শিশুগণ, দাও মন নিজ নিজ পাঠে by ডা. সাইফুল আলম
আমাদের বন্ধুমহলে আমার আর কিশমিশ আলীর সখ্যের ঘনত্বটা অন্যদের কাছে ঈর্ষণীয় হলেও আমরা এটাকে নিয়ে মাথার যন্ত্রণায় ভুগে যন্ত্রণানাশক ট্যাবলেট সেবন করে অর্থের সর্বনাশ করি না। সমাজের নানা কিসিমের সমস্যা আর টানাপড়েনকে কোলে তুলে আমরা প্রায়ই বেশ খানিকটা পিলো পাসিং খেলে এক সময় ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। এতে সমাজ কতটা বাংলাওয়াশ হয় তা বলতে পারব না। তবুও আমাদের এক জোড়া মন আর দু'জোড়া বৃদ্ধলোচন পারিপাশর্ি্বক নানা অবক্ষয়কে ইঙ্গিত করার জন্য যেন মাঝে মাঝে উদগ্রীব হয়ে ওঠে।
সেদিন কিশমিশের চেহারাটায় যেন আবহাওয়া দপ্তরের সাড়ে সাত নম্বর মহাবিষণ্নতার সাংকেতিক চিহ্ন দেখে আমি শুধালাম, 'কী বিষয় দোস্ত? চারপাশের কোনো সামাজিক অস্বাভাবিকতা তোমার মনের জঙ্গলে আগুন ধরাল নাকি? তোমার মুখমণ্ডলের ভাঙাচোরা খানাখন্দের মাঝে যেন তারই তাপ অনুভব করছি।' আমার প্রশ্নটা ওকে আরও প্রায় সাড়ে তিন কেজি বিষণ্নতায় ঢেকে দিল বলে মনে হলো। বড্ড নিম্ন স্বরে ও বলল, 'আচ্ছা দোস্ত, বলতে পার আমাদের দেশের কচি, কোমলমতি বাচ্চাগুলোকে নিয়ে তাদের অভিভাবকরা কেন এত ঘোড়দৌড়ে সওয়ার হচ্ছেন?' আমি কিশমিশের অজান্তা স্টাইল বসনে ঢাকা প্রশ্নটার পরিপূর্ণ শরীরটাকে দেখতে না পেয়ে শুধালাম, 'তা তুমি কোন বিষয়টাকে ইঙ্গিত করছ তা তো ঠিক বুঝলাম না দোস্ত।' ও বলল, 'দোস্ত, লক্ষ্য করে দেখ, বছর শুরু না হতেই মহানগরের প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ইট-পাথর যেন খামচে ধরার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন এসব বাচ্চার অভিভাবকরা।
_ 'ও, তুমি তাহলে এবার ওদিকটাতেও নজর ফেলেছ দেখছি।' আমি ওর গুপ্ত বিষয়টাকে যেন আবিষ্কার করে উত্তরটা দিলাম। কিশমিশ বলল, 'বছর শুরুতে মহানগরীসহ দেশের বড় বড় শহরে বেসরকারি অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রি-প্রাইমারি, সাব-প্রাইমারি, প্রাইমারি ইত্যাদি শ্রেণীর খেলাঘর সাজিয়ে বেশ স্বাস্থ্যকর বাণিজ্য শুরু হয়ে যায়।' আমি বললাম, দোস্ত শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। দেশের জনগণকে শিশুকাল থেকেই তো শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে হবে।' কিশমিশ আমার মন্তব্যে শতকরা শতভাগ সমর্থনের অলিভ অয়েল মাখিয়ে বলল, 'তা যথার্থ বলেছ। তবে অতি কচি শিশুদেরকে বাণিজ্যের মূলধন করে বিভ্রান্তির কাচঘরে বসে একটি মহল চুটিয়ে ব্যবসা করে দিব্যি মুটিয়ে যাচ্ছে।' আমি কিশমিশের বাক্য চালনায় একটি হার্ড ব্রেক কষে বললাম, 'কিন্তু দোস্ত, একটি বিশেষ মহলকে দোষারোপ করে কী লাভ? আমাদের কোনো কোনো অভিভাবক তাদের অতিঅপ্রাপ্ত-বয়স্ক শিশু সন্তানটিকে কোলে করে নিয়ে কোনো একটি নামি-দামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গর্ভে প্রতিস্থাপন করতে পারলে যে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলেন, সেটাও লক্ষণীয়।'
