অঝোরে কাঁদলেন খালেদা জিয়া
ছোট
ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে বিদায় জানাতে গিয়ে অঝোর ধারায় কাঁদলেন বেগম
খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার দুপুরে কোকোর লাশ গুলশান কার্যালয় থেকে জাতীয় মসজিদ
বায়তুল মোকাররমে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে বের করার সময় দরজায় দাঁড়িয়ে তাকে
বিদায় জানান খালেদা জিয়া। এসময় তার চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় অশ্রু ঝরছিল। এর
আগে বেলা ১১টা ৩৭ মিনিটে কোকোর লাশ বহনকারী মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমানটি
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরের
আনুষ্ঠানিকতা শেষে ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মেজর (অব) হাফিজউদ্দিন
আহমেদসহ কয়েকজন বিএনপি নেতা লাশ গ্রহণ করেন। পরে খালেদা জিয়ার গুলশান
কার্যালয়ে তার লাশ রাখা হয়। সেখানে কোকোর মা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা
জিয়া শেষবারের মতো ছেলের মুখ দেখেন। গুলশান থেকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল
মোকাররমে কোকোর লাশ হয়। সেখানে বাদ আসর তার জানাজা হওয়ার কথা।
এদিকে, আরাফাত রহমান কোকোর প্রতি সন্মান জানাতে সোমবার থেকে বিএনপির তিন দিনের শোক শুরু হয়েছে। দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। নেতাকর্মীরা বুকে কালোব্যাজ ধারণ করেছেন। এ ছাড়া এই তিন দিন সারাদেশের মসজিদে মসজিদে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিল হবে। গত শনিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে মারা যান। স্ত্রী ও দু কন্যা নিয়ে প্রায় ছয় বছর তিনি সেখানে অবস্থান করছিলেন। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে জাতীয় মসজিদ নাগারায় রোববার দুপুরে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে, আরাফাত রহমান কোকোর প্রতি সন্মান জানাতে সোমবার থেকে বিএনপির তিন দিনের শোক শুরু হয়েছে। দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। নেতাকর্মীরা বুকে কালোব্যাজ ধারণ করেছেন। এ ছাড়া এই তিন দিন সারাদেশের মসজিদে মসজিদে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিল হবে। গত শনিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে মারা যান। স্ত্রী ও দু কন্যা নিয়ে প্রায় ছয় বছর তিনি সেখানে অবস্থান করছিলেন। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে জাতীয় মসজিদ নাগারায় রোববার দুপুরে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
No comments