দুর্নীতিবাজরা ছাড় পাবে না -দুদক চেয়ারম্যান
পরবর্তী
প্রজন্মের সোনালি ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে কোনো দুর্নীতিবাজ ছাড় পাবেন না।
দুর্নীতি করে যারা অর্থ-বিত্তের মালিক হচ্ছেন বা হয়েছেন প্রত্যেককেই আজ
অথবা কাল আইনের আওতায় আসতে হবে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া যা ক্রমাগত চলতে
থাকবেই। গতকাল সকালে দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে ইউনাইটেড
ন্যাশনস অফিস অন ড্রাগস অ্যান্ড ক্রাইমের দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক অফিসের
প্রতিনিধি সার্জে ক্যাপিনেজের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের
সাক্ষাৎকালে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ এসব কথা বলেন। এসময় তাদের সঙ্গে
দেশের দুর্নীতি দমন, প্রতিরোধ ও উত্তম চর্চার বিকাশসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে
আলোচনা হয়।
প্রতিনিধিদলের উদ্দেশ্যে ইকবাল মাহমুদ বলেন, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য ওভারসাইট মেকানিজম থাকা উচিত। দুর্নীতি দমন কমিশনের কার্যক্রমও পর্যবেক্ষণ বা মনিটরিংয়ের জন্যও একটি কার্যকর ফ্রেমওয়ার্ক থাকতে পারে। যদিও দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতিটি কার্যক্রমই আইনানুগ প্রক্রিয়ায় চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ রয়েছে এবং পাশাপাশি কমিশনের সব কার্যক্রম বার্ষিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে
রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করা হয়। তিনি বলেন, অনেকে বলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের কার্যক্রমে কিছুটা স্থবিরতা এসেছে। আমরা তাদের বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ না করে বলছি, যুদ্ধে পশ্চাদাপসরণ করা যেমন যুদ্ধক্ষেত্রের কৌশল, দুর্নীতিপরায়ণদের গতিবিধি সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য কমিশনকেও কখনও কখনও কৌশলগত কারণেই পশ্চাদাপসরণ করতে হয়। এটি কৌশল মাত্র। আর কিছুই নয়। উত্তম চর্চার বিকাশে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সততা সংঘ, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সততা স্টোরসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের ব্যাখ্যা করে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, দেশের সিভিল সার্ভিস, শিক্ষা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে মূল্যবোধ সম্পন্ন প্রতিনিধি সৃষ্টি করার জন্যই কমিশন এসব কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়নে লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে সুশাসন, জবাবদিহিমূলক আমলাতন্ত্র, মানসম্পন্ন শিক্ষা এবং দুর্নীতিপরায়ণদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার কোনো বিকল্প নেই।
সার্জে ক্যাপিনেজ তার বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতি পৃথিবীর সর্বত্রই রয়েছে তবে পার্থক্য রয়েছে এর তীব্রতা এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্র। তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতিরোধমূলক কার্যক্রমের প্রশংসা করে বলেন, সতত সংঘ বা সততা স্টোরের কার্যক্রম সত্যিই উত্তম। প্রশিক্ষণ, শিক্ষা, পরিবার এবং পদ্ধতিই বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটে। বাংলাদেশে ইউনাইটেড ন্যাশনস অফিস অন ড্রাগস অ্যান্ড ক্রাইমের কান্ট্রি অফিস স্থাপনের লক্ষ্যে সরকার, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতার প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি এবং মাদকের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থার বিষয়টি বেগবান করার জন্য এদেশে কান্ট্রি অফিস স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
প্রতিনিধিদলের উদ্দেশ্যে ইকবাল মাহমুদ বলেন, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য ওভারসাইট মেকানিজম থাকা উচিত। দুর্নীতি দমন কমিশনের কার্যক্রমও পর্যবেক্ষণ বা মনিটরিংয়ের জন্যও একটি কার্যকর ফ্রেমওয়ার্ক থাকতে পারে। যদিও দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতিটি কার্যক্রমই আইনানুগ প্রক্রিয়ায় চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ রয়েছে এবং পাশাপাশি কমিশনের সব কার্যক্রম বার্ষিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে
রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করা হয়। তিনি বলেন, অনেকে বলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের কার্যক্রমে কিছুটা স্থবিরতা এসেছে। আমরা তাদের বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ না করে বলছি, যুদ্ধে পশ্চাদাপসরণ করা যেমন যুদ্ধক্ষেত্রের কৌশল, দুর্নীতিপরায়ণদের গতিবিধি সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য কমিশনকেও কখনও কখনও কৌশলগত কারণেই পশ্চাদাপসরণ করতে হয়। এটি কৌশল মাত্র। আর কিছুই নয়। উত্তম চর্চার বিকাশে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সততা সংঘ, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সততা স্টোরসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের ব্যাখ্যা করে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, দেশের সিভিল সার্ভিস, শিক্ষা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে মূল্যবোধ সম্পন্ন প্রতিনিধি সৃষ্টি করার জন্যই কমিশন এসব কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়নে লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে সুশাসন, জবাবদিহিমূলক আমলাতন্ত্র, মানসম্পন্ন শিক্ষা এবং দুর্নীতিপরায়ণদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার কোনো বিকল্প নেই।
সার্জে ক্যাপিনেজ তার বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতি পৃথিবীর সর্বত্রই রয়েছে তবে পার্থক্য রয়েছে এর তীব্রতা এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্র। তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতিরোধমূলক কার্যক্রমের প্রশংসা করে বলেন, সতত সংঘ বা সততা স্টোরের কার্যক্রম সত্যিই উত্তম। প্রশিক্ষণ, শিক্ষা, পরিবার এবং পদ্ধতিই বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটে। বাংলাদেশে ইউনাইটেড ন্যাশনস অফিস অন ড্রাগস অ্যান্ড ক্রাইমের কান্ট্রি অফিস স্থাপনের লক্ষ্যে সরকার, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতার প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি এবং মাদকের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থার বিষয়টি বেগবান করার জন্য এদেশে কান্ট্রি অফিস স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
No comments