সু-৩০এমকেআই বিমান প্রস্তুতকারী ভারতীয় প্রতিষ্ঠান বন্ধ হতে পারে: ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৪০০ স্থানীয় ঠিকাদার by বিবেক রঘুভানসি
ভারতের
একটি কারখানা যেখানে সুখোই সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমান তৈরি হয়, সেটি ২০২০
সালের মার্চে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এটি বন্ধের প্রভাবে দেশটির ৪০০ স্থানীয়
সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানও ক্ষতিগ্রস্ত হবে বা অর্ডারের অভাবে তাদের দোকান
বন্ধ করে দিতে হবে। কোম্পানিটির কর্মকর্তা এবং শিল্প বিশ্লেষকরা এসব তথ্য
জানিয়েছেন।
ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ব হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ বলেছেন, যে কোম্পানিটি ওই কারখানার মালিক, তারা অবশিষ্ট আটটি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমান মার্চের মধ্যে তৈরি করবে। এরপর মধ্য ভারতের নাসিকে অবস্থিত ওই কারখানাটি বন্ধ করে দেয়া হতে পারে যদি তারা আর কোন অর্ডার না পায়।
শিল্প লবি গ্রুপ ফেডারেশান অব ইন্ডিয়া চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এক নির্বাহী কর্মকর্তা বলেছেন যে, ৪০০ স্থানীয় সরবরাহকারী যারা সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমান তৈরির জন্য প্রায় ৬০০০ উপাদান সরবরাহ করে আসছে, বারতি বিমানের অর্ডার না পেলে তাদের দোকানগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে।
হাল প্রতি বছর ১২টি সু-৩০এমকেআই বহুমুখী জঙ্গি বিমান তৈরি করে। ২০২০ সালের মার্চের মধ্যে তাদের ২৭২টি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমান তৈরি করা শেষ হবে।
রাশিয়ার ইউনাইটেড এয়ারক্র্যাফট কর্পোরেশানের লাইসেন্স অনুমোদনের ভিত্তিতে হাল প্রতিটি সু-৩০এমকেআই বিমান তৈরি করছে ৭০.৩ মিলিয়ন ডলারে।
হালের আরেক নির্বাহী বলেছেন, ভারতীয় বিমান বাহিনী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানানো হয়েছে যাতে তারা ৫ বিলিয়ন ডলারের আরও ৭২টি স্থানীয়ভাবে তৈরি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমানের অর্ডার দেয়। তবে সরকার এখনও এ ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি।
বিমান বাহিনীর সিনিয়র এক কর্মকর্তা বলেছেন যে, বাহিনী সর্বোচ্চ ১৮টি জঙ্গি বিমানের অর্ডার দিতে পারবে কারণ ওই সংখ্যাক বিমান গত দুই দশকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে।
স্থানীয়ভাবে তৈরি সু-৩০এমকেআই বিমানের মূল্যের কারণে বিমান বাহিনীর এই বিমানের অর্ডার দেয়ার তেমন কোন আগ্রহ নেই।
এক সিনিয়র বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা বলেন, “হালের তৈরি প্রতিটি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমানের মূল্য প্রায় ৭০.৩ মিলিয়ন ডলার, যেখানে রাশিয়ার সরবরাহ করা বিমানের দাম ৪২.১৫ মিলিয়ন ডলার মাত্র”।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন যে, রাশিয়া গত মাসে ভারত সরকারকে চাপ দিয়েছিল যাতে তারা হালকে অতিরিক্ত ৭২টি সু-৩০এমকেআই বিমানের অর্ডার দেয়। কিন্তু ভারতীয় বিমান বাহিনী এই ধরণের বড় অঙ্কের অর্ডার দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহী নয়।
ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ব হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ বলেছেন, যে কোম্পানিটি ওই কারখানার মালিক, তারা অবশিষ্ট আটটি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমান মার্চের মধ্যে তৈরি করবে। এরপর মধ্য ভারতের নাসিকে অবস্থিত ওই কারখানাটি বন্ধ করে দেয়া হতে পারে যদি তারা আর কোন অর্ডার না পায়।
শিল্প লবি গ্রুপ ফেডারেশান অব ইন্ডিয়া চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এক নির্বাহী কর্মকর্তা বলেছেন যে, ৪০০ স্থানীয় সরবরাহকারী যারা সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমান তৈরির জন্য প্রায় ৬০০০ উপাদান সরবরাহ করে আসছে, বারতি বিমানের অর্ডার না পেলে তাদের দোকানগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে।
হাল প্রতি বছর ১২টি সু-৩০এমকেআই বহুমুখী জঙ্গি বিমান তৈরি করে। ২০২০ সালের মার্চের মধ্যে তাদের ২৭২টি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমান তৈরি করা শেষ হবে।
রাশিয়ার ইউনাইটেড এয়ারক্র্যাফট কর্পোরেশানের লাইসেন্স অনুমোদনের ভিত্তিতে হাল প্রতিটি সু-৩০এমকেআই বিমান তৈরি করছে ৭০.৩ মিলিয়ন ডলারে।
হালের আরেক নির্বাহী বলেছেন, ভারতীয় বিমান বাহিনী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানানো হয়েছে যাতে তারা ৫ বিলিয়ন ডলারের আরও ৭২টি স্থানীয়ভাবে তৈরি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমানের অর্ডার দেয়। তবে সরকার এখনও এ ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি।
বিমান বাহিনীর সিনিয়র এক কর্মকর্তা বলেছেন যে, বাহিনী সর্বোচ্চ ১৮টি জঙ্গি বিমানের অর্ডার দিতে পারবে কারণ ওই সংখ্যাক বিমান গত দুই দশকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে।
স্থানীয়ভাবে তৈরি সু-৩০এমকেআই বিমানের মূল্যের কারণে বিমান বাহিনীর এই বিমানের অর্ডার দেয়ার তেমন কোন আগ্রহ নেই।
এক সিনিয়র বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা বলেন, “হালের তৈরি প্রতিটি সু-৩০এমকেআই জঙ্গি বিমানের মূল্য প্রায় ৭০.৩ মিলিয়ন ডলার, যেখানে রাশিয়ার সরবরাহ করা বিমানের দাম ৪২.১৫ মিলিয়ন ডলার মাত্র”।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন যে, রাশিয়া গত মাসে ভারত সরকারকে চাপ দিয়েছিল যাতে তারা হালকে অতিরিক্ত ৭২টি সু-৩০এমকেআই বিমানের অর্ডার দেয়। কিন্তু ভারতীয় বিমান বাহিনী এই ধরণের বড় অঙ্কের অর্ডার দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহী নয়।
No comments