বিধ্বস্ত বিমানে ছিলেন খুলনার ছাত্রনেতা আলিফ
নেপালের
কাঠমান্ডুতে বিমান দুর্ঘটনায় খুলনার আলিফুজ্জামান আলিফ (২৬) নামে এক ছাত্র
রয়েছে। দুর্ঘটনার পর থেকে তার সঙ্গে পরিবারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের যোগাযোগ
করা সম্ভব হয়নি। তার ভাগ্যে ঠিক কি ঘটেছে- সেটিও বলতে পারছেন না পরিবারের
সদস্যরা।
আলিফুজ্জামান আলিফ খুলনার রূপসা উপজেলার আইচগাতি বারোপোল গ্রামের মো. আসাদুজ্জামানের পুত্র। সে খুলনার সরকারি বি এল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে এবার মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েছে। সে খুলনা জেলা প্রজন্ম লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন।
আলিফের নিকটাত্মীয় মো. সাব্বির খান দ্বীপ জানান, আলিফ নেপাল ভ্রমণের জন্য সোমবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়। সে যশোর থেকে প্রথম ফ্লাইটে বেসরকারি এয়ারওয়েজ নভো এয়ারে ঢাকায় যায়। দুপুর পৌনে ১টার দিকে ইউএস-বাংলার (ফ্লাইট বিএস ২১১) ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওনা হয় নেপালের উদ্দেশ্যে। সে বিমানের সর্বশেষ আসনে ছিল। নেপালের স্থানীয় সময় বেলা ২টা ২০ মিনিটে কাঠমান্ডুতে নামার সময় পাইলট নিয়ন্ত্রণ হারালে বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে এবং আগুন ধরে যায়। বিমানে উড্ডয়নের আগে তার ফেসবুক আইডি থেকে বেশ কয়েকটি ছবি আপলোড করে যা তার বন্ধুরা দুর্ঘটনার পর পরই ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়।
দ্বীপ জানান, ঘটনার পর থেকে আলিফের সঙ্গে তারা কোন যোগাযোগ করতে পারেননি। দুর্ঘটনায় তার ভাগ্যে ঠিক কি ঘটেছে- সেটিও তার পরিবারের সদস্যরা ধারণা করতে পারছেন না।
এদিকে, ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে আলিফদের আইচগাতির বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশিসহ উৎসুক জনতার ভিড় জমে গেছে। তার বাড়িতে এসে আলিফের খবর জানার চেষ্টা করছেন। তবে, পরিবারের সদস্যরা অনেকটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ও শোকাহত হয়ে পড়েছেন।
আলিফের বড় ভাই আশিকুজ্জামান হামিম ও ছোট ভাই ইয়াসিন আরাফাত বলেন, তারা তাদের ভাইয়ের সঠিক কোন তথ্যই এখনও পাননি। যোগাযোগের চেষ্টা করছেন। এর বেশি কিছু বলতে পারেননি তারা।
আলিফের অপর আত্মীয় স্থানীয় আইচগাতি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জুলফিকার আলী খান জুলু বলেন, তিনি খবর পেয়ে আলিফদের বাড়িতে গিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে শোক বিরাজ করছে। পরিবারের সদস্যদের সান্ত¡না দেয়ার চেষ্টা করছেন তারা।
আলিফুজ্জামান আলিফ খুলনার রূপসা উপজেলার আইচগাতি বারোপোল গ্রামের মো. আসাদুজ্জামানের পুত্র। সে খুলনার সরকারি বি এল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে এবার মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েছে। সে খুলনা জেলা প্রজন্ম লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন।
আলিফের নিকটাত্মীয় মো. সাব্বির খান দ্বীপ জানান, আলিফ নেপাল ভ্রমণের জন্য সোমবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়। সে যশোর থেকে প্রথম ফ্লাইটে বেসরকারি এয়ারওয়েজ নভো এয়ারে ঢাকায় যায়। দুপুর পৌনে ১টার দিকে ইউএস-বাংলার (ফ্লাইট বিএস ২১১) ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওনা হয় নেপালের উদ্দেশ্যে। সে বিমানের সর্বশেষ আসনে ছিল। নেপালের স্থানীয় সময় বেলা ২টা ২০ মিনিটে কাঠমান্ডুতে নামার সময় পাইলট নিয়ন্ত্রণ হারালে বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে এবং আগুন ধরে যায়। বিমানে উড্ডয়নের আগে তার ফেসবুক আইডি থেকে বেশ কয়েকটি ছবি আপলোড করে যা তার বন্ধুরা দুর্ঘটনার পর পরই ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়।
দ্বীপ জানান, ঘটনার পর থেকে আলিফের সঙ্গে তারা কোন যোগাযোগ করতে পারেননি। দুর্ঘটনায় তার ভাগ্যে ঠিক কি ঘটেছে- সেটিও তার পরিবারের সদস্যরা ধারণা করতে পারছেন না।
এদিকে, ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে আলিফদের আইচগাতির বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশিসহ উৎসুক জনতার ভিড় জমে গেছে। তার বাড়িতে এসে আলিফের খবর জানার চেষ্টা করছেন। তবে, পরিবারের সদস্যরা অনেকটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ও শোকাহত হয়ে পড়েছেন।
আলিফের বড় ভাই আশিকুজ্জামান হামিম ও ছোট ভাই ইয়াসিন আরাফাত বলেন, তারা তাদের ভাইয়ের সঠিক কোন তথ্যই এখনও পাননি। যোগাযোগের চেষ্টা করছেন। এর বেশি কিছু বলতে পারেননি তারা।
আলিফের অপর আত্মীয় স্থানীয় আইচগাতি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জুলফিকার আলী খান জুলু বলেন, তিনি খবর পেয়ে আলিফদের বাড়িতে গিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে শোক বিরাজ করছে। পরিবারের সদস্যদের সান্ত¡না দেয়ার চেষ্টা করছেন তারা।
No comments