আমার এহেন দৃঢ়চেতা বাক্যবাণটিকে কিশমিশ যেন খানিকটা শীতল রসিকতার ভ্যানিলা মাখিয়ে বলল, 'অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে অচিরেই কোনো মা তার গর্ভস্থ সন্তানটির আল্ট্রাসনো রিপোর্ট আর সিটি স্ক্যানের নেগেটিভ প্লেট নিয়ে অনাগত শিশুটির নিবন্ধনের জন্য নগরের কোন নামি-দামি স্কুলে ধরনা দেবেন। হে হেহে।'
কিশমিশ যেন নিজের রসিকতায় খানিকটা হাসির ঝরনা বয়ে দিল। আমিও সে ঝরনায় খানিকটা স্নান করে বললাম, 'অর্থাৎ অনাগত শিশুটির জন্মনিবন্ধনের পূর্বেই তার বিদ্যালয়ের খাতায় নিবন্ধনটাই বেশি জরুরি হবে। হে হে হে।' কথাগুলো বলে আমি যেন অনেক দিন পর খাঁটি কার্বন ডাইঅক্সাইড মিশ্রিত খানিকটা হাসির সঞ্চারী পেশ করলাম। কিশমিশ আমার রসিকতায় আংশিক অংশ না নিয়েও বলল, 'অথচ বিশ্বের অনেক শিশু মনোবিজ্ঞানীদের মতে, শিশুদের পাঁচ বছর বয়সের আগে বিদ্যালয়ে পাঠানো জরুরি নয়। তাছাড়া আমাদের দেশে প্রায়ই প্রথম শ্রেণীর শিশুটির কাঁধে তার ওজনের চেয়েও বেশি ওজনের বই-খাতাভর্তি ব্যাগটি চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে অভিভাবকদেরই ব্যাগটি কাঁধে নিয়ে যেন ফেলে আসা শৈশবকেই স্মৃতিচারণ করতে হচ্ছে। আমি বললাম, 'ইদানীং আবার অনেক ব্র্যান্ড স্কুলে শিশুকুঞ্জে ভর্তি হওয়ার জন্য কচি-কাঁচাদের ভাগ্য পরীক্ষার লটারিতে অংশ নিতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে অবুঝ শিশুটির চেয়ে পরোক্ষভাবে তার অভিভাবকরাই যেন ভাগ্য পরীক্ষার টেনশনে ভোগেন। তাছাড়া এ পদ্ধতি শিশুমনেও বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।' কিশমিশ বলল, 'এ পদ্ধতিতে উত্তীর্ণ ভাগ্যবান শিশুটি সত্যই মেধাবী, নাকি উপযুক্ত তারও তো কোনো নিশ্চয়তা নেই। আমি ওর মন্তব্যটায় কোনোরূপ প্রতিক্রিয়া ক্ষয় না করে আলোচনার আঁচটাকে খানিকটা উস্কে দিয়ে বললাম, 'দোস্ত, লক্ষ্য করলে দেখবে মহানগরীতে কিছু কিছু শিশু বিদ্যানিকেতন বেশ মনোহরি নাম ধারণ করে আবির্ভূত হচ্ছে।
_ হ্যাঁ, এক্ষেত্রে কিন্ডারগার্টেনগুলো বেশ এগিয়ে আছে। কিশমিশের ত্বরিত উত্তর।
আমরা এতক্ষণ শিশুশিক্ষা বিষয়ক একটি আলোচনায় মশগুল হয়ে একটি বাচ্চাদের স্কুলের সামনে দিয়ে অতিক্রম করছিলাম। স্কুলের সামনের একটি নিত্যদিনের দৃশ্য আমাদের দৃষ্টিযুগলকে যেন আঁকড়ে ধরল। কিশমিশ তার চলার গতিটায় একটা হ্যাঁচকা চেইন টেনে খানিকটা থমকে দাঁড়াতেই আমি বললাম, 'ওনারা বাচ্চাদের বিদ্যালয়ে পেঁৗছে এভাবেই প্রত্যহ স্কুলের সামনে প্রস্তর-কঠিন সময় কাটান।' কিশমিশ বলল_ 'এ ঝুঁকিপূর্ণ শহরে শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে অভিভাবকগণ সত্যিই বড় অসহায়।' আমি বললাম, 'আবার অনেক সময় দেখা যায় কোনো কোনো অভিভাবক তার শিশু শিক্ষার্থীকে ঘুমন্ত অবস্থায় কোলে তুলে স্কুলে পেঁৗছে দিচ্ছেন। কারণ অধিকাংশ শিক্ষালয়ের পরিচালনা পর্ষদ বছরজুড়ে বাচ্চাদের মর্নিং সেশনটা বজায় রাখছে।' কিশমিশ তার ছোট্ট উত্তরে বলল, বিষয়টি লক্ষণীয়।
