খাদ্য আলোচনা- 'খাদ্য উৎপাদনের বাধা দূর করাই ক্ষুধার বিরুদ্ধে প্রধান সংগ্রাম' by ফরিদা আখতার

বিশ্ব এখন বড় ধরনের খাদ্য সংকটের মধ্যে আছে। এ সংকটের কারণ নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয় না, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমরা জানতে পারি শুধু ক্ষুধার্ত কিংবা পুষ্টির অভাবের শিকার মানুষের সংখ্যা।

তবে এতদিন এই সংখ্যা কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা কমেনি, বরং ১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্ব খাদ্য সম্মেলনে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেড়ে গেছে। যেমন, ১৯৯৬ সালে ৮০ কোটি (৮০০ মিলিয়ন) মানুষ ক্ষুধার্ত বা পুষ্টিহীনতার শিকার ছিল, এখন তা বেড়ে হয়েছে ৯২ কোটি ৫০ লাখ (৯৫০ মিলিয়ন)। এ সংখ্যা প্রমাণ করে, খাদ্য ঘটতি মেটানোর এবং ক্ষুধা নিবারণের বিশ্ব পরিকল্পনা বিশেষ করে এমডিজি বা হাজারবছরী উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যর্থ হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে এবার ১৬ অক্টোবর, বিশ্ব খাদ্য দিবস, ২০১০ পালিত হয়েছে। প্রতিবছরের মতো এবারও জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) উদ্যোগে বিশ্ব খাদ্য দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল ক্ষুধার বিরুদ্ধে ঐক্য (United against hunger)।
এটা খুবই জরুরি, কিন্তু কীভাবে এই ঐক্য সম্ভব? কাদের ঐক্য? খাদ্য ও কৃষি সংস্থার দৃষ্টি এবার বিশ্বের সব দেশের প্রতি নয়, তারা ২২টি দেশকে ক্ষুধা ও পুষ্টিহীনতার বিচারে ‘protracted’ বা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় আক্রান্ত বলে চিহ্নিত করেছে, যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যুদ্ধ ও সংঘাত এবং দুর্বল প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার কারণে খাদ্য ঘাটতির অবস্থার পুনরাবৃত্তি ঘটছে আর বিপুলসংখ্যক মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় রয়েছে। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (WFP) যৌথ প্রকাশনায় ‘State of Food Insecurity in the World 2010’ এসব দেশের খাদ্য ও ক্ষুধা কিংবা পুষ্টিহীনতা পরিস্থিতির বিশদ বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশের তুলনায় প্রোট্রেক্টেড অঞ্চলে অপুষ্টির অবস্থা তিনগুণ বেশি। এই ২২টি দেশের মধ্যে ১৬টিই আফ্রিকার, বাকিগুলো হচ্ছে আফগানিস্তান, ইরাক, দক্ষিণ কোরিয়া, হাইতি, তাজিকিস্তান ইত্যাদি। বলা বাহুল্য, এসব দেশই দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ কিংবা সংঘাতের মধ্যে রয়েছে। এখানে খাদ্য ঘটতি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। এখানে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা ১৬ কোটি ৬০ লাখ। প্রতিবেদনে ক্ষুধার্ত ও পুষ্টিহীনতার শিকার এই দুটো কথাকে সমার্থক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য না জুটলে পুষ্টিহীনতা হবে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু পেট ভরে খাবার জুটলেও পুষ্টির অভাব হতে পারে, এমন পরিস্থিতিও সৃষ্টি হচ্ছে, কারণ খাদ্যের মান কমে যাচ্ছে। বেশি খাদ্য উৎপাদন পুষ্টিমান নিশ্চিত করেনি। প্রতিবেদনে খাদ্য উৎপাদন নিয়ে খুব আলোচনা হয়নি, বরং বেশি মনোযোগ দেওয়া হয়েছে খাদ্য সাহায্য অর্থাৎ বিদেশ থেকে আমদানি করা খাদ্যের ওপর।
খাদ্য ও কৃষি সংস্থা-ফাও’র মতে, সাধারণভাবে উন্নয়নশীল দেশেই পুষ্টিহীনতার শিকার মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। মাত্র সাতটি দেশে বিশ্বের দুই-তৃতীয়াংশ অপুষ্টির শিকার মানুষের বাস। এই সাতটি দেশের মধ্যে ভারত, পাকিস্তান, চীন, ইন্দোনেশিয়া, কঙ্গো, ইথিওপিয়া ও বাংলাদেশ রয়েছে। যেসব দেশের কথা বলা হচ্ছে এগুলো খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিল, এসব দেশ খাদ্য রফতানিও করত। তাহলে কেন এতগুলো দেশে ক্ষুধা ও অপুষ্টি বিরাজ করছে তার কোনো ব্যাখ্যা প্রতিবেদনে নেই এবং খাদ্য উৎপাদনের অবস্থাও বর্ণনা করা হয়নি।
তাই বিশ্ব খাদ্য দিবসে আমরা জনগণের দিক থেকে দেখতে চাই খাদ্য সংকট কেন হচ্ছে। অন্তত বাংলাদেশে আমরা কয়েক বছরে খাদ্য সংকটের পর্যালোচনা করলেই এই সংকটের কারণ চিহ্নিত করা যেতে পারে। শুধু পরিমাণগতভাবেই সংকট নয়, খাদ্যমানের দিক থেকেও ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশে সবুজ বিপ্লব নামে আধুনিক কৃষির প্রবর্তন করা হয়েছে অর্ধশত বছর ধরে। আমাদের কথায় কথায় উচ্চফলনশীল জাতের ধান, সবজি ও অন্যান্য খাদ্য ফসলের কথা বলা হয়। সরকারি পর্যায়ে খাদ্য সংকট বা ঘাটতির কথা উঠলেই উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের সঙ্গে ব্যাপকভাবে রাসায়নিক সার-কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন হয় এবং তার ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে, পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে এবং মানুষের স্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এ নিয়ে নতুন করে তথ্য দিতে হবে না। শুধু বাংলাদেশেই নয়, সব দেশেই ব্যাপক গবেষণা হচ্ছে এবং তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
১ অক্টোবর, বাংলাদেশ ধান গবেষণা কেন্দ্র-ব্রি তাদের ৪০ বছর পূর্তি পালন করেছে। কেক কেটে জন্মদিন পালন করলেও তারা বাংলাদেশের কমপক্ষে ১৫ হাজার জাতের বৈচিত্র্যপূর্ণ ধানের বিপরীতে ঢাকঢোল পিটিয়ে কেবল ৫৭টি জাতের ধান প্রবর্তন করেছে। সে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে দেশীয় জাতেরই ধান। একে তারা উচ্চফলনশীল জাত বলতেই ব্যস্ত, তবে উচ্চফলনশীল করতে গিয়ে উচ্চমাত্রায় সার-কীটনাশক ব্যবহার করতে হচ্ছে, তুলতে হচ্ছে মাটির তলার পানি-এ কথা বলছে না। ইংরেজি এক পত্রিকার (১ অক্টোবর, ২০১০) একটি প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, দেশের ৪০ ভাগ জমির জৈব পদার্থের ঘাটতি এবং পুষ্টির অভাব দেখা দিয়েছে। কৃষককে একই পর্যায়ের ফলন ধরে রাখতে হলে আরও বেশি পরিমাণ সার ব্যবহার করতে হয়। ব্রি উদ্ভাবিত ধানের ফলন বেশি হলেও কৃষকের লাভ নেই কারণ এতে সার-কীটনাশকের ব্যবহার বেশি করতে হয়। একজন কৃষক উদাহরণ দিয়ে বলেছেন, এক বিঘা জমিতে বি-আর ২৯ করতে হলে তাকে ৮০ কেজি ইউরিয়া, ২০ কেজি টিএসপি এবং ৪০ কেজি অন্য সার দিতে হয়। অথচ দেশীয় শাইল ধান করতে গিয়ে তাকে এর অর্ধেক পরিমাণ ব্যবহার করতে হয়। আসলে কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার না করলেও চলে।
এদিকে চীনা সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া ২২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ধান গবেষণা কেন্দ্র-ব্রির একটি গবেষণা প্রতিবেদন উল্লেখ করে বলেছে, ১০ বছরে কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ ৩২৮ ভাগ বেড়েছে যা স্বাস্থ্যঝুঁকির সৃষ্টি করেছে। ১৯৯৭ সালে কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ ছিল আট হাজার টন, ২০০৮ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৪৮ হাজার ৬৯০ টন। কীটনাশকের এই ব্যাপক ব্যবহার প্রধানত হয়েছে সবজি চাষে, যার কারণে বিদেশে বাংলাদেশের সবজির চাহিদা কমে গেছে। আমরা বুঝতে পারি না, ব্রি নিজেই এমন ধানের জাত কেন কৃষকের জন্য উদ্ভাবন করে যা সার-কীটনাশক নির্ভর। এখন ব্রির গবেষকরা বহুজাতিক কোম্পানির সহযোগিতায় জিএম ধান প্রবর্তনের প্রস্তাব করছে, যা হবে এ দেশের খাদ্য উৎপাদনের জন্য এক মারাত্মক হুমকি, কারণ এখানে কৃষকের ভূমিকা গৌণ হয়ে যাবে, বেড়ে যাবে কোম্পানির পেটেন্ট করা প্রযুক্তিনির্ভরতা, যা আমাদের দেশের জন্য মোটেও উপযুক্ত নয়। বাংলাদেশের কৃষক কীভাবে বাংলাদেশের পরিবেশ ও আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়ে খাদ্য ফসল উৎপাদন করতে পারে, তার জন্য কোনো পরিকল্পনা নেই। জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির সঙ্গে আমাদের প্রতিনিয়ত প্রযুক্তিনির্ভর করার জন্য যে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে তা জলবায়ু পরিবর্তনের চেয়েও বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। আমাদের বুঝতে হবে খাদ্য উৎপাদন করাই যথেষ্ট নয়, কোন খাদ্য উৎপাদন করা হচ্ছে এবং কী প্রক্রিয়ায় করা হচ্ছে তা বিবেচনা করা দরকার।
আমাদের দেশে খাদ্য সংকটের পেছনে আরও একটি বড় কারণ হচ্ছে খাদ্য ফসলের জমিতে অ-খাদ্য ফসলের ব্যাপক ও নিয়ন্ত্রণহীন চাষ। কয়েক বছরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তামাক চাষ সম্প্রসারিত হওয়ায় খাদ্য উৎপাদন হুমকির মুখে দাঁড়িয়েছে। তামাক চাষ একনাগাড়ে একই জমিতে করলে জমির উর্বরতা নষ্ট হয় তাই তারা নতুন নতুন এলাকার দিকে ছোটে। রংপুর, কুষ্টিয়া হয়ে এখন পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলায় ব্যাপক চাষ হচ্ছে। শীতকালীন ফসলের মৌসুমে খাদ্য ফসলের পরিবর্তে তামাক চাষ করে ব্যাপক খাদ্য ঘটতি সৃষ্টি হচ্ছে। ২০০৯ সালে প্রায় ৭৪ হাজার হেক্টর জমিতে তামাক চাষ হয়েছে, অথচ এই জমিতে আলু, ডাল, ধান, মরিচ, ধনে, সরিষা, শীতকালীন সবজি, পেয়াজ, রসুন, ছোলাসহ সব ধরনের খাদ্য ফসল উৎপাদন করা যেত।
কুষ্টিয়া কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, ২০০৯-১০ সালে এক লাখ ১৫ হাজার ৯৭৮ হেক্টর চাষের জমির মাত্র ৪৭ হাজার ৭৬৭ হেক্টরে বোরো, সরিষা ও সবজি আবাদ হয়েছে, বাকি জমিতে তামাক কোম্পানি তামাক চাষের জন্য আগেই নিয়ে রেখেছে (চিন্তা, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১০)। বান্দরবানের লামা উপজেলায় বেসরকারি এক প্রতিষ্ঠানের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, পাঁচ হাজার ৩৯৯ একর জমিতে তামাক চাষ হওয়ায় ১১ কোটি টাকার সমপরিমাণের খাদ্য ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এখন সেসব এলাকায় খাদ্য অন্য এলাকা থেকে আমদানি করতে হয়। কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ২০ হাজার একর জমিতে তামাক চাষের কারণে খাদ্য ফসলের ক্ষতির পরিমাণ ১৪ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এগুলো নেহাতই কৃষকের হিসাব। জাতীয় পর্যায়ে হিসাব কষলে ক্ষতির পরিমাণ শতগুণ বাড়বে সন্দেহ নেই। সম্প্রতি বান্দরবান জেলা আদালতে একটি মামলা হয়েছে এবং জেলা যুগ্ম বিচারক সামস উদ্দিন খালেদ ওই জেলায় তামাক চাষ বন্ধের আদেশ দিয়েছেন। এ আদেশের ফলে কৃষকের মাঝে আশার সঞ্চার হয়েছে এবং আদালতের আদেশের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে যদি কোম্পানি তামাক চাষের কার্যক্রম বন্ধ করে তাহলে মাতামুহুরী নদীর তীরে যেসব খাদ্য ফসল উৎপাদন হবে তার সুফল আমরা পাব।
আশার কথা, ইতোমধ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় তামাক চাষে সারের ভর্তুকি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ সহযোগিতা না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে, জাতীয় বাজেটে তামাক পাতা রফতানির ওপর ১০ ভাগ শুল্ক ধার্য করা হয়েছে। এতে বোঝা যাচ্ছে সরকার বিষয়টি আমলে নিয়েছে। তবে এর ফলাফল বোঝা যাবে এ বছর তামাক চাষের অবস্থা দেখে। আশা করছি খাদ্য ফসলের জমিতে অন্তত তামাক চাষের সম্প্রসারণ ঘটবে না। সরকার আরও একটা পদক্ষেপ নিয়েছে যা বাস্তবায়ন জরুরি। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্যনিরাপত্তা ও ভূমির যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ‘কৃষি সুরক্ষা ও ভূমি জোনিং আইন-২০১০’ এর খসড়া তৈরি শেষ করেছে ভূমি মন্ত্রণালয় (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১০)। তামাক চাষকেও এই আইনের আওতায় এনে অনুমতি নেওয়ার নিয়ম করতে হবে।
বিশ্ব খাদ্য দিবসে আমাদের দাবি-খাদ্য উৎপাদনের বাধাগুলোকে দূর করা হোক। তাহলে এ দেশে খাদ্য ঘাটতি অবশ্যই দূর করা সম্ভব হবে।
===========================
রাজনৈতিক আলোচনা- ' কোন পথে ক্ষমতা! হস্তান্তর নয় রূপান্তর চাই   আলোচনা- 'শিল্পনীতি-২০১০:সামর্থ্যের অপব্যবহারে পঙ্গ  আলোচনা- যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদিদের স্বার্থ রক্ষাকারী ইসরাইল লবি ইভটিজং আলোচনা- নারী উৎপীড়ক সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া  রাজনৈতিক আলোচনা- 'ছাত্ররাজনীতি তার হারানো গৌরব ফিরে পাক by ফরহাদ মাহমুদ  আলোচনা- 'দেশ কাঁপানো নূরজাহান' by আবদুল হামিদ মাহবুব  ইতিহাস- 'বাংলা ভাষার স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ' by রফিকুল ইসলাম  গল্পালোচনা- 'অরণ্যে যুদ্ধ' by অরুন্ধতী রায়  রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা আর ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ  নিবন্ধ- 'আইলা, কৃষি এবং কোপেনহেগেন প্রাপ্তি'  গল্পিতিহাস- 'এত যে সফলতা, তবুও বিফলতা' by সনৎ কুমার সাহা  আলোচনা- 'মুনাফার মালা গলায় ঝুলিয়ে পুঁজিবাদীরা মানবজাতি ধবংসের ব্যবস্থা করছে by বদরুদ্দীন উমর  গল্পালোচনা- 'স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি' by লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান  আলোচনা- 'টেলিভিশন কি পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী


সাপ্তাহিক বুধবার এর সৌজন্যে
লেখকঃ ফরিদা আখতার


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.