আসামে অবাধে চলছে হাতি পাচার
ভারতের
আসাম রাজ্য থেকে অবাধে হাতি পাচারের ঘটনা ঘটছে। ২০০৩ থেকে ২০১৫ সাল
পর্যন্ত ৩২০টি হাতি অন্য রাজ্যে পাচার হয়েছে। বন্য জন্তুদের ওপর অপরাধ
প্রতিরোধ শাখার (ডব্লিউসিপিইউ) সাম্প্রতিক সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের অজান্তেই আসাম রাজ্যের হাতি চলে যাচ্ছে অন্য রাজ্যে। ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ২৫৯টি হাতি অন্য রাজ্যে পাচার হয়েছে। আর ২০০৮ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে পাচার হয়েছে ৬১টি হাতি। মোট ৩২০টি হাতি আসাম থেকে অন্য রাজ্যে বিক্রি হয়ে গেছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিহারের শোনপুরে বসে বিখ্যাত পশুমেলা। আসাম থেকে অনেক হাতি সেই মেলায় নিয়ে গিয়ে কেরালা বা তামিলনাড়ুতে বিক্রি করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন মন্দিরে হাতিকে ভক্ত আকর্ষণের কাজে ব্যবহার করা হয়। হাতিকে নিয়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খেলাও। সে সব কারণে আসামের হাতি কিনতে আগ্রহী মন্দিরের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া প্রত্যন্ত এলাকায় মালামাল পরিবহনের কাজেও ব্যবহার করা হয় হাতি। আসামে গরুর গাড়ির মতো হাতির গাড়িও রয়েছে।
গুজরাটে রথ টানার জন্য চারটি হাতি আসাম থেকে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। বিষয়টি জানতে পেরে পরিবেশপ্রেমীরা প্রতিবাদ শুরু করেন। হাতি পাঠানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে গুয়াহাটির উচ্চ আদালতে মামলাও চলছে।
ভারতীয় বন্য আইনে বন্য জন্তু পোষা ও বিক্রির ওপর রয়েছে নানা নিষেধাজ্ঞা। তবে সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুসারে, হাতির ব্যাপারে আইন অমান্যের ঘটনা ঘটছে। অথচ এ ব্যাপারে আসাম সরকার বা সরকারের বন দপ্তর নির্বিকার।
সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের অজান্তেই আসাম রাজ্যের হাতি চলে যাচ্ছে অন্য রাজ্যে। ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ২৫৯টি হাতি অন্য রাজ্যে পাচার হয়েছে। আর ২০০৮ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে পাচার হয়েছে ৬১টি হাতি। মোট ৩২০টি হাতি আসাম থেকে অন্য রাজ্যে বিক্রি হয়ে গেছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিহারের শোনপুরে বসে বিখ্যাত পশুমেলা। আসাম থেকে অনেক হাতি সেই মেলায় নিয়ে গিয়ে কেরালা বা তামিলনাড়ুতে বিক্রি করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন মন্দিরে হাতিকে ভক্ত আকর্ষণের কাজে ব্যবহার করা হয়। হাতিকে নিয়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খেলাও। সে সব কারণে আসামের হাতি কিনতে আগ্রহী মন্দিরের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া প্রত্যন্ত এলাকায় মালামাল পরিবহনের কাজেও ব্যবহার করা হয় হাতি। আসামে গরুর গাড়ির মতো হাতির গাড়িও রয়েছে।
গুজরাটে রথ টানার জন্য চারটি হাতি আসাম থেকে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। বিষয়টি জানতে পেরে পরিবেশপ্রেমীরা প্রতিবাদ শুরু করেন। হাতি পাঠানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে গুয়াহাটির উচ্চ আদালতে মামলাও চলছে।
ভারতীয় বন্য আইনে বন্য জন্তু পোষা ও বিক্রির ওপর রয়েছে নানা নিষেধাজ্ঞা। তবে সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুসারে, হাতির ব্যাপারে আইন অমান্যের ঘটনা ঘটছে। অথচ এ ব্যাপারে আসাম সরকার বা সরকারের বন দপ্তর নির্বিকার।
No comments