রাজনৈতিক আলোচনা- 'ছাত্ররাজনীতি তার হারানো গৌরব ফিরে পাক' by ফরহাদ মাহমুদ
ছাত্ররাজনীতি তার গৌরব হারিয়েছে অনেক আগেই। বিশেষ করে আশির দশক থেকে ছাত্ররাজনীতিকে কলুষিত করার যে-পরিকল্পিত উদ্যোগ নেওয়া হয়, তার ফলে ছাত্ররাজনীতির সংজ্ঞাই যেন পাল্টে যেতে থাকে।
অথচ এ দেশে ছাত্ররাজনীতির রয়েছে এক গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন ছাত্রদেরই সৃষ্টি, মূল চালিকাশক্তিও ছিল তারা। বাষট্টি, ঊনসত্তর, একাত্তরে ছাত্র আন্দোলনের ভূমিকা অবিস্মরণীয়। এমনকি কলুষিত করার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র সংগঠনগুলো ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে।
অতীতের বিভিন্ন সেনাশাসক তাদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য একসময় গড়ে তোলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। যেমন_ জিয়াউর রহমান গড়ে তোলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপি; এরশাদ গঠন করেন জাতীয় পার্টি। কিন্তু তাঁরা বরাবরই ছাত্র আন্দোলনকে একটি ভীতির চোখে দেখতেন। জিয়াউর রহমানও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই প্রথম অপমানিত হন। টগবগে রক্তের ছাত্ররা কখনো কোনো রক্তচক্ষুকেই পরোয়া করেনি। তখনই অর্থ দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, নানারকম লোভ দেখিয়ে ছাত্রদের কবজা করার জন্য তিনি ছাত্রদের একটি অংশকে সন্ত্রাসের পথে টেনে নেন। এ কাজে তাঁরা বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকেও ব্যবহার করেন। পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে আছে সাত খুনের আসামি ভয়ঙ্কর ইমদুর কথা। নিরাপত্তা পরিষদের নামে যখন জেনারেল এরশাদ সাত্তার সরকারের ক্ষমতা কবজা করে নেন, তখন এই ইমদুকে গ্রেপ্তার করা হয় তৎকালীন যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের সরকারি বাসভবন থেকে। প্রতিপক্ষের ছাত্র আন্দোলনকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য তখন থেকেই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। একইভাবে এরশাদ ক্ষমতায় এসে একপর্যায়ে রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন। আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজউদ্দিনের খুনিসহ অনেক সন্ত্রাসীই আশ্রয়-প্রশ্রয় পেতে থাকে তাঁর রাজনৈতিক দলে। অভি, নীরু, কিবরিয়া কত সন্ত্রাসীর নামই তখন ছাত্রদের আতঙ্কিত করত। এর বিপরীতে প্রতিপক্ষ ছাত্র সংগঠনগুলোতেও তখন বাড়তে থাকে অস্ত্রের ব্যবহার।
অতীতের বিভিন্ন সেনাশাসক তাদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য একসময় গড়ে তোলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। যেমন_ জিয়াউর রহমান গড়ে তোলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপি; এরশাদ গঠন করেন জাতীয় পার্টি। কিন্তু তাঁরা বরাবরই ছাত্র আন্দোলনকে একটি ভীতির চোখে দেখতেন। জিয়াউর রহমানও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই প্রথম অপমানিত হন। টগবগে রক্তের ছাত্ররা কখনো কোনো রক্তচক্ষুকেই পরোয়া করেনি। তখনই অর্থ দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, নানারকম লোভ দেখিয়ে ছাত্রদের কবজা করার জন্য তিনি ছাত্রদের একটি অংশকে সন্ত্রাসের পথে টেনে নেন। এ কাজে তাঁরা বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকেও ব্যবহার করেন। পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে আছে সাত খুনের আসামি ভয়ঙ্কর ইমদুর কথা। নিরাপত্তা পরিষদের নামে যখন জেনারেল এরশাদ সাত্তার সরকারের ক্ষমতা কবজা করে নেন, তখন এই ইমদুকে গ্রেপ্তার করা হয় তৎকালীন যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের সরকারি বাসভবন থেকে। প্রতিপক্ষের ছাত্র আন্দোলনকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য তখন থেকেই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। একইভাবে এরশাদ ক্ষমতায় এসে একপর্যায়ে রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন। আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজউদ্দিনের খুনিসহ অনেক সন্ত্রাসীই আশ্রয়-প্রশ্রয় পেতে থাকে তাঁর রাজনৈতিক দলে। অভি, নীরু, কিবরিয়া কত সন্ত্রাসীর নামই তখন ছাত্রদের আতঙ্কিত করত। এর বিপরীতে প্রতিপক্ষ ছাত্র সংগঠনগুলোতেও তখন বাড়তে থাকে অস্ত্রের ব্যবহার।