শিশু ধর্ষকদের খোজা করে দেয়ার পক্ষে আদালত
শিশু ধর্ষকদের প্রজননক্ষমতা নষ্ট (খোজা করা) করে দেয়ার পক্ষে মত দিয়েছে ভারতের একটি আদালত।
ভারতের সাম্প্রতিক কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে ব্যাপক আলোচনার মধ্যে তামিলনাড়ু রাজ্যের মাদ্রাজ হাইকোর্