ইরানের সাথে সহযোগিতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত
ইরানে
নিযুক্ত বাংলাদেশের বাণিজ্যিক অ্যাটাশে বলেছেন যে, তার দেশের বেসরকারি খাত
ইরানের বেসরকারি খাতের সাথে সহযোগিতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছে।
ইরান চেম্বার অব কমার্স, ইন্ডাস্ট্রিজ, মাইনস অ্যান্ড এগ্রিকালচারের (আইসিসিআইএমএ) ডেপুটি প্রধান মোহাম্মদ রেজা কারবাসির সাথে শনিবার এক বৈঠকে এ মন্তব্য করেন বাংলাদেশের বাণিজ্যিক অ্যাটাশে মোহাম্মদ সবুর হোসেন।
বৈঠকে দুই পক্ষ দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য উন্নয়নের ক্ষেত্রে সম্ভাবনা, সক্ষমতা এবং পারস্পরিক অভিন্ন খাতগুলো নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যের পরিমাণ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে কারবাসি বলেন যে, “দুঃখজনকভাবে দুই দেশের মধ্যে ভালো রাজনৈতিক যোগাযোগ এবং দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে আগ্রহ থাকলেও ইরান ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য সন্তোষজনক পর্যায়ে নেই”।
সবুর হোসেন দুই দেশের দীর্ঘ সম্পর্কের ইতিহাসের উপর জোর দিয়ে বলেন যে, দুই দেশের পারস্পরিক বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য দুই দেশের বেসরকারি খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য দেশের বিভিন্ন খাতে প্রচুর চাহিদা রয়েছে, এর মধ্যে পেট্রোকেমিক্যালও রয়েছে এবং ইরানও বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশের মাধ্যমে তাদের চাহিদা মেটাতে পারে”।
তার মতে, দুই দেশের মধ্যে যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা যেতে পারে।
ইরান চেম্বার অব কমার্স, ইন্ডাস্ট্রিজ, মাইনস অ্যান্ড এগ্রিকালচারের (আইসিসিআইএমএ) ডেপুটি প্রধান মোহাম্মদ রেজা কারবাসির সাথে শনিবার এক বৈঠকে এ মন্তব্য করেন বাংলাদেশের বাণিজ্যিক অ্যাটাশে মোহাম্মদ সবুর হোসেন।
বৈঠকে দুই পক্ষ দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য উন্নয়নের ক্ষেত্রে সম্ভাবনা, সক্ষমতা এবং পারস্পরিক অভিন্ন খাতগুলো নিয়ে আলোচনা করেন।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যের পরিমাণ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে কারবাসি বলেন যে, “দুঃখজনকভাবে দুই দেশের মধ্যে ভালো রাজনৈতিক যোগাযোগ এবং দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে আগ্রহ থাকলেও ইরান ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য সন্তোষজনক পর্যায়ে নেই”।
সবুর হোসেন দুই দেশের দীর্ঘ সম্পর্কের ইতিহাসের উপর জোর দিয়ে বলেন যে, দুই দেশের পারস্পরিক বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য দুই দেশের বেসরকারি খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য দেশের বিভিন্ন খাতে প্রচুর চাহিদা রয়েছে, এর মধ্যে পেট্রোকেমিক্যালও রয়েছে এবং ইরানও বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশের মাধ্যমে তাদের চাহিদা মেটাতে পারে”।
তার মতে, দুই দেশের মধ্যে যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা যেতে পারে।
No comments