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক যে ছাত্ররাজনীতিকে কলুষিত করার এই ধারা বা এই ষড়যন্ত্র পরবর্তী গণতান্ত্রিক সরকারগুলোর আমলেও একইভাবে চলতে থাকে। নানাদিক থেকে ছাত্ররাজনীতিকে অপব্যবহার করার প্রচেষ্টা চলতে থাকে। গোয়েন্দা সংস্থা থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলের স্বার্থান্বেষী নেতা, সবাই এই হীন প্রচেষ্টায় যোগ দেন। তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়। তাদের অবৈধ অর্থ উপার্জনে প্রলুব্ধ করা হয়। তারই পরিণতি আজকের এই দূষিত ছাত্ররাজনীতি।
ছাত্ররাজনীতিকে কলুষিত করার এই ধারা বড় বেশি বেগবান হয় ১৯৯১ সালে বিএনপির সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে। কেবল ১৯৯২ সালের কিছু ঘটনা এখানে তুলে ধরা হলো। ৯ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। ২৩ জানুয়ারি জাসদ ছাত্রলীগের নেতা মুরাদ গুলিতে নিহত হন। প্রায়ই প্রতিপক্ষ গ্রুপগুলোর মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ চলতে থাকে। ১৩ মার্চ ছাত্রদল-ছাত্রলীগ সংঘর্ষে একজন নিহত হয়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ ছাত্রদের পুলিশ ও শিবির মিলে হামলা চালায় এবং পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হয়। এ সময় আরেকটি অবাক করা কাণ্ড ঘটে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের শেষ পর্যায়ে জেনারেল এরশাদের সমর্থনপুষ্ট সন্ত্রাসীদের গুলিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে ডা. মিলন নিহত হন। ছাত্রসহ প্রচুর মানুষ সেই সন্ত্রাসীদের দেখেছে। অথচ ১৩ মে এই হত্যা মামলার ১৪ জন আসামির সবাই বেকসুর খালাস পেয়ে যায়। পরে তাদের অনেকেই ছাত্রদল ও যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। ২২ জুন তেজগাঁও পলিটেকনিকে ছাত্রনেতা শাকিল গুলিতে নিহত হন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েকজন সন্ত্রাসীকে বহিষ্কার করা হয়। এর প্রতিবাদে ছাত্রদলের ক্যাডাররা শিক্ষক লাউঞ্জে ভাঙচুর চালায়। ১৪ আগস্ট খুলনায় ছাত্রলীগ কর্মী শিপুল নিহত হন। ২৯ আগস্ট ঢাকা পলিটেকনিকে এক ছাত্রদল নেতা নিহত হন। ৩১ আগস্ট ঢাবিতে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ হয় এবং একজন বহিরাগত নিহত হন। ৪ সেপ্টেম্বর আবার ছাত্রদলের দুই গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে মামুন ও মাহবুব নামে দুই ছাত্র নিহত হন। ১০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ছাত্রশিবিরের হামলায় ২০ ছাত্র গুরুতর আহত হন, তাঁদের মধ্যে একজন পরে মারা যান। ৩০ সেপ্টেম্বর মাগুরা সরকারি কলেজে এক ছাত্র নিহত হন। ২৯ অক্টোবর চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে পুনরায় হামলা চালায় শিবির এবং তাতেও ২০ জন ছাত্র গুরুতর আহত হন। ৫ নভেম্বর সাতকানিয়ায় ছাত্রলীগ-শিবির সংঘর্ষে ৫০ জন আহত হয়। পরের দিন আরো দুজন গুলিবিদ্ধ হয়। ২৫ নভেম্বর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংঘর্ষে আটজন আহত হয়। ১ ডিসেম্বর রাজশাহীতে শিবিরের তাণ্ডবে এক ছাত্রীসহ ১০ জন আহত হন। ২৫ ডিসেম্বর চৌদ্দগ্রামে শিবিরের হামলায় ২১ জন আহত হন। (সূত্র: বাংলাদেশের তারিখ _মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান।)
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময়ও শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ দুই বছর সারা দেশেই সন্ত্রাসের বিস্তার ঘটে। তবে ২০০১ সালে জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ছাত্ররাজনীতির খোলনলচে সবই যেন পাল্টে যায়। শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস নতুন নতুন মাত্রা লাভ করে। এর মধ্যে ছিনতাই, ডাকাতি, জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়ের মতো ভয়ঙ্কর অপরাধ যোগ হয়। অপরাধীরা রাজনৈতিক কারণে প্রশ্রয় পেতে থাকে। ২০০২ সালের ৮ জুন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে সাবেকুন নাহার সনি নামে এক মেধাবী ছাত্রী নিহত হন। খুনিদের শাস্তির দাবিতে প্রচুর লেখালেখি, মিছিল, আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে, তাঁর খুনিরা এখনো এই সমাজে ঘুরে বেড়ায়।
তারই ধারাবাহিকতা সেই আগের মাত্রায় না হলেও এখনো বহাল আছে। এখনো টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, অস্ত্রের ঝনঝনানি শোনা যায়। ফলে প্রধানমন্ত্রীকেও বারবার ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের হুঁশিয়ার করতে হচ্ছে। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তো বলেই ফেললেন, ছাত্রলীগের নামে গুণ্ডামি সহ্য করা হবে না। কিন্তু গুণ্ডামি থামেনি। গত সপ্তাহেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এক ছাত্রকে নির্মমভাবে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হলো। এক ছাত্রলীগ নেতা একজন শিক্ষককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছে। টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, নানা ধরনের রাহাজানি আগের তুলনায় কিছুটা কমলেও বন্ধ হয়নি। অর্থাৎ ছাত্ররাজনীতি তার বদলে যাওয়া চরিত্রকেই অাঁকড়ে ধরে আছে।
সম্ভবত এ কারণেই রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকেও এই সর্বনাশা ছাত্ররাজনীতি বন্ধের প্রথম তাগিদ দিয়েছিলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি ও সাবেক প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ। কিন্তু কেউ তাঁর কথা শোনেননি। শুনলে হয়তো পরে সনির মতো বহু মেধাবী ছাত্রছাত্রীর প্রাণরক্ষা পেত। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকেও বহুবার এমন দাবি তোলা হয়েছিল। পত্রপত্রিকায়ও এ নিয়ে বহু লেখালেখি হয়েছে। সর্বশেষ, নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও ছাত্র সংগঠনকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট না রাখার প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলই তা শোনেনি। অঙ্গ সংগঠনের বদলে তারা ছাত্র সংগঠনগুলোকে সহযোগী সংগঠন বানিয়েছে। কিন্তু সম্পর্ক, চরিত্র, বৈশিষ্ট্য সবকিছু একই রয়ে গেছে।
বিরোধী দল এখন আন্দোলনে নেই। আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু হলে তাদের ছাত্র-ক্যাডারদেরও কাজে লাগানো হবে। আর সে-কাজগুলো কী_তা সবারই জানা। ক্যাম্পাস প্রকম্পিত হবে বোমার শব্দে। রক্তাক্ত হবে ক্যাম্পাসের মাটি। অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে শিক্ষাঙ্গনগুলো। আর এর ফল ভোগ করবে সাধারণ ছাত্রছাত্রী ও তাদের অভিভাবকরা। চার বছরের কোর্স শেষ করতে সময় লাগবে সাত কিংবা আট বছর। অনেক ছাত্র পাস করে দেখবে তার চাকরির বয়সসীমা শেষ হয়-হয় করছে।
আমরা মনে করি, সরকারি ও বিরোধী দল উভয়কেই আরো বেশি দায়িত্ববোধের পরিচয় দিতে হবে। ছাত্ররাজনীতিকে ব্যবহারের মানসিকতা বদলাতে হবে। ছাত্রসংগঠনের নেতৃত্ব থেকে তিন সন্তানের পিতাকে সরিয়ে এনে অতীতের মতো সেখানে মেধাবী ছাত্রদের স্থান করে দিতে হবে। আমরা মনে করি, প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রতিশ্রুতিতে অটল থাকবেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর ঘোষণাও যথাসম্ভব বাস্তবায়িত হবে। আমরা বিশ্বাস করি, ক্ষমতার প্রশ্রয় না পেলে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে ঠিকভাবে তাদের কাজ করতে দিলে এই ধারা অবশ্যই বদলাবে। ছাত্ররাজনীতি আবার তার হারানো গৌরব ফিরে পাবে।
==========================
আলোচনা- 'দেশ কাঁপানো নূরজাহান' by আবদুল হামিদ মাহবুব ইতিহাস- 'বাংলা ভাষার স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ' by রফিকুল ইসলাম গল্পালোচনা- 'অরণ্যে যুদ্ধ' by অরুন্ধতী রায় রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা আর ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ নিবন্ধ- 'আইলা, কৃষি এবং কোপেনহেগেন প্রাপ্তি' গল্পিতিহাস- 'এত যে সফলতা, তবুও বিফলতা' by সনৎ কুমার সাহা আলোচনা- 'মুনাফার মালা গলায় ঝুলিয়ে পুঁজিবাদীরা মানবজাতি ধবংসের ব্যবস্থা করছে by বদরুদ্দীন উমর গল্পালোচনা- 'স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি' by লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান আলোচনা- 'টেলিভিশন কি পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী' ফিচার- ‘অতল জলের আহ্বান' by রুবাইয়াত মনসুর ভ্রমণ- 'গৌড়ের পথে পথে' by মৃত্যুঞ্জয় রায় রাজনৈতিক আলোচনা- 'সেদিন বঙ্গভবনে কী ঘটেছিল রাজনৈতিক আলোচনা- 'রাজনীতি পুরনো পথেই' by আবদুল্লাহ আল ফারুক খবর- ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেনের মহাসড়ক আলোচনা- 'বাংলাদেশে মিডিয়া ও তার ভবিষ্যৎ' by সাইফুল বারী প্রবন্ধ- রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের 'অবরোধবাসিনী' ফিচার- ‘হিমশীতল শহরগুলোর দিনরাত' by তামান্না মিনহাজ গল্পালোচনা- ''সে কহে বিস্তর মিছা যে কহে বিস্তর' সাক্ষাৎকার- হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইমদাদুল হক মিলন
কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ফরহাদ মাহমুদ
সাংবাদিক
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
আলোচনা- 'দেশ কাঁপানো নূরজাহান' by আবদুল হামিদ মাহবুব ইতিহাস- 'বাংলা ভাষার স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ' by রফিকুল ইসলাম গল্পালোচনা- 'অরণ্যে যুদ্ধ' by অরুন্ধতী রায় রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা আর ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ নিবন্ধ- 'আইলা, কৃষি এবং কোপেনহেগেন প্রাপ্তি' গল্পিতিহাস- 'এত যে সফলতা, তবুও বিফলতা' by সনৎ কুমার সাহা আলোচনা- 'মুনাফার মালা গলায় ঝুলিয়ে পুঁজিবাদীরা মানবজাতি ধবংসের ব্যবস্থা করছে by বদরুদ্দীন উমর গল্পালোচনা- 'স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি' by লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান আলোচনা- 'টেলিভিশন কি পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী' ফিচার- ‘অতল জলের আহ্বান' by রুবাইয়াত মনসুর ভ্রমণ- 'গৌড়ের পথে পথে' by মৃত্যুঞ্জয় রায় রাজনৈতিক আলোচনা- 'সেদিন বঙ্গভবনে কী ঘটেছিল রাজনৈতিক আলোচনা- 'রাজনীতি পুরনো পথেই' by আবদুল্লাহ আল ফারুক খবর- ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেনের মহাসড়ক আলোচনা- 'বাংলাদেশে মিডিয়া ও তার ভবিষ্যৎ' by সাইফুল বারী প্রবন্ধ- রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের 'অবরোধবাসিনী' ফিচার- ‘হিমশীতল শহরগুলোর দিনরাত' by তামান্না মিনহাজ গল্পালোচনা- ''সে কহে বিস্তর মিছা যে কহে বিস্তর' সাক্ষাৎকার- হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইমদাদুল হক মিলন
কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ফরহাদ মাহমুদ
সাংবাদিক
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments