সংখ্যালঘুদের বাড়ি দখলকারীদের ছাড় দেয়া হবে না : সৈয়দ আশরাফ
আওয়ামী
লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন,
যারা সংখ্যালঘুদের জায়গা-জমি, বাড়ি দখলের কাজে লিপ্ত তাদের ছাড় দেয়া হবে
না।
তিনি বলেন, ‘আজকে এখানে এসে কিছু বিষয় নিয়ে আমি ব্যথিত হয়েছি। বাংলাদেশের কোন কোন স্থানে হিন্দু বাড়িতে আক্রমন হয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করা হয়েছে, এটা কিন্তু এই স্বাধীন বাংলাদেশে চলতে দিতে পারি না। প্রধানমন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন যারা এই কাজে নিপ্ত তাদের ছাড় দেয়া হবে না।’
সৈয়দ আশরাফ আজ শনিবার ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে রাজধানীর পলাশীর মোড়ে মঙ্গল শোভাযাত্রাপূর্বক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জে এল ভৌমিকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী মো: সেলিম, আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ, সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার দেব, উপদেষ্টা ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘এই বাংলাদেশে হিন্দু, এই বাংলাদেশ মুসলমানের, এই বাংলাদেশ খৃষ্টানের এবং এই বাংলাদেশ সকল বাংলাদেশের নাগরিকের। ধর্মীয় বিভাজন করে লুটপাট করবেন, বাড়ি দখল করবেন, সম্পত্তি দখল করবেন, এটা শেখ হাসিনার রাজনীতি নয়।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা এ ক্ষেত্রে দৃঢ় অবস্থানে। যারা কাপুরুষ, সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ করে, তাদের বাংলাদেশের মাটিতে থাকতে দিতে পারি না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন জন্য ধরাধামে আবির্ভূত হয়েছেন। বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ। এখানে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষ সম-মর্যাদা ও সম-অধিকার নিয়ে বাস করবে এবং যথাযথ মর্যাদায় নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে কোন ধরনের সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দেয়া হবে না।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটি ও বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের দু’দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় কর্মসূচির আজ ছিল প্রথম দিন। জন্মষ্টামী উপলক্ষে সকালে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় শ্রীশ্রী গীতাযজ্ঞের মাধ্যমে কর্মসূচির শুভ সূচনা হয়। গীতাযজ্ঞ পরিচালনা করেন চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের শংকর মঠ ও মিশনের সন্ন্যাসীরা।
শতাধিক ঢাক, সুসজ্জিত হাতিটানা রথ, জাতীয় পতাকা ও সংগঠনের পতাকাবাহী ঘোড়া, মনোরম দৃশ্যপট নিয়ে বর্ণিল সাজে সজ্জিত তিনশতাধিক গাড়ীবহরসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও মঠ-মন্দিরের লক্ষাধিক ভক্তের মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে জন্মাষ্টমী মিছিল পলাশী থেকে যাত্রা করে দোয়েল চত্ত্বর, প্রেসক্লাব, পল্টন, গুলিস্থান, নবাবপুর রোড হয়ে বাহাদুরশাহ্ পার্কে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে এই মঙ্গল শোভাযাত্রা শুভ উদ্বোধন করেন।
সূত্র : বাসস
তিনি বলেন, ‘আজকে এখানে এসে কিছু বিষয় নিয়ে আমি ব্যথিত হয়েছি। বাংলাদেশের কোন কোন স্থানে হিন্দু বাড়িতে আক্রমন হয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করা হয়েছে, এটা কিন্তু এই স্বাধীন বাংলাদেশে চলতে দিতে পারি না। প্রধানমন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন যারা এই কাজে নিপ্ত তাদের ছাড় দেয়া হবে না।’
সৈয়দ আশরাফ আজ শনিবার ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে রাজধানীর পলাশীর মোড়ে মঙ্গল শোভাযাত্রাপূর্বক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জে এল ভৌমিকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী মো: সেলিম, আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ, সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার দেব, উপদেষ্টা ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘এই বাংলাদেশে হিন্দু, এই বাংলাদেশ মুসলমানের, এই বাংলাদেশ খৃষ্টানের এবং এই বাংলাদেশ সকল বাংলাদেশের নাগরিকের। ধর্মীয় বিভাজন করে লুটপাট করবেন, বাড়ি দখল করবেন, সম্পত্তি দখল করবেন, এটা শেখ হাসিনার রাজনীতি নয়।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা এ ক্ষেত্রে দৃঢ় অবস্থানে। যারা কাপুরুষ, সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ করে, তাদের বাংলাদেশের মাটিতে থাকতে দিতে পারি না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন জন্য ধরাধামে আবির্ভূত হয়েছেন। বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ। এখানে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষ সম-মর্যাদা ও সম-অধিকার নিয়ে বাস করবে এবং যথাযথ মর্যাদায় নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে কোন ধরনের সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দেয়া হবে না।
মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটি ও বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের দু’দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় কর্মসূচির আজ ছিল প্রথম দিন। জন্মষ্টামী উপলক্ষে সকালে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় শ্রীশ্রী গীতাযজ্ঞের মাধ্যমে কর্মসূচির শুভ সূচনা হয়। গীতাযজ্ঞ পরিচালনা করেন চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের শংকর মঠ ও মিশনের সন্ন্যাসীরা।
শতাধিক ঢাক, সুসজ্জিত হাতিটানা রথ, জাতীয় পতাকা ও সংগঠনের পতাকাবাহী ঘোড়া, মনোরম দৃশ্যপট নিয়ে বর্ণিল সাজে সজ্জিত তিনশতাধিক গাড়ীবহরসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও মঠ-মন্দিরের লক্ষাধিক ভক্তের মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে জন্মাষ্টমী মিছিল পলাশী থেকে যাত্রা করে দোয়েল চত্ত্বর, প্রেসক্লাব, পল্টন, গুলিস্থান, নবাবপুর রোড হয়ে বাহাদুরশাহ্ পার্কে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে এই মঙ্গল শোভাযাত্রা শুভ উদ্বোধন করেন।
সূত্র : বাসস
No comments