জার্মানি–অস্ট্রিয়ামুখী শরণার্থীর ঢল
অস্থিতিশীল
মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ, বিশেষ করে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া থেকে
শরণার্থীদের ঢল এখন ইউরোপ তথা জার্মানিমুখী। এই ঢলে মিলেছে এশিয়া ও
আফ্রিকার কয়েকটি দেশের অভিবাসন-প্রত্যাশীরাও। হাঙ্গেরি থেকে অস্ট্রিয়া হয়ে
গতকাল শনিবার এক দিনেই জার্মানি পৌঁছায় ৪৫০ অভিবাসী। গতকালই এ সংখ্যা ১০
হাজারে পৌঁছাবে বলে ধারণা জার্মানির পুলিশের।
অভিবাসন-প্রত্যাশীরা ইউরোপে ঢোকার প্রধান পথ হিসেবে ব্যবহার করছে হাঙ্গেরিকে। সেই হাঙ্গেরি থেকে গতকাল সাড়ে ছয় হাজার অভিবাসী অস্ট্রিয়ায় পৌঁছায়। হাঙ্গেরির বুদাপেস্ট থেকে অস্ট্রিয়ার পথেও আছে শত শত শরণার্থী। সাগর পাড়ি দিয়ে হাঙ্গেরিতে ঢুকতে থাকা অভিবাসন-প্রত্যাশীর ঢলও কমেনি। তাই ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়ার কথাও ভাবছে হাঙ্গেরি সরকার। খবর এএফপি, বিবিসি, রয়টার্স ও ওয়াশিংটন পোস্টের।
জার্মান পুলিশ বলছে, শনিবার এক দিনেই ৪৫০ জন শরণার্থী জার্মানিতে পৌঁছায়। অস্ট্রিয়া থেকে বিশেষ ট্রেনে চড়ে জার্মানির মিউনিখে পৌঁছায় তারা। জার্মানি চলতি বছরে অন্তত আট লাখ অভিবাসী গ্রহণ করবে বলে ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে। জার্মানি জানিয়েছে, শরণার্থীরা সবাই জার্মানিতে আশ্রয় চাওয়ার সুযোগ পাবে।
অভিবাসীদের ব্যাপারে গতকাল কিছুটা নমনীয় ছিল হাঙ্গেরি। দেশটি গত বৃহস্পতিবার কয়েক শ অভিবাসীকে ট্রেনে তুলে নিয়ে বুদাপেস্ট থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে একটি স্টেশনে নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। সেখান থেকে অভিবাসীদের একটি আশ্রয়শিবিরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে হাঙ্গেরির পুলিশ। তবে পরে ওই অবস্থান থেকে সরে আসে দেশটি। গতকাল হাঙ্গেরি সরকারের দেওয়া প্রায় ৯০টি বাসে করে অভিবাসীরা অস্ট্রিয়া সীমান্তে পৌঁছায়। সেখানে নেমে হেঁটে সীমান্ত পেরিয়ে অস্ট্রিয়ায় ঢোকে অভিবাসীরা। তবে হাঙ্গেরির পুলিশ গতকাল জানিয়েছে, অভিবাসীদের জন্য আর কোনো বাস তারা দেবে না।
অস্ট্রিয়ার সরকার সীমান্ত থেকে বাস-ট্রেনযোগে অভিবাসীদের ভিয়েনা ও স্লজবার্গে নিচ্ছে। ওই দুটি শহর থেকে ট্রেন বদল করে তারা জার্মানিতে যেতে পারবে। অধিকাংশ অভিবাসীরই লক্ষ্য জার্মানিতে পৌঁছানো। ভিয়েনায় পৌঁছে ওমর নামের একজন অভিবাসী বলেন, হাঙ্গেরিতে অভিবাসীদের অবস্থা ভয়াবহ। তাঁদের বুদাপেস্টে রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, ‘হাঙ্গেরি অভিবাসীদের সঙ্গে যে আচরণ করেছে, তাতে দেশটিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বের করে দেওয়া উচিত।’
গতকাল হাঙ্গেরি থেকে অস্ট্রিয়ায় ঢুকতে যাওয়া অভিবাসীদের বৃষ্টিতে ভিজে জড়সড় হয়ে হাঁটতে দেখা যায়। কারও কারও কোলে ছিল ঘুমন্ত শিশু। পিঠে ছিল ছোট ছোট ব্যাগ। পথে বিভিন্ন সাহায্য সংস্থার কর্মীরা তাদের ফল ও পানীয় সরবরাহ করেন। ভিয়েনায় সিরিয়ার নাগরিক মোহাম্মদ জানান, ‘আমি খুশি। অবশেষে জার্মানি যেতে পারব।’
