২০১৬ হবে পর্যটন বর্ষ: প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ ঐতিহ্য ও পর্যটন সম্মেলন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পর্যটন শিল্পকে আরও গতিশীল করতে সরকার ২০১৬ সাল পর্যটন বর্ষ হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন দিক নিয়ে তিনি বক্তব্য দেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী এই সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ২০১৬ হবে ভিজিট বাংলাদেশ ইয়ার।
সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে ভুটান, নেপাল, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের (বিবিআইএন) মোটর ভেইকেল এগ্রিমেন্ট (এমবিএ) চুক্তি সই হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। সরকার আশা করছে, এর ফলে এ অঞ্চলের পর্যটন শিল্প বিকশিত হবে। পর্যটকদের আসা যাওয়া বাড়বে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার সাবরাংয়ে এক্সক্লুসিভ টুরিস্ট জোন গড়ে তোলার কাজ চলছে। এতে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে। এর পাশে বিশেষ একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হবে বলে তিনি জানান।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটাসহ দেশের সব পর্যটন এলাকায় সরকার উন্নয়নকাজ করছে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের কাজ এগিয়ে চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের পাশাপাশি প্রচার ও বিপণনের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (ইউএনডব্লিউটিও) ও বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এই সম্মেলনের আয়োজন করেছে। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রধান থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৩টি দেশের পর্যটনমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এতে অংশ নিয়েছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইউএনডব্লিউটিওর মহাসচিব তালিব রাফাই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন। ভারত, ভুটান, নেপাল, মিয়ানমারসহ ১৩টি দেশের পর্যটনমন্ত্রী ও কর্মকর্তারা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী এই সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ২০১৬ হবে ভিজিট বাংলাদেশ ইয়ার।
সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে ভুটান, নেপাল, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের (বিবিআইএন) মোটর ভেইকেল এগ্রিমেন্ট (এমবিএ) চুক্তি সই হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। সরকার আশা করছে, এর ফলে এ অঞ্চলের পর্যটন শিল্প বিকশিত হবে। পর্যটকদের আসা যাওয়া বাড়বে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার সাবরাংয়ে এক্সক্লুসিভ টুরিস্ট জোন গড়ে তোলার কাজ চলছে। এতে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে। এর পাশে বিশেষ একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হবে বলে তিনি জানান।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটাসহ দেশের সব পর্যটন এলাকায় সরকার উন্নয়নকাজ করছে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের কাজ এগিয়ে চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের পাশাপাশি প্রচার ও বিপণনের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (ইউএনডব্লিউটিও) ও বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এই সম্মেলনের আয়োজন করেছে। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রধান থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৩টি দেশের পর্যটনমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এতে অংশ নিয়েছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইউএনডব্লিউটিওর মহাসচিব তালিব রাফাই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন। ভারত, ভুটান, নেপাল, মিয়ানমারসহ ১৩টি দেশের পর্যটনমন্ত্রী ও কর্মকর্তারা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
No comments