানা রয়েছে। যেখানে ওয়ান টাইম প্লাস্টিকের বক্সসহ নানা পণ্য তৈরি করা হয়।
ঘটনার সময় অন্তত অর্ধশত শ্রমিক কাজ করছিলেন বলে জানা গেছে।
প্রথম দফায় বিষ্ফোরণের পর এদের অনেকেই কারখানা থেকে বের হতে পারেন। তবে আগুন লেগে যাওয়ায় আবার অনেকেই আটকা পড়ে যান।
আগুনে পুরো ভবনটিই পুড়ে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিষ্ফোরণে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের ভবনগুলো কেপে ওঠায় অনেকেই ভবন ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। পুরো এলাকায় এসময় হুলস্থুল কাণ্ড লেগে যায়।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে কারখানায় ব্যবহৃত বয়লার বিষ্ফোরণে এ ঘটনা ঘটেছে। যেকোনো কারণে প্রথম বয়লারটি বিষ্ফোরিত হয়ে আগুন লেগে যাওয়ায় দ্বিতীয় বয়লারটিও বিষ্ফোরিত হয়ে যায়। এতে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমান বাড়ে।
ঘটনার পর নিরাপত্তাজনিত কারণে পুলিশ পুরো এলাকা কর্ডন করে রেখেছে।
রাত ৮টার দিকে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এক ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা জানান, উদ্ধারকাজ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের সংখ্যা জানানো যাবে না। রাত ৮টা পর্যন্ত ওই কারখানার কোনো কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাস্থলে ভিড় জমিয়েছেন কারখানায় কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারিদের স্বজনরা। নিহতদের মধ্যে অনেকেই স্বজনের লাশ খুজেঁ বেড়াচ্ছেন।
রাত ৮টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে মৃতের সংখ্যা নয়জন।
তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মৃতের সংখ্যা আরো অনেক বেশি। বিষ্ফোরণে পুরো এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। এতে একটি একতলা ভবন ধসে গেছে। আশপাশের বেশকিছু বাড়ি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আজ সন্ধ্যার দিকে মিরপুর ১ নম্বরস্থ ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন এফকো ভবনে এ ঘটনা ঘটে।
সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে হঠাৎ বিকট আওয়াজে বিষ্ফোরণ হয়। এসময় আশপাশের ভবনগুলো কেপে ওঠে। বিষ্ফোরণের পরপরই তিন তলা ওই ভবনে আগুন লেগে যায়। এর ১৫ মিনেটের মাথায় আরো ভয়াবহ বিষ্ফোরণ। এসময় ভবনের সামনে থাকা গাড়িগুলো মুহুর্তে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। বিষ্ফোরণের ভয়াবহতায় পাশের একটি একতলা ভবন ধসে যায়। আশপাশের বেশকিছু ভবনের দরজা-জানালার কাচ চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে খসে পড়ে।
এদিকে, প্রথম দফার বিষ্ফোরণের পরেই খবর দেয়া হয় ফায়ার সার্ভিসকে। ফায়ার সার্ভিস সদস্যর গিয়ে প্রায় দুই ঘণ্ট অভিযান চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। এরপর ভেতর থেকে লাশ বের করা হয়।
রাত ৮টা পর্যন্ত মোট নয়টি লাশ উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে। তবে প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানিয়েছেন, লাশের সংখ্যা আরো অনেক বেশি হবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই ভবনটিতে এফকো নামের একটি প্লাস্টিক কারখানা রয়েছে। যেখানে ওয়ান টাইম প্লাস্টিকের বক্সসহ নানা পণ্য তৈরি করা হয়।
ঘটনার সময় অন্তত অর্ধশত শ্রমিক কাজ করছিলেন বলে জানা গেছে।
প্রথম দফায় বিষ্ফোরণের পর এদের অনেকেই কারখানা থেকে বের হতে পারেন। তবে আগুন লেগে যাওয়ায় আবার অনেকেই আটকা পড়ে যান।
আগুনে পুরো ভবনটিই পুড়ে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিষ্ফোরণে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের ভবনগুলো কেপে ওঠায় অনেকেই ভবন ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। পুরো এলাকায় এসময় হুলস্থুল কাণ্ড লেগে যায়।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে কারখানায় ব্যবহৃত বয়লার বিষ্ফোরণে এ ঘটনা ঘটেছে। যেকোনো কারণে প্রথম বয়লারটি বিষ্ফোরিত হয়ে আগুন লেগে যাওয়ায় দ্বিতীয় বয়লারটিও বিষ্ফোরিত হয়ে যায়। এতে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমান বাড়ে।
ঘটনার পর নিরাপত্তাজনিত কারণে পুলিশ পুরো এলাকা কর্ডন করে রেখেছে।
রাত ৮টার দিকে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এক ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা জানান, উদ্ধারকাজ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের সংখ্যা জানানো যাবে না। রাত ৮টা পর্যন্ত ওই কারখানার কোনো কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাস্থলে ভিড় জমিয়েছেন কারখানায় কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারিদের স্বজনরা। নিহতদের মধ্যে অনেকেই স্বজনের লাশ খুজেঁ বেড়াচ্ছেন।
No comments