এলডিসি থেকে উত্তরণ অনুষ্ঠান: যোগাড় হচ্ছে ভিডিও বার্তা চলছে নানা আয়োজন
স্বল্পোন্নত
দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের জন্য
বিভিন্ন জেলা থেকে ভিডিও বার্তা সংগ্রহ করছে সরকার। ওই সব বার্তায় থাকবে
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রশংসাসূচক বক্তব্য।
এরই মধ্যে প্রশংসাসূচক ভিডিও বার্তা যোগাড় করতে দেশের সব জেলা প্রশাসক
(ডিসি)-কে চিঠি দিয়েছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। ইআরডি’র অতিরিক্ত
সচিব ও জাতীয় টাস্কফোর্সের সদস্য সচিব মনোয়ার আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা
হয়েছে, বাংলাদেশ অচিরেই জাতিসংঘ কর্তৃক স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের
সুপারিশ পেতে যাচ্ছে। এজন্য বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সাফল্যের রূপকার
প্রধানমন্ত্রীকে আগামী ২২শে মার্চ সংবর্ধনা দেয়া হবে। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ
সচিবের সভাপতিত্বে ২৭শে ফেব্রুয়ারি আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয় সভায় এবং মুখ্য
সমন্বয়ক (এসডিজি বিষয়ক) এর সভাপতিত্বে গঠিত বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের
(এলডিসি) শ্রেণি থেকে উত্তরণ বিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্স ব্যাপক কর্মসূচি
নিয়েছে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের স্বল্পদৈর্ঘ্যের ভিডিও বার্তা প্রচারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ জন্য সব জেলার ডিসিদের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের স্বল্পদৈর্ঘ্যের (১০-১৫ সেকেন্ড) ভিডিও বার্তা আহ্বান করা যাচ্ছে। ভিডিও বার্তায় বার্তা প্রেরক কিভাবে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থেকে উপকৃত হয়েছেন সে বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ/কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে পারেন। ভিডিও চিত্রায়ণকালে যাতে জেলার কৃষ্টি, সংস্কৃতি, দর্শনীয় স্থান বা উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ফুটে উঠে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। ভিডিও চিত্র এমপি-৪ ফর্মেটে শব্দসহ ক্যামেরায় ধারণ করতে হবে। আগামী ১৫ই মার্চের মধ্যে আবশ্যিকভাবে ভিডিও বার্তাটি অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। এদিকে ৪২ বছর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকায় থাকার পর বাংলাদেশ চলতি বছর উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার স্বীকৃতি পেতে চলেছে। মার্চে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট কমিটি এই স্বীকৃতি দেবে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের উন্নয়ন নীতি বিষয়ক কমিটি (সিডিপি) প্রতি তিন বছর অন্তর এলডিসি থেকে উত্তরণের বিষয় পর্যালোচনা করে। সিডিপি সচিবালয়ের কর্মকর্তারা বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উত্তরণের বিষয়ে আলোচনা করতে গত অক্টোবরে ঢাকায় আসেন। প্রাথমিক হিসাব করে সিডিপি নিশ্চিত করেছে, তাদের ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশ আগামী মার্চে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার মানদণ্ড পূরণ করবে। এর আগে বাংলাদেশ ২০১৫ সালের জুলাই মাসে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। মাথাপিছু আয়ের বিবেচনায় এ শ্রেণিকরণ বিশ্বব্যাংকের। ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) স্ট্যাটাস থেকে প্রাথমিক পর্যায়ে উত্তরণের ঘোষণার দিনে বর্ণিল সাজে সাজানো হবে রাজধানী ঢাকা শহরকে। ২২-২৩শে মার্চ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র এবং রেডিসন ব্লু হোটেলে পালিত হবে মূল কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন। ২২শে মার্চ প্রধানমন্ত্রীকে এ অর্জনের জন্য সংবর্ধনা দেয়া হবে। ঐতিহাসিক এ অর্জনকে স্মরণীয় করে রাখতে এবং এলডিসি থেকে উত্তরণের সুপারিশ পত্রটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করতে জাতীয় টাস্কফোর্স সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উৎসবটি পালন উপলক্ষে অনুষ্ঠান আয়োজন করা, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট নিয়োগ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিশেষ ডাক টিকিট প্রকাশ, দেশি-বিদেশি প্রচার মাধ্যমে এ অর্জনকে তুলে ধরা, জনগণের মধ্যে সচেতনতামূলক প্রচারণা, আলোচনা সভা আয়োজনসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের স্বল্পদৈর্ঘ্যের ভিডিও বার্তা প্রচারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ জন্য সব জেলার ডিসিদের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের স্বল্পদৈর্ঘ্যের (১০-১৫ সেকেন্ড) ভিডিও বার্তা আহ্বান করা যাচ্ছে। ভিডিও বার্তায় বার্তা প্রেরক কিভাবে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থেকে উপকৃত হয়েছেন সে বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ/কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে পারেন। ভিডিও চিত্রায়ণকালে যাতে জেলার কৃষ্টি, সংস্কৃতি, দর্শনীয় স্থান বা উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ফুটে উঠে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। ভিডিও চিত্র এমপি-৪ ফর্মেটে শব্দসহ ক্যামেরায় ধারণ করতে হবে। আগামী ১৫ই মার্চের মধ্যে আবশ্যিকভাবে ভিডিও বার্তাটি অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। এদিকে ৪২ বছর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকায় থাকার পর বাংলাদেশ চলতি বছর উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার স্বীকৃতি পেতে চলেছে। মার্চে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট কমিটি এই স্বীকৃতি দেবে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের উন্নয়ন নীতি বিষয়ক কমিটি (সিডিপি) প্রতি তিন বছর অন্তর এলডিসি থেকে উত্তরণের বিষয় পর্যালোচনা করে। সিডিপি সচিবালয়ের কর্মকর্তারা বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উত্তরণের বিষয়ে আলোচনা করতে গত অক্টোবরে ঢাকায় আসেন। প্রাথমিক হিসাব করে সিডিপি নিশ্চিত করেছে, তাদের ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশ আগামী মার্চে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার মানদণ্ড পূরণ করবে। এর আগে বাংলাদেশ ২০১৫ সালের জুলাই মাসে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। মাথাপিছু আয়ের বিবেচনায় এ শ্রেণিকরণ বিশ্বব্যাংকের। ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) স্ট্যাটাস থেকে প্রাথমিক পর্যায়ে উত্তরণের ঘোষণার দিনে বর্ণিল সাজে সাজানো হবে রাজধানী ঢাকা শহরকে। ২২-২৩শে মার্চ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র এবং রেডিসন ব্লু হোটেলে পালিত হবে মূল কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন। ২২শে মার্চ প্রধানমন্ত্রীকে এ অর্জনের জন্য সংবর্ধনা দেয়া হবে। ঐতিহাসিক এ অর্জনকে স্মরণীয় করে রাখতে এবং এলডিসি থেকে উত্তরণের সুপারিশ পত্রটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করতে জাতীয় টাস্কফোর্স সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উৎসবটি পালন উপলক্ষে অনুষ্ঠান আয়োজন করা, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট নিয়োগ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিশেষ ডাক টিকিট প্রকাশ, দেশি-বিদেশি প্রচার মাধ্যমে এ অর্জনকে তুলে ধরা, জনগণের মধ্যে সচেতনতামূলক প্রচারণা, আলোচনা সভা আয়োজনসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে।
No comments