দুই হাজার অভিবাসী নেবে পোল্যান্ড: পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ইয়া কোপ্যাক্জ বলেছেন, তাঁর দেশ দুই হাজার অভিবাসী নিতে প্রস্তুত রয়েছে।
নিজের বাসা দেবেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী: ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জুহা সিপিলা গতকাল বলেছেন, তিনি দেশটির উত্তরাঞ্চলের কেমপেলে নিজের বাড়ি আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য ছেড়ে দিতে চেয়েছেন। তিনি মূলত রাজধানী হেলসিংকিতে থাকেন।
চলতি বছর মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়ার কয়েকটি দেশ থেকে এ পর্যন্ত ইইউভুক্ত ২৮ দেশের সীমান্তে এসেছে প্রায় সাড়ে তিন লাখ শরণার্থী ও অভিবাসী। হাঙ্গেরি গতকাল জানিয়েছে, এ বছর দেশটিতে ঢুকে ১ লাখ ৬৫ হাজার অভিবাসী নিবন্ধন করেছে। নিবন্ধন ছাড়াও আছে অসংখ্য অভিবাসী।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, ইউরোপে যেতে বিপজ্জনকভাবে সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে চলতি বছর এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে আড়াই হাজার মানুষ। গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ মানুষ গ্রিসের উপকূলে পৌঁছায়। ইতালিতে গেছে আরও ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ। আর গত বছর সব মিলিয়ে ওই পথে ইউরোপে গিয়েছিল ২ লাখ ১৯ হাজার আশ্রয়প্রার্থী।
কানাডায় আশ্রয় দেওয়ার দাবি: টরন্টো (কানাডা) থেকে সুব্রত নন্দী জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় টরন্টোর কেন্দ্রস্থলে প্রায় এক হাজার মানুষ যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার শরণার্থীদের কানাডায় আশ্রয় দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সিরীয় শিশু আয়লানের বাবা আব্দুল্লাহ কুর্দির রাজনৈতিক আশ্রয়লাভের আবেদন কানাডার অভিবাসন কর্তৃপক্ষ বাতিল করেছিল উল্লেখ করে শুক্রবার কানাডার সংবাদমাধ্যমে এর ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে কর্তৃপক্ষ বলেছে, আবদুল্লাহর আবেদনটি রাজনৈতিক আশ্রয়লাভের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছিল। এদিকে অটোয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার অশ্রুসিক্ত হয়ে বলেন, কানাডা সিরীয় শরণার্থীদের গ্রহণ করবে।
সিরিয়ায় তিন বছরে নিহত ২৩২ শিশু: তুর্কি সৈকতে পড়ে থাকা তিন বছর বয়সী সিরীয় শিশু আয়লান কুর্দির লাশের ছবি সারা বিশ্বকে বড় ধাক্কা দিয়েছে। ইউরোপে অভিবাসন সমস্যা নিয়ে নির্বিকার নেতাদের অনেকে এখন মনোভাব পাল্টেছেন। তবে আয়লানের সমবয়সী আরও অনেক শিশুর মৃত্যু কেবল পরিসংখ্যান হয়েই রয়ে গেছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়ায় ২০১১ সালে লড়াই শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত সহিংসতায় তিন বছর বয়সী অন্তত ২৩২টি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সিরিয়ান রেভল্যুশন মার্টিয়ার ডেটাবেস জানায়, ২৩২টি সিরীয় শিশুর মৃত্যুর ব্যাপারে নিশ্চিত তথ্য থাকলেও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতে পারে।
