চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নয়নে সরকার সবকিছু করবে-প্রধানমন্ত্রী
দেশে
চিকিৎসা বিজ্ঞানের আরো উন্নয়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা বলেছেন, এজন্য সরকার প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে। বলেছেন, আমাদের দেশে
রাবেয়া ও রোকেয়া জমজের সফল অস্ত্রোপচারের মতো আরো জটিল কাজ যাতে করা যায়
সেজন্য আমরা সব ধরনের শিক্ষার ব্যবস্থা করবো। প্রধানমন্ত্রী সমপ্রতি ঢাকার
সিএমএইচ-এ জমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচারকারী বাংলাদেশি ও হাঙ্গেরীয় চিকিৎসক
এবং অন্যান্য কর্মচারীদের সমন্বয়ে গঠিত চিকিৎসক দলের উদ্দেশে ভাষণে একথা
বলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় গণভবনে এই অনুষ্ঠানে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল
সার্ভিসের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. ফশিউর রহমান, ডিজিএমএস-এর
কনসালটেন্ট সার্জন জেনারেল মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান, ড. হাবিবে মিল্লাত
এমপি, হাঙ্গেরীয় চিকিৎসক দলের ডা. কেসাপোডি, ডা. কোসোকি এবং পাটাকি
বক্তব্য রাখেন। এছাড়া, অন্যান্য চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও
বক্তব্য রাখেন। গত ২রা আগস্ট ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ)
দীর্ঘ ৩৩ ঘন্টার সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জমজ শিশুকে আলাদা করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং হাঙ্গেরী সরকারের সংস্থা ডিফেন্সলেস পিপল
ফাউন্ডেশনের (এডিপিএফ) সহযোগিতায় এ অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। এর আগে জমজ
শিশুকে চিকিৎসার জন্য হাঙ্গেরী পাঠানো হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে-বিদেশে তাদের চিকিৎসার সকল খরচ বহন করেন। পাবনার চাটমোহর উপজেলায় তারা জন্মগ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলো জমজ শিশুর অস্ত্রোপচারে জড়িত ছিল সেগুলোকে অভিজ্ঞতার আলোকে আরো উন্নত ও আধুনিকায়ন করতে হবে। শেখ হাসিনা এ সফল অস্ত্রোপচারের জন্য হাঙ্গেরীয় চিকিৎসক দলের সদস্যসহ সকল চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্যদের অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশি ও হাঙ্গেরীয় চিকিৎসরা একটি অসাধারণ কাজ করেছেন। জমজ শিশুদ্বয় পুরোপুরি সুস্থ হয়ে শিগগিরই মায়ের কোলে ফিরে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। শেখ হাসিনা বলেন, এ সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর চিকিৎসকরা নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। রাবেয়া-রোকেয়ার সফল অস্ত্রোপচার বাংলাদেশের চিকিৎসকদের চোখ-কান খুলে দিয়েছে। তিনি বলেন, এ জটিল অস্ত্রোপচারে প্রবেশের মাধ্যমে বিভিন্ন হাসপাতাল ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সুন্দর সম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এসব হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসকদের সমন্বিত কাজের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর মাধ্যমে সমঝোতা ও অভিজ্ঞতার উন্নয়ন হয়েছে। রাবেয়া-রোকেয়ার পিতা রফিকুল ইসলাম তার কন্যাদের চিকিৎসার দায়িত্ব গ্রহণ করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি এই অস্ত্রোপচারের সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশ ও হাঙ্গেরীর চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে-বিদেশে তাদের চিকিৎসার সকল খরচ বহন করেন। পাবনার চাটমোহর উপজেলায় তারা জন্মগ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলো জমজ শিশুর অস্ত্রোপচারে জড়িত ছিল সেগুলোকে অভিজ্ঞতার আলোকে আরো উন্নত ও আধুনিকায়ন করতে হবে। শেখ হাসিনা এ সফল অস্ত্রোপচারের জন্য হাঙ্গেরীয় চিকিৎসক দলের সদস্যসহ সকল চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্যদের অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশি ও হাঙ্গেরীয় চিকিৎসরা একটি অসাধারণ কাজ করেছেন। জমজ শিশুদ্বয় পুরোপুরি সুস্থ হয়ে শিগগিরই মায়ের কোলে ফিরে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। শেখ হাসিনা বলেন, এ সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর চিকিৎসকরা নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। রাবেয়া-রোকেয়ার সফল অস্ত্রোপচার বাংলাদেশের চিকিৎসকদের চোখ-কান খুলে দিয়েছে। তিনি বলেন, এ জটিল অস্ত্রোপচারে প্রবেশের মাধ্যমে বিভিন্ন হাসপাতাল ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সুন্দর সম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এসব হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসকদের সমন্বিত কাজের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর মাধ্যমে সমঝোতা ও অভিজ্ঞতার উন্নয়ন হয়েছে। রাবেয়া-রোকেয়ার পিতা রফিকুল ইসলাম তার কন্যাদের চিকিৎসার দায়িত্ব গ্রহণ করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি এই অস্ত্রোপচারের সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশ ও হাঙ্গেরীর চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানান।
No comments