১২ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা
আগামী ১২ জানুয়ারি টঙ্গীর তুরাগ তীরে শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমা। আয়োজনকে সফল করতে স্বেচ্চাসেবীদের নিয়ে চলছে জোর প্রস্তুতি। এরইমধ্যে ইজতেমার প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে।
তাবলিগ জামাতের মুরব্বী গিয়াস উদ্দিনের ভাষ্য মতে, আগামী ১২ জানুয়ারি ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরুর আগেই ময়দানসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
বিশ্ব ইজতেমাকে সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ করতে গতবারের মতো এবারেও দুই পর্বে আয়োজন করা হয়েছে। ১২ জানুয়ারি শুক্রবার ফজর নামাজের পরপরই আম বয়ানের মাধ্যমে শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। যা আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে ১৪ জানুয়ারি শেষ হবে। এরপর ১৯ জানুয়ারি শুক্রবার ফজরের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমা শুরু হবে। প্রথম পর্বের ন্যায় আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে ২১ জানুয়ারি শেষ হবে।
২০১৮ সালে ২ পর্বে অংশগ্রহণকারী ৩২ জেলা হলো : ঢাকা, শেরপুর, নারায়ণগঞ্জ, নীলফামারী, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, গাইবান্ধা, লক্ষীপুর, সিলেট, চট্টগ্রাম, নড়াইল, মাদারীপুর, ভোলা, মাগুরা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠিী, পঞ্চগড়, ঝিনাইদহ, জামালপুর, ফরিদপুর, নেত্রকোনা, নরসিংদী, কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম, রাজশাহী, ফেনী, ঠাকুরগাঁও, সুনামগঞ্জ, বগুড়া, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা ও পিরোজপুর।
উল্লেখ্য যে, ২০১৬ সাল থেকে টঙ্গীর তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমায় যোগদানের ব্যাপারে ৬৪ জেলার অংশগ্রহণকারীদেরকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এক বছর পর পর সবাই ইজতেমায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। অর্থাৎ প্রতি বছর ৩২ জেলার লোকজন ইজতেমায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। আর এ ৩২ জেলার অংশগ্রহণকারীদেরকেও আবার দুই পর্বে বিভক্ত হয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে।
তাবলিগ জামাতের মুরব্বী গিয়াস উদ্দিনের ভাষ্য মতে, আগামী ১২ জানুয়ারি ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরুর আগেই ময়দানসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
বিশ্ব ইজতেমাকে সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ করতে গতবারের মতো এবারেও দুই পর্বে আয়োজন করা হয়েছে। ১২ জানুয়ারি শুক্রবার ফজর নামাজের পরপরই আম বয়ানের মাধ্যমে শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। যা আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে ১৪ জানুয়ারি শেষ হবে। এরপর ১৯ জানুয়ারি শুক্রবার ফজরের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমা শুরু হবে। প্রথম পর্বের ন্যায় আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে ২১ জানুয়ারি শেষ হবে।
২০১৮ সালে ২ পর্বে অংশগ্রহণকারী ৩২ জেলা হলো : ঢাকা, শেরপুর, নারায়ণগঞ্জ, নীলফামারী, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, গাইবান্ধা, লক্ষীপুর, সিলেট, চট্টগ্রাম, নড়াইল, মাদারীপুর, ভোলা, মাগুরা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠিী, পঞ্চগড়, ঝিনাইদহ, জামালপুর, ফরিদপুর, নেত্রকোনা, নরসিংদী, কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম, রাজশাহী, ফেনী, ঠাকুরগাঁও, সুনামগঞ্জ, বগুড়া, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা ও পিরোজপুর।
উল্লেখ্য যে, ২০১৬ সাল থেকে টঙ্গীর তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমায় যোগদানের ব্যাপারে ৬৪ জেলার অংশগ্রহণকারীদেরকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এক বছর পর পর সবাই ইজতেমায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। অর্থাৎ প্রতি বছর ৩২ জেলার লোকজন ইজতেমায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। আর এ ৩২ জেলার অংশগ্রহণকারীদেরকেও আবার দুই পর্বে বিভক্ত হয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে।
No comments