শ্লীলতাহানির প্রমাণ মিলেছে : ধরা পড়েনি কেউ
৭ই
মার্চ আওয়ামী লীগের জনসভার দিনে বাংলামোটরে কলেজ শিক্ষার্থীর শ্লীলতাহানির
প্রমাণ মিলেছে। ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে শ্লীলতাহানির সত্যতা খুঁজে বের
করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, ওই কলেজ
শিক্ষার্থীকে বেশ কয়েকজন পুরুষ তার ওড়না ধরে টানাটানি করছে। তাদেরকে শনাক্ত
করে নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করে দ্রুত শাস্তির আওতায় আনা হবে। গতকাল রাজধানীর
তেজগাঁও আদর্শ স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল
বলেন, আমি ভিডিও ফুটেজ দেখেছি। ফুটেজে ওই শিক্ষার্থীর করা অভিযোগ প্রমাণিত
হয়েছে। পু?লিশ তার পরিবা?রের স?ঙ্গে যোগা?যোগ করেছে। তবে সেদিন সমাবেশকে
কেন্দ্র করে নারী-পুরুষের ঢল নেমেছিল। এই ঢলের মধ্যে কারা এ ধর?নের কাজ
করেছে, কেনইবা করেছে আমাদের তা খোঁজে বের করতে হবে।
৭ই মার্চ আওয়ামী লীগের সমাবেশের দিন বাংলামোটর এলাকা ছাড়া শাহবাগ, খামার বাড়ি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা, কাকরাইল ও কলাবাগানে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে। তবে বাংলামোটর ছাড়া অন্য ঘটনায় কোনো ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ করেননি। লাঞ্ছনার শিকার হয়ে ছয় নারী ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, পৃথক এই ছয়টি যৌন হয়রানির ঘটনায় ফেসবুক স্ট্যাটাস দেয়ার পর তুমুল আলোচনার মুখে স্বপ্রণোদিত হয়ে তদন্ত শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পৃথক ছয়টি স্থানের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ ও গোয়েন্দারা। তবে বাংলামোটরের ঘটনাটি ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিলে বিষয়টি খুব গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
গ্রেপ্তার হয়নি কেউ: শ্লীলতাহানির ৫দিন অতিবাহিত হলেও এ ঘটনায় জড়িত কাউকে এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ঘটনার দিন থেকেই তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে প্রথমে খোঁজে বের করা হয়েছে উদ্ধারকারী সেই পুলিশ সদস্যকে। ভিডিও ফুটেজ থেকে এক ট্রাফিক সদস্যকে শনাক্ত করে তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তার ছবি বের করে বিভিন্ন ফাঁড়িতে যোগাযোগ করে তাকে খোঁজে বের করা হয়। এর পর দফায় দফায় তার সঙ্গে কথা বলে ঘটনার দিনের বিবরণ নেন তদন্ত কর্মকর্তারা। পুলিশের রমনা জোনের সহকারী কমিশনার ইহসানুল ফেরদৌস মানবজমিনকে ট্রাফিক কনস্টেবলকে খোঁজে বের করা ও তার সঙ্গে কথা বলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে ঘটনার পর থেকেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। আসামিদের শনাক্ত করে শাস্তির আওতায় আনা হবে। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, ভিডিও ফুটেজে ৭/৮ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। সেখানে ওই শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট।
ওদিকে, ঘটনার পর থেকে মানসিকভাবে অনেকটাই ভেঙে পড়েছেন ওই শিক্ষার্থী। নানামুখী চাপেও রয়েছেন তিনি ও তার পরিবার।
৭ই মার্চ আওয়ামী লীগের সমাবেশের দিন বাংলামোটর এলাকা ছাড়া শাহবাগ, খামার বাড়ি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা, কাকরাইল ও কলাবাগানে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে। তবে বাংলামোটর ছাড়া অন্য ঘটনায় কোনো ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ করেননি। লাঞ্ছনার শিকার হয়ে ছয় নারী ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, পৃথক এই ছয়টি যৌন হয়রানির ঘটনায় ফেসবুক স্ট্যাটাস দেয়ার পর তুমুল আলোচনার মুখে স্বপ্রণোদিত হয়ে তদন্ত শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পৃথক ছয়টি স্থানের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ ও গোয়েন্দারা। তবে বাংলামোটরের ঘটনাটি ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিলে বিষয়টি খুব গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
গ্রেপ্তার হয়নি কেউ: শ্লীলতাহানির ৫দিন অতিবাহিত হলেও এ ঘটনায় জড়িত কাউকে এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ঘটনার দিন থেকেই তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে প্রথমে খোঁজে বের করা হয়েছে উদ্ধারকারী সেই পুলিশ সদস্যকে। ভিডিও ফুটেজ থেকে এক ট্রাফিক সদস্যকে শনাক্ত করে তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তার ছবি বের করে বিভিন্ন ফাঁড়িতে যোগাযোগ করে তাকে খোঁজে বের করা হয়। এর পর দফায় দফায় তার সঙ্গে কথা বলে ঘটনার দিনের বিবরণ নেন তদন্ত কর্মকর্তারা। পুলিশের রমনা জোনের সহকারী কমিশনার ইহসানুল ফেরদৌস মানবজমিনকে ট্রাফিক কনস্টেবলকে খোঁজে বের করা ও তার সঙ্গে কথা বলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে ঘটনার পর থেকেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন, ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। আসামিদের শনাক্ত করে শাস্তির আওতায় আনা হবে। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, ভিডিও ফুটেজে ৭/৮ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। সেখানে ওই শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট।
ওদিকে, ঘটনার পর থেকে মানসিকভাবে অনেকটাই ভেঙে পড়েছেন ওই শিক্ষার্থী। নানামুখী চাপেও রয়েছেন তিনি ও তার পরিবার।
No comments