ইন্দো-বাংলা সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়- জয়শঙ্কর : ভারত বাংলাদেশের সত্যিকারের বন্ধু- হাসিনা
শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে এস জয়শঙ্কর |
সফররত
ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর বলেছেন, গত পাঁচ বছরে ইন্দো-বাংলা
সম্পর্ক এক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বলেছেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের অপূর্ব সম্পর্ক ও চমৎকার
সহযোগিতা রয়েছে।
আজ (মঙ্গলবার) বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সাক্ষাৎ করেন জয়শঙ্কর। সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মন্ত্রী উল্লেখ করেছেন যে গত পাঁচ বছরে ইন্দো-বাংলা সম্পর্ক এক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বোঝাপড়া ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন জয়শংকর।
বাংলাদেশে জ্বালানি এবং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে সহযোগিতা বাড়ানো নিয়ে নিজেদের আগ্রহ প্রকাশ করে এস জয়শংকর বলেন, ‘জলবিদ্যুৎ প্রকল্প কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। কারণ এ প্রকল্পের ব্যয় কম।’
জয়শংকর অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ভারতে দ্বিপক্ষীয় সফরের জন্য দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণপত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন। শেখ হাসিনা আমন্ত্রণের জন্য মোদিকে ধন্যবাদ দেন ও শুভেচ্ছা জানান।
ভারতীয় মন্ত্রী দুদেশের মানুষের ভ্রমণ সহজ করা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ দুদেশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ বাড়ানোর প্রতি জোর দেন।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, 'দুদেশের মধ্যকার যোগাযোগের ক্ষেত্র প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেল, সড়ক ও বিমান যোগাযোগে অনেক রুট খোলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের অপূর্ব সম্পর্ক ও চমৎকার সহযোগিতা রয়েছে। দুদেশ অনেক সমস্যা দ্বিপক্ষীয়ভাবে সমাধান করেছে।
স্থল সীমান্ত চুক্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিশ্ব উদাহরণ সৃষ্টি করে এটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে...ভারতের সংসদে সব দল সর্বসম্মতভাবে স্থল সীমান্ত চুক্তি বিল সমর্থন করেছিল।’
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর ভারত ব্যবহার করতে পারে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
ভারতকে বাংলাদেশের সত্যিকারের বন্ধু আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, স্বাধীনতার সময় থেকে বাংলাদেশকে সমর্থন দিচ্ছে যাচ্ছে নয়াদিল্লি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাস ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আজ (মঙ্গলবার) বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সাক্ষাৎ করেন জয়শঙ্কর। সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মন্ত্রী উল্লেখ করেছেন যে গত পাঁচ বছরে ইন্দো-বাংলা সম্পর্ক এক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বোঝাপড়া ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন জয়শংকর।
বাংলাদেশে জ্বালানি এবং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে সহযোগিতা বাড়ানো নিয়ে নিজেদের আগ্রহ প্রকাশ করে এস জয়শংকর বলেন, ‘জলবিদ্যুৎ প্রকল্প কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। কারণ এ প্রকল্পের ব্যয় কম।’
জয়শংকর অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ভারতে দ্বিপক্ষীয় সফরের জন্য দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণপত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন। শেখ হাসিনা আমন্ত্রণের জন্য মোদিকে ধন্যবাদ দেন ও শুভেচ্ছা জানান।
ভারতীয় মন্ত্রী দুদেশের মানুষের ভ্রমণ সহজ করা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ দুদেশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ বাড়ানোর প্রতি জোর দেন।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, 'দুদেশের মধ্যকার যোগাযোগের ক্ষেত্র প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেল, সড়ক ও বিমান যোগাযোগে অনেক রুট খোলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের অপূর্ব সম্পর্ক ও চমৎকার সহযোগিতা রয়েছে। দুদেশ অনেক সমস্যা দ্বিপক্ষীয়ভাবে সমাধান করেছে।
স্থল সীমান্ত চুক্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিশ্ব উদাহরণ সৃষ্টি করে এটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে...ভারতের সংসদে সব দল সর্বসম্মতভাবে স্থল সীমান্ত চুক্তি বিল সমর্থন করেছিল।’
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর ভারত ব্যবহার করতে পারে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
ভারতকে বাংলাদেশের সত্যিকারের বন্ধু আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, স্বাধীনতার সময় থেকে বাংলাদেশকে সমর্থন দিচ্ছে যাচ্ছে নয়াদিল্লি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাস ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
No comments