আমি এবার আমার এ স্পর্শকাতর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চক্রটির ইতি টানার প্রয়াসে বললাম, দোস্ত, সমস্ত আলোচনা-সমালোচনাকে ঊধর্ে্ব রেখে আমি আমাদের দেশের সব শিশু শিক্ষার্থীর উদ্দেশে একটি কথাই বলব_ শিশুগণ, দাও মন নিজ নিজ পাঠে।'
ডেন্টাল সার্জন
সেদিন কিশমিশের চেহারাটায় যেন আবহাওয়া দপ্তরের সাড়ে সাত নম্বর মহাবিষণ্নতার সাংকেতিক চিহ্ন দেখে আমি শুধালাম, 'কী বিষয় দোস্ত? চারপাশের কোনো সামাজিক অস্বাভাবিকতা তোমার মনের জঙ্গলে আগুন ধরাল নাকি? তোমার মুখমণ্ডলের ভাঙাচোরা খানাখন্দের মাঝে যেন তারই তাপ অনুভব করছি।' আমার প্রশ্নটা ওকে আরও প্রায় সাড়ে তিন কেজি বিষণ্নতায় ঢেকে দিল বলে মনে হলো। বড্ড নিম্ন স্বরে ও বলল, 'আচ্ছা দোস্ত, বলতে পার আমাদের দেশের কচি, কোমলমতি বাচ্চাগুলোকে নিয়ে তাদের অভিভাবকরা কেন এত ঘোড়দৌড়ে সওয়ার হচ্ছেন?' আমি কিশমিশের অজান্তা স্টাইল বসনে ঢাকা প্রশ্নটার পরিপূর্ণ শরীরটাকে দেখতে না পেয়ে শুধালাম, 'তা তুমি কোন বিষয়টাকে ইঙ্গিত করছ তা তো ঠিক বুঝলাম না দোস্ত।' ও বলল, 'দোস্ত, লক্ষ্য করে দেখ, বছর শুরু না হতেই মহানগরের প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ইট-পাথর যেন খামচে ধরার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন এসব বাচ্চার অভিভাবকরা।
_ 'ও, তুমি তাহলে এবার ওদিকটাতেও নজর ফেলেছ দেখছি।' আমি ওর গুপ্ত বিষয়টাকে যেন আবিষ্কার করে উত্তরটা দিলাম। কিশমিশ বলল, 'বছর শুরুতে মহানগরীসহ দেশের বড় বড় শহরে বেসরকারি অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রি-প্রাইমারি, সাব-প্রাইমারি, প্রাইমারি ইত্যাদি শ্রেণীর খেলাঘর সাজিয়ে বেশ স্বাস্থ্যকর বাণিজ্য শুরু হয়ে যায়।' আমি বললাম, দোস্ত শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। দেশের জনগণকে শিশুকাল থেকেই তো শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে হবে।' কিশমিশ আমার মন্তব্যে শতকরা শতভাগ সমর্থনের অলিভ অয়েল মাখিয়ে বলল, 'তা যথার্থ বলেছ। তবে অতি কচি শিশুদেরকে বাণিজ্যের মূলধন করে বিভ্রান্তির কাচঘরে বসে একটি মহল চুটিয়ে ব্যবসা করে দিব্যি মুটিয়ে যাচ্ছে।' আমি কিশমিশের বাক্য চালনায় একটি হার্ড ব্রেক কষে বললাম, 'কিন্তু দোস্ত, একটি বিশেষ মহলকে দোষারোপ করে কী লাভ? আমাদের কোনো কোনো অভিভাবক তাদের অতিঅপ্রাপ্ত-বয়স্ক শিশু সন্তানটিকে কোলে করে নিয়ে কোনো একটি নামি-দামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গর্ভে প্রতিস্থাপন করতে পারলে যে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলেন, সেটাও লক্ষণীয়।'
আমার এহেন দৃঢ়চেতা বাক্যবাণটিকে কিশমিশ যেন খানিকটা শীতল রসিকতার ভ্যানিলা মাখিয়ে বলল, 'অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে অচিরেই কোনো মা তার গর্ভস্থ সন্তানটির আল্ট্রাসনো রিপোর্ট আর সিটি স্ক্যানের নেগেটিভ প্লেট নিয়ে অনাগত শিশুটির নিবন্ধনের জন্য নগরের কোন নামি-দামি স্কুলে ধরনা দেবেন। হে হেহে।'
