কাল চালু হচ্ছে শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট
শেখ
হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সেবা কার্যক্রম
আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৪ জুন)। সকাল ১১টায় এই
সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ
মালেক। প্রাথমিকভাবে বহির্বিভাগের সেবা থেকে এই ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম
শুরু হবে বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের জাতীয় সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন।
রাজধানীর চাঁনখারপুলে ৯১২ কোটি টাকা ব্যয়ে এক দশমিক ৭৬ একর জমিতে নির্মিত ১৮ তলাবিশিষ্ট এই বার্ন ইনস্টিটিউটটি গত বছরের ২৪ অক্টোবর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ডা. সামন্ত লাল সেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আগামীকাল সকাল ১১টায় মন্ত্রী মহোদয় আসবেন। আমরা বহির্বিভাগে রোগী দেখা দিয়ে কাজ শুরু করবো। ধীরে ধীরে মাসখানেক পর ইনডোর, অপারেশন থিয়েটার শুরু হবে।
তিনি আরও বলেন, আমার সারা জীবনের স্বপ্ন এই বার্ন ইনস্টিটিউট। আমি ৫টি বেড দিয়ে শুরু করেছিলাম। বঙ্গবন্ধুর হাত দিয়েই সেই মুক্তিযুদ্ধের পরে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে শুরু করেছিলাম। আমি তখন একজন তরুণ। ৫টি বেডে রোগী দেখা শুরু করেছিলাম। সেটা ৫০ থেকে ১০০ হলো, এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে ৫০০ হলো। আমি খুবই আশাবাদী, আমি মনে করি আমার পরবর্তী প্রজন্ম এটাকে টেনে নিয়ে যাবে, আমি বিশ্বাস করি প্রধানমন্ত্রীর যে আন্তরিকতা বার্ন রোগীদের প্রতি এটা সফলতার সঙ্গে আগামী প্রজন্ম এগিয়ে নিয়ে যাবে।
জানা যায়, এখানে রোগীর চিকিৎসার জন্য রয়েছে ৫০০ শয্যা। এ ছাড়া গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার জন্য ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ২২টি শয্যা রয়েছে। রোগীর উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য ২২ শয্যা বিশিষ্ট হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিট (এইচডিইউ), ১২টি অপারেশন থিয়েটার এবং একটি অত্যাধুনিক পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ড আছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজনে রোগী নিয়ে আসার জন্য ভবনের ছাদে হ্যালিপ্যাড সুবিধা রাখা হয়েছে। হাসপাতালের পার্কিংয়ে একসঙ্গে ১৮০টি গাড়ি রাখার ব্যবস্থা থাকবে। এই ইনস্টিটিউটে বার্ন ইউনিট, প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট এবং একাডেমিক উইং মিলে তিনটি ব্লক থাকছে। নির্মাণ কাজ পরিচালিত হয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে।
২০১৫ সালের নভেম্বরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এই ইনস্টিটিউটের অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চাঁনখারপুলে এই ইনস্টিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২৭ এপ্রিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর এর নির্মাণ কাজ শুরু করে।
রাজধানীর চাঁনখারপুলে ৯১২ কোটি টাকা ব্যয়ে এক দশমিক ৭৬ একর জমিতে নির্মিত ১৮ তলাবিশিষ্ট এই বার্ন ইনস্টিটিউটটি গত বছরের ২৪ অক্টোবর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ডা. সামন্ত লাল সেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আগামীকাল সকাল ১১টায় মন্ত্রী মহোদয় আসবেন। আমরা বহির্বিভাগে রোগী দেখা দিয়ে কাজ শুরু করবো। ধীরে ধীরে মাসখানেক পর ইনডোর, অপারেশন থিয়েটার শুরু হবে।
তিনি আরও বলেন, আমার সারা জীবনের স্বপ্ন এই বার্ন ইনস্টিটিউট। আমি ৫টি বেড দিয়ে শুরু করেছিলাম। বঙ্গবন্ধুর হাত দিয়েই সেই মুক্তিযুদ্ধের পরে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে শুরু করেছিলাম। আমি তখন একজন তরুণ। ৫টি বেডে রোগী দেখা শুরু করেছিলাম। সেটা ৫০ থেকে ১০০ হলো, এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে ৫০০ হলো। আমি খুবই আশাবাদী, আমি মনে করি আমার পরবর্তী প্রজন্ম এটাকে টেনে নিয়ে যাবে, আমি বিশ্বাস করি প্রধানমন্ত্রীর যে আন্তরিকতা বার্ন রোগীদের প্রতি এটা সফলতার সঙ্গে আগামী প্রজন্ম এগিয়ে নিয়ে যাবে।
জানা যায়, এখানে রোগীর চিকিৎসার জন্য রয়েছে ৫০০ শয্যা। এ ছাড়া গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার জন্য ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ২২টি শয্যা রয়েছে। রোগীর উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য ২২ শয্যা বিশিষ্ট হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিট (এইচডিইউ), ১২টি অপারেশন থিয়েটার এবং একটি অত্যাধুনিক পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ড আছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজনে রোগী নিয়ে আসার জন্য ভবনের ছাদে হ্যালিপ্যাড সুবিধা রাখা হয়েছে। হাসপাতালের পার্কিংয়ে একসঙ্গে ১৮০টি গাড়ি রাখার ব্যবস্থা থাকবে। এই ইনস্টিটিউটে বার্ন ইউনিট, প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট এবং একাডেমিক উইং মিলে তিনটি ব্লক থাকছে। নির্মাণ কাজ পরিচালিত হয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে।
২০১৫ সালের নভেম্বরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এই ইনস্টিটিউটের অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চাঁনখারপুলে এই ইনস্টিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২৭ এপ্রিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর এর নির্মাণ কাজ শুরু করে।
No comments