অভিবাসন-প্রত্যাশীরা ইউরোপে ঢোকার প্রধান পথ হিসেবে ব্যবহার করছে হাঙ্গেরিকে। সেই হাঙ্গেরি থেকে গতকাল সাড়ে ছয় হাজার অভিবাসী অস্ট্রিয়ায় পৌঁছায়। হাঙ্গেরির বুদাপেস্ট থেকে অস্ট্রিয়ার পথেও আছে শত শত শরণার্থী। সাগর পাড়ি দিয়ে হাঙ্গেরিতে ঢুকতে থাকা অভিবাসন-প্রত্যাশীর ঢলও কমেনি। তাই ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়ার কথাও ভাবছে হাঙ্গেরি সরকার। খবর এএফপি, বিবিসি, রয়টার্স ও ওয়াশিংটন পোস্টের।
জার্মান পুলিশ বলছে, শনিবার এক দিনেই ৪৫০ জন শরণার্থী জার্মানিতে পৌঁছায়। অস্ট্রিয়া থেকে বিশেষ ট্রেনে চড়ে জার্মানির মিউনিখে পৌঁছায় তারা। জার্মানি চলতি বছরে অন্তত আট লাখ অভিবাসী গ্রহণ করবে বলে ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে। জার্মানি জানিয়েছে, শরণার্থীরা সবাই জার্মানিতে আশ্রয় চাওয়ার সুযোগ পাবে।
অভিবাসীদের ব্যাপারে গতকাল কিছুটা নমনীয় ছিল হাঙ্গেরি। দেশটি গত বৃহস্পতিবার কয়েক শ অভিবাসীকে ট্রেনে তুলে নিয়ে বুদাপেস্ট থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে একটি স্টেশনে নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। সেখান থেকে অভিবাসীদের একটি আশ্রয়শিবিরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে হাঙ্গেরির পুলিশ। তবে পরে ওই অবস্থান থেকে সরে আসে দেশটি। গতকাল হাঙ্গেরি সরকারের দেওয়া প্রায় ৯০টি বাসে করে অভিবাসীরা অস্ট্রিয়া সীমান্তে পৌঁছায়। সেখানে নেমে হেঁটে সীমান্ত পেরিয়ে অস্ট্রিয়ায় ঢোকে অভিবাসীরা। তবে হাঙ্গেরির পুলিশ গতকাল জানিয়েছে, অভিবাসীদের জন্য আর কোনো বাস তারা দেবে না।
অস্ট্রিয়ার সরকার সীমান্ত থেকে বাস-ট্রেনযোগে অভিবাসীদের ভিয়েনা ও স্লজবার্গে নিচ্ছে। ওই দুটি শহর থেকে ট্রেন বদল করে তারা জার্মানিতে যেতে পারবে। অধিকাংশ অভিবাসীরই লক্ষ্য জার্মানিতে পৌঁছানো। ভিয়েনায় পৌঁছে ওমর নামের একজন অভিবাসী বলেন, হাঙ্গেরিতে অভিবাসীদের অবস্থা ভয়াবহ। তাঁদের বুদাপেস্টে রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, ‘হাঙ্গেরি অভিবাসীদের সঙ্গে যে আচরণ করেছে, তাতে দেশটিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বের করে দেওয়া উচিত।’
গতকাল হাঙ্গেরি থেকে অস্ট্রিয়ায় ঢুকতে যাওয়া অভিবাসীদের বৃষ্টিতে ভিজে জড়সড় হয়ে হাঁটতে দেখা যায়। কারও কারও কোলে ছিল ঘুমন্ত শিশু। পিঠে ছিল ছোট ছোট ব্যাগ। পথে বিভিন্ন সাহায্য সংস্থার কর্মীরা তাদের ফল ও পানীয় সরবরাহ করেন। ভিয়েনায় সিরিয়ার নাগরিক মোহাম্মদ জানান, ‘আমি খুশি। অবশেষে জার্মানি যেতে পারব।’
দুই হাজার অভিবাসী নেবে পোল্যান্ড: পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ইয়া কোপ্যাক্জ বলেছেন, তাঁর দেশ দুই হাজার অভিবাসী নিতে প্রস্তুত রয়েছে।
