বিনা মাশুলে ব্যবসা করতে চান ব্যবসায়ীরা
অর্থমন্ত্রী
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বিনা মাশুলে ব্যবসা
করতে চান। টাকা দিতে চান না। বিশ্বের কোথাও এমন ব্যবস্থা নেই। গতকাল
সচিবালয়ে বিসিএস কাস্টমস অ্যান্ড ভ্যাট অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে
নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ
কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে লোভ একটু বেশি। মাশুল দিয়ে ব্যবসা করতে চান না ব্যবসায়ীরা। তারা কোনো ট্যাক্স দিতে চান না। নতুন আইনে ঢালাওভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট করা হয়েছিল। এছাড়া ট্যারিফ ভ্যালু বাদ দিয়ে দেয়ার কথা বলা হয়েছিল। তবে সেটা হয়নি। এখন আগামী যে ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন হবে, সেখানে ভ্যাটের হার একের অধিক রাখা হবে।
তিনি বলেন, নতুন ভ্যাট আইন দুই বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা বলছেন ভেতরে ভেতরে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন কাজ চলছে- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ভ্যাট আইনতো ১৯৯১ সাল থেকে রয়েছে। সরকার ২০১৯ সালে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করবে- এটা স্বাভাবিক।
মন্ত্রী বলেন, প্রথমে এক রেটে ভ্যাট বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। কিন্তু এখন সেখানে আট-দশটা রেট রয়েছে। ভ্যাটে কিছুটা হাই রেট রাখতে হয়, কিছুটা লো রেট রাখতে চাই। সুতরাং আগামীদিনে যখন নতুন আইন বাস্তবায়ন করা হবে তখন ১৫ শতাংশ একটাতো থাকবেই, এর নিচেও একটি রেট থাকবে। অর্থাৎ ভ্যাট একটা থাকবে না, দুটি রেট থাকবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, ৫০ হাজার ইসিআর মেশিন আমদানি করা হচ্ছে। যেসব ব্যবসায়ী এসব মেশিন ব্যবহার করবেন তাদের ভ্যাটের ওপর ২ শতাংশ ছাড় দেয়া হবে।
অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি বাজেটের বাস্তবায়নের হার ভালো। এডিবি বাস্তবায়নের হারও গতবারের চেয়ে ভালো। আগামী বাজেটে নতুন কাস্টমস আইন উপস্থাপন করা হবে।
চলতি বছরের বাজেট বাস্তবায়ন বিষয়ে তিনি বলেন, সবসময় এডিবি বাস্তবায়নে সমস্যা হয়। কিন্তু এবার এডিপির বস্তবায়ন গত ৬ মাসে ৩৫ শতাংশ; যা খুব ভালো। অনেকেই বলছে, বাজেট বাস্তবায়ন হবে ভালো হবে না। তবে আমার বিশ্বাস বাজেট বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী হবে।
রাজস্ব আদায় বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্যমাত্রা থেকে প্রায় ১১ থেকে ১২ শতাংশ কম হবে। কেন কমছে এ বিষয়ে বলেন, বিভিন্ন কারণে হয় না। তবে আমরা এসব বিষয় আমরা ওভারকাম করতে পারব। এবারের রাজস্ব আদায় গত বছরের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি হবে।
বৈঠকে নিজেদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন বিসিএস ট্যাক্স, ভ্যাট ও কাস্টমস অ্যাসোসিয়েশন সদস্যরা। এসব সমস্যা দূর করতে জনবল বাড়ানোর সুপারিশ করেন তারা। অর্থমন্ত্রী তাদের সঙ্গে একমত পোষণ করে এ বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন বলে জানান।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে লোভ একটু বেশি। মাশুল দিয়ে ব্যবসা করতে চান না ব্যবসায়ীরা। তারা কোনো ট্যাক্স দিতে চান না। নতুন আইনে ঢালাওভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট করা হয়েছিল। এছাড়া ট্যারিফ ভ্যালু বাদ দিয়ে দেয়ার কথা বলা হয়েছিল। তবে সেটা হয়নি। এখন আগামী যে ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন হবে, সেখানে ভ্যাটের হার একের অধিক রাখা হবে।
তিনি বলেন, নতুন ভ্যাট আইন দুই বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা বলছেন ভেতরে ভেতরে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন কাজ চলছে- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ভ্যাট আইনতো ১৯৯১ সাল থেকে রয়েছে। সরকার ২০১৯ সালে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করবে- এটা স্বাভাবিক।
মন্ত্রী বলেন, প্রথমে এক রেটে ভ্যাট বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। কিন্তু এখন সেখানে আট-দশটা রেট রয়েছে। ভ্যাটে কিছুটা হাই রেট রাখতে হয়, কিছুটা লো রেট রাখতে চাই। সুতরাং আগামীদিনে যখন নতুন আইন বাস্তবায়ন করা হবে তখন ১৫ শতাংশ একটাতো থাকবেই, এর নিচেও একটি রেট থাকবে। অর্থাৎ ভ্যাট একটা থাকবে না, দুটি রেট থাকবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, ৫০ হাজার ইসিআর মেশিন আমদানি করা হচ্ছে। যেসব ব্যবসায়ী এসব মেশিন ব্যবহার করবেন তাদের ভ্যাটের ওপর ২ শতাংশ ছাড় দেয়া হবে।
অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি বাজেটের বাস্তবায়নের হার ভালো। এডিবি বাস্তবায়নের হারও গতবারের চেয়ে ভালো। আগামী বাজেটে নতুন কাস্টমস আইন উপস্থাপন করা হবে।
চলতি বছরের বাজেট বাস্তবায়ন বিষয়ে তিনি বলেন, সবসময় এডিবি বাস্তবায়নে সমস্যা হয়। কিন্তু এবার এডিপির বস্তবায়ন গত ৬ মাসে ৩৫ শতাংশ; যা খুব ভালো। অনেকেই বলছে, বাজেট বাস্তবায়ন হবে ভালো হবে না। তবে আমার বিশ্বাস বাজেট বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী হবে।
রাজস্ব আদায় বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্যমাত্রা থেকে প্রায় ১১ থেকে ১২ শতাংশ কম হবে। কেন কমছে এ বিষয়ে বলেন, বিভিন্ন কারণে হয় না। তবে আমরা এসব বিষয় আমরা ওভারকাম করতে পারব। এবারের রাজস্ব আদায় গত বছরের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি হবে।
বৈঠকে নিজেদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন বিসিএস ট্যাক্স, ভ্যাট ও কাস্টমস অ্যাসোসিয়েশন সদস্যরা। এসব সমস্যা দূর করতে জনবল বাড়ানোর সুপারিশ করেন তারা। অর্থমন্ত্রী তাদের সঙ্গে একমত পোষণ করে এ বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন বলে জানান।
No comments