উড়োজাহাজে ডাক পরিবহন স্থগিত করেছে গ্রিস
উড়োজাহাজে আন্তর্জাতিক ডাক পরিবহন ৪৮ ঘণ্টার জন্য স্থগিত করেছে গ্রিসের বিমান কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার এ ঘোষণা দেওয়া হয়। গত মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক বিমান-ডাক ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রিসের রাজধানী এথেন্স থেকে বেশ কয়েকটি বোমাসহ পার্সেল বিভিন্ন দেশে পাঠানোর সময় ধরা পড়ে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এই স্থগিতাদেশ জারি করা হয়েছে।
এথেন্স থেকে সোমবার এসব বোমার একটি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি এবং আরেকটি মঙ্গলবার জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়। গ্রিক কর্তৃপক্ষ সন্দেহ করছে এই বোমা হামলা চালানোর চেষ্টার পেছনে উগ্র বামপন্থী গোষ্ঠীর হাত রয়েছে।
এক বিবৃতিতে গ্রিসের পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘পুলিশের পরামর্শ অনুযায়ী বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ অন্য দেশে বিমান-ডাক ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠিপত্র ও পার্সেল পাঠানো ৪৮ ঘণ্টার জন্য স্থগিত করেছে। এ সময় ডাকে পাঠানো দ্রব্যাদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হবে।’
পুলিশের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার গ্রিসে সুইস ও রুশ দূতাবাসে দুটি পার্সেল বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। সেখানকার বুলগেরীয় দূতাবাসে আরেকটি বোমা ধ্বংস করে দেওয়া হয়। চিলির দূতাবাসে একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। আরও কয়েকটি সন্দেহজনক প্যাকেজ ধ্বংস করা হয়েছে। এ ছাড়া এথেন্স বিমানবন্দরের কার্গো টার্মিনালে দুটি বোমা ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
এদিকে ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুশকোনির ঠিকানায় পাঠানো একটি পার্সেল আটকে দেয় সে দেশের পুলিশ। পরীক্ষা করার সময় সেটিতে আগুন ধরে যায়। তবে কেউ হতাহত হয়নি। ওই দিন রাতে এথেন্স থেকে আসা আরেকটি পার্সেল একটি বেসরকারি বিমানে শনাক্ত করার পর সেটিকে ইতালির বোলোগনা বিমানবন্দরে অবতরণ করানো হয়। ফ্রান্সে নিকোলা সারকোজির কাছে বোমা পাঠানোর ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সোমবারই গ্রিসে দুজনকে আটক করে পুলিশ।
এথেন্স থেকে সোমবার এসব বোমার একটি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি এবং আরেকটি মঙ্গলবার জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়। গ্রিক কর্তৃপক্ষ সন্দেহ করছে এই বোমা হামলা চালানোর চেষ্টার পেছনে উগ্র বামপন্থী গোষ্ঠীর হাত রয়েছে।
এক বিবৃতিতে গ্রিসের পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘পুলিশের পরামর্শ অনুযায়ী বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ অন্য দেশে বিমান-ডাক ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠিপত্র ও পার্সেল পাঠানো ৪৮ ঘণ্টার জন্য স্থগিত করেছে। এ সময় ডাকে পাঠানো দ্রব্যাদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হবে।’
পুলিশের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার গ্রিসে সুইস ও রুশ দূতাবাসে দুটি পার্সেল বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। সেখানকার বুলগেরীয় দূতাবাসে আরেকটি বোমা ধ্বংস করে দেওয়া হয়। চিলির দূতাবাসে একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। আরও কয়েকটি সন্দেহজনক প্যাকেজ ধ্বংস করা হয়েছে। এ ছাড়া এথেন্স বিমানবন্দরের কার্গো টার্মিনালে দুটি বোমা ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
এদিকে ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুশকোনির ঠিকানায় পাঠানো একটি পার্সেল আটকে দেয় সে দেশের পুলিশ। পরীক্ষা করার সময় সেটিতে আগুন ধরে যায়। তবে কেউ হতাহত হয়নি। ওই দিন রাতে এথেন্স থেকে আসা আরেকটি পার্সেল একটি বেসরকারি বিমানে শনাক্ত করার পর সেটিকে ইতালির বোলোগনা বিমানবন্দরে অবতরণ করানো হয়। ফ্রান্সে নিকোলা সারকোজির কাছে বোমা পাঠানোর ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সোমবারই গ্রিসে দুজনকে আটক করে পুলিশ।
No comments