রাখাইনকে বাংলাদেশের সীমানায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব অমূলক: মিয়ানমার
রাখাইন রাজ্যকে বাংলাদেশের ভূখণ্ড হিসেবে
অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মার্কিন কংগ্রেস সদস্যের প্রস্তাবকে অমূলক হিসেবে
আখ্যায়িত করেছে মিয়ানমার। ১৩ জুন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ
এশিয়ার বাজেট বিষয়ক এক শুনানিতে এ প্রস্তাব দেন মার্কিন কংগ্রেসের এশিয়া
প্রশান্ত উপ-কমিটির চেয়ারম্যান ব্র্যাডলি শেরম্যান।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস মিয়ানমার সরকারের সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, এই প্রস্তাব একটি দেশের অখণ্ডতা ও স্বায়ত্তশাসনের প্রতি অশ্রদ্ধা। এটি অবাস্তব ধারণার ওপর ভিত্তি করে অমূলক প্রস্তাব।
কংগ্রেসের শুনানিতে ব্র্যাডলি শেরম্যান সুদান ও দক্ষিণ সুদানের কথা তুলে ধরে বলেছিলেন, কেন মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার রক্ষায় একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে না? তিনি পরামর্শ দেন, যদি মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের দায়িত্ব নিতে না পারে তাহলে রাখাইনকে বাংলাদেশের সীমান্তে অন্তর্ভুক্ত করাই যৌক্তিক। কারণ, বাংলাদেশই নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের দায়িত্ব নিচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনের কয়েকটি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর পরিকল্পিত ও কাঠামোগত সহিংসতা জোরালো করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। হত্যা-ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধারার সহিংসতা ও নিপীড়ন থেকে বাঁচতে নতুন করে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ৭ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ। জাতিগত নিধনযজ্ঞের ভয়াবহতায় রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বড় অংশটি বাংলাদেশে পালিয়ে এলেও জাতিসংঘের হিসাবে চার লাখেরও বেশি মানুষ এখনও বার্মায় রয়ে গেছে। জাতিসংঘ দেশটিতে রোহিঙ্গাবিরোধী সামরিক অভিযানকে ‘জাতিগত নিধনযজ্ঞ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস মিয়ানমার সরকারের সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, এই প্রস্তাব একটি দেশের অখণ্ডতা ও স্বায়ত্তশাসনের প্রতি অশ্রদ্ধা। এটি অবাস্তব ধারণার ওপর ভিত্তি করে অমূলক প্রস্তাব।
কংগ্রেসের শুনানিতে ব্র্যাডলি শেরম্যান সুদান ও দক্ষিণ সুদানের কথা তুলে ধরে বলেছিলেন, কেন মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার রক্ষায় একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে না? তিনি পরামর্শ দেন, যদি মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের দায়িত্ব নিতে না পারে তাহলে রাখাইনকে বাংলাদেশের সীমান্তে অন্তর্ভুক্ত করাই যৌক্তিক। কারণ, বাংলাদেশই নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের দায়িত্ব নিচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনের কয়েকটি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর পরিকল্পিত ও কাঠামোগত সহিংসতা জোরালো করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। হত্যা-ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধারার সহিংসতা ও নিপীড়ন থেকে বাঁচতে নতুন করে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ৭ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ। জাতিগত নিধনযজ্ঞের ভয়াবহতায় রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বড় অংশটি বাংলাদেশে পালিয়ে এলেও জাতিসংঘের হিসাবে চার লাখেরও বেশি মানুষ এখনও বার্মায় রয়ে গেছে। জাতিসংঘ দেশটিতে রোহিঙ্গাবিরোধী সামরিক অভিযানকে ‘জাতিগত নিধনযজ্ঞ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
No comments