নিজের বাসা দেবেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী: ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জুহা সিপিলা গতকাল বলেছেন, তিনি দেশটির উত্তরাঞ্চলের কেমপেলে নিজের বাড়ি আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য ছেড়ে দিতে চেয়েছেন। তিনি মূলত রাজধানী হেলসিংকিতে থাকেন।
চলতি বছর মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়ার কয়েকটি দেশ থেকে এ পর্যন্ত ইইউভুক্ত ২৮ দেশের সীমান্তে এসেছে প্রায় সাড়ে তিন লাখ শরণার্থী ও অভিবাসী। হাঙ্গেরি গতকাল জানিয়েছে, এ বছর দেশটিতে ঢুকে ১ লাখ ৬৫ হাজার অভিবাসী নিবন্ধন করেছে। নিবন্ধন ছাড়াও আছে অসংখ্য অভিবাসী।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, ইউরোপে যেতে বিপজ্জনকভাবে সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে চলতি বছর এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে আড়াই হাজার মানুষ। গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ মানুষ গ্রিসের উপকূলে পৌঁছায়। ইতালিতে গেছে আরও ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ। আর গত বছর সব মিলিয়ে ওই পথে ইউরোপে গিয়েছিল ২ লাখ ১৯ হাজার আশ্রয়প্রার্থী।
কানাডায় আশ্রয় দেওয়ার দাবি: টরন্টো (কানাডা) থেকে সুব্রত নন্দী জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় টরন্টোর কেন্দ্রস্থলে প্রায় এক হাজার মানুষ যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার শরণার্থীদের কানাডায় আশ্রয় দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সিরীয় শিশু আয়লানের বাবা আব্দুল্লাহ কুর্দির রাজনৈতিক আশ্রয়লাভের আবেদন কানাডার অভিবাসন কর্তৃপক্ষ বাতিল করেছিল উল্লেখ করে শুক্রবার কানাডার সংবাদমাধ্যমে এর ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে কর্তৃপক্ষ বলেছে, আবদুল্লাহর আবেদনটি রাজনৈতিক আশ্রয়লাভের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছিল। এদিকে অটোয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার অশ্রুসিক্ত হয়ে বলেন, কানাডা সিরীয় শরণার্থীদের গ্রহণ করবে।
সিরিয়ায় তিন বছরে নিহত ২৩২ শিশু: তুর্কি সৈকতে পড়ে থাকা তিন বছর বয়সী সিরীয় শিশু আয়লান কুর্দির লাশের ছবি সারা বিশ্বকে বড় ধাক্কা দিয়েছে। ইউরোপে অভিবাসন সমস্যা নিয়ে নির্বিকার নেতাদের অনেকে এখন মনোভাব পাল্টেছেন। তবে আয়লানের সমবয়সী আরও অনেক শিশুর মৃত্যু কেবল পরিসংখ্যান হয়েই রয়ে গেছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়ায় ২০১১ সালে লড়াই শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত সহিংসতায় তিন বছর বয়সী অন্তত ২৩২টি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সিরিয়ান রেভল্যুশন মার্টিয়ার ডেটাবেস জানায়, ২৩২টি সিরীয় শিশুর মৃত্যুর ব্যাপারে নিশ্চিত তথ্য থাকলেও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতে পারে।
No comments