নেপালে বাংলাদেশী বিমান বিধ্বস্ত: নিহত ৩৮, আহত ২৩
ঢাকা
থেকে নেপালের কাঠমান্ডুর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের
একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন। বিমানে যাত্রী ও ক্রু
সহ আরোহী ছিলেন মোট ৭১ জন। বার্তা সংস্থা এপির নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত
করেছে। মর্মান্তিক এই দূর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ২৩ জন। বাকিদের কি অবস্থা
তা এখনও জানা যায় নি।
আহতদের উদ্ধার করে নেয়া হয়েছে কাঠমান্ডু মেডিকেল কলেজ, টিচিং হাসপাতালে। সেখানে নেয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাতজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। কাঠমান্ডু টাইমসকে এ কথা জানিয়েছেন ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মুখপাত্র প্রেম নাথ ঠাকুর। উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়েছে সেনাবাহিনী। দুপুর ১২টা ৫১ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৬৭ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি নেপালের উদ্দেশে ছেড়ে যায় বলে ইউএস বাংলার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এ ঘটনায় হতাহতের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। কাঠমান্ডু পোস্ট জানায়, ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। রানওয়েতে অবতরনের সময় ছিটকে পরে একটি ফুটবল মাঠে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি। স্থানীয় সময় বিকাল ২টা ২০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এখনও উদ্ধার তৎপরতা চলছে।
বিবিসির নেপালি সার্ভিস জানাচ্ছে, বিমানটি কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ল্যান্ডিং করার সময় দুর্ঘটনা ঘটে। নেপাল পুলিশের মুখপাত্র মনোজ নেউপানে বিবিসি নিউজ নেপালিকে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়েছে।
ইউএস বাংলার মুখপাত্র কামরুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, তারা বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পেয়েছেন। তবে, কি কারণে দূঘর্টনা ঘটেছে, কতজন হতাহত হয়েছেন, সে বিষয়ে নিশ্চিত কোন তথ্য তিনি তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেন নি। ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জেনারেল ম্যানেজার রাজ কুমার ছেত্রি জানিয়েছেন, আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে দমকল কর্মীরা। বিমান বন্দরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিমান থেকে ধোয়া বেরুতে এবং তাড়াহুড়া করে যাত্রীদের বিমান থেকে বেরিয়ে আসতে দেখেছেন তারা। যাত্রীদের কয়েকজন আহত হয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্টে দেখা যাচ্ছে কাঠমুন্ডু বিমানবন্দর থেকে ধোঁয়ার কুন্ডলী উঠছে। ইউএস বাংলার মোট আটটি বিমান আছে। এর মধ্যে চারটি ড্যাশ এইট, চারটি বোয়িং। এর মধ্যে একটি ড্যাশ এইট নষ্ট থাকার কারণে কিছুদিন যাবত হ্যাঙ্গারে পড়ে রয়েছে। দেশের বিভিন্ন গন্তব্য ছাড়াও কলকাতা, কাঠমান্ডু, ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, দোহা এবং মাসকট রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে ইউএস বাংলা। এছাড়া এপ্রিলে চীনের গুয়াংঝু শহরে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো।
আহতদের উদ্ধার করে নেয়া হয়েছে কাঠমান্ডু মেডিকেল কলেজ, টিচিং হাসপাতালে। সেখানে নেয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাতজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। কাঠমান্ডু টাইমসকে এ কথা জানিয়েছেন ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মুখপাত্র প্রেম নাথ ঠাকুর। উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়েছে সেনাবাহিনী। দুপুর ১২টা ৫১ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৬৭ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি নেপালের উদ্দেশে ছেড়ে যায় বলে ইউএস বাংলার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এ ঘটনায় হতাহতের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। কাঠমান্ডু পোস্ট জানায়, ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। রানওয়েতে অবতরনের সময় ছিটকে পরে একটি ফুটবল মাঠে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি। স্থানীয় সময় বিকাল ২টা ২০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এখনও উদ্ধার তৎপরতা চলছে।
বিবিসির নেপালি সার্ভিস জানাচ্ছে, বিমানটি কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ল্যান্ডিং করার সময় দুর্ঘটনা ঘটে। নেপাল পুলিশের মুখপাত্র মনোজ নেউপানে বিবিসি নিউজ নেপালিকে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়েছে।
ইউএস বাংলার মুখপাত্র কামরুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, তারা বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পেয়েছেন। তবে, কি কারণে দূঘর্টনা ঘটেছে, কতজন হতাহত হয়েছেন, সে বিষয়ে নিশ্চিত কোন তথ্য তিনি তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেন নি। ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জেনারেল ম্যানেজার রাজ কুমার ছেত্রি জানিয়েছেন, আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে দমকল কর্মীরা। বিমান বন্দরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিমান থেকে ধোয়া বেরুতে এবং তাড়াহুড়া করে যাত্রীদের বিমান থেকে বেরিয়ে আসতে দেখেছেন তারা। যাত্রীদের কয়েকজন আহত হয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্টে দেখা যাচ্ছে কাঠমুন্ডু বিমানবন্দর থেকে ধোঁয়ার কুন্ডলী উঠছে। ইউএস বাংলার মোট আটটি বিমান আছে। এর মধ্যে চারটি ড্যাশ এইট, চারটি বোয়িং। এর মধ্যে একটি ড্যাশ এইট নষ্ট থাকার কারণে কিছুদিন যাবত হ্যাঙ্গারে পড়ে রয়েছে। দেশের বিভিন্ন গন্তব্য ছাড়াও কলকাতা, কাঠমান্ডু, ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, দোহা এবং মাসকট রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে ইউএস বাংলা। এছাড়া এপ্রিলে চীনের গুয়াংঝু শহরে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো।
No comments