কিশমিশ যেন নিজের রসিকতায় খানিকটা হাসির ঝরনা বয়ে দিল। আমিও সে ঝরনায় খানিকটা স্নান করে বললাম, 'অর্থাৎ অনাগত শিশুটির জন্মনিবন্ধনের পূর্বেই তার বিদ্যালয়ের খাতায় নিবন্ধনটাই বেশি জরুরি হবে। হে হে হে।' কথাগুলো বলে আমি যেন অনেক দিন পর খাঁটি কার্বন ডাইঅক্সাইড মিশ্রিত খানিকটা হাসির সঞ্চারী পেশ করলাম। কিশমিশ আমার রসিকতায় আংশিক অংশ না নিয়েও বলল, 'অথচ বিশ্বের অনেক শিশু মনোবিজ্ঞানীদের মতে, শিশুদের পাঁচ বছর বয়সের আগে বিদ্যালয়ে পাঠানো জরুরি নয়। তাছাড়া আমাদের দেশে প্রায়ই প্রথম শ্রেণীর শিশুটির কাঁধে তার ওজনের চেয়েও বেশি ওজনের বই-খাতাভর্তি ব্যাগটি চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে অভিভাবকদেরই ব্যাগটি কাঁধে নিয়ে যেন ফেলে আসা শৈশবকেই স্মৃতিচারণ করতে হচ্ছে। আমি বললাম, 'ইদানীং আবার অনেক ব্র্যান্ড স্কুলে শিশুকুঞ্জে ভর্তি হওয়ার জন্য কচি-কাঁচাদের ভাগ্য পরীক্ষার লটারিতে অংশ নিতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে অবুঝ শিশুটির চেয়ে পরোক্ষভাবে তার অভিভাবকরাই যেন ভাগ্য পরীক্ষার টেনশনে ভোগেন। তাছাড়া এ পদ্ধতি শিশুমনেও বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।' কিশমিশ বলল, 'এ পদ্ধতিতে উত্তীর্ণ ভাগ্যবান শিশুটি সত্যই মেধাবী, নাকি উপযুক্ত তারও তো কোনো নিশ্চয়তা নেই। আমি ওর মন্তব্যটায় কোনোরূপ প্রতিক্রিয়া ক্ষয় না করে আলোচনার আঁচটাকে খানিকটা উস্কে দিয়ে বললাম, 'দোস্ত, লক্ষ্য করলে দেখবে মহানগরীতে কিছু কিছু শিশু বিদ্যানিকেতন বেশ মনোহরি নাম ধারণ করে আবির্ভূত হচ্ছে।
_ হ্যাঁ, এক্ষেত্রে কিন্ডারগার্টেনগুলো বেশ এগিয়ে আছে। কিশমিশের ত্বরিত উত্তর।
আমরা এতক্ষণ শিশুশিক্ষা বিষয়ক একটি আলোচনায় মশগুল হয়ে একটি বাচ্চাদের স্কুলের সামনে দিয়ে অতিক্রম করছিলাম। স্কুলের সামনের একটি নিত্যদিনের দৃশ্য আমাদের দৃষ্টিযুগলকে যেন আঁকড়ে ধরল। কিশমিশ তার চলার গতিটায় একটা হ্যাঁচকা চেইন টেনে খানিকটা থমকে দাঁড়াতেই আমি বললাম, 'ওনারা বাচ্চাদের বিদ্যালয়ে পেঁৗছে এভাবেই প্রত্যহ স্কুলের সামনে প্রস্তর-কঠিন সময় কাটান।' কিশমিশ বলল_ 'এ ঝুঁকিপূর্ণ শহরে শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে অভিভাবকগণ সত্যিই বড় অসহায়।' আমি বললাম, 'আবার অনেক সময় দেখা যায় কোনো কোনো অভিভাবক তার শিশু শিক্ষার্থীকে ঘুমন্ত অবস্থায় কোলে তুলে স্কুলে পেঁৗছে দিচ্ছেন। কারণ অধিকাংশ শিক্ষালয়ের পরিচালনা পর্ষদ বছরজুড়ে বাচ্চাদের মর্নিং সেশনটা বজায় রাখছে।' কিশমিশ তার ছোট্ট উত্তরে বলল, বিষয়টি লক্ষণীয়।
আমি এবার আমার এ স্পর্শকাতর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চক্রটির ইতি টানার প্রয়াসে বললাম, দোস্ত, সমস্ত আলোচনা-সমালোচনাকে ঊধর্ে্ব রেখে আমি আমাদের দেশের সব শিশু শিক্ষার্থীর উদ্দেশে একটি কথাই বলব_ শিশুগণ, দাও মন নিজ নিজ পাঠে।'
ডেন্টাল সার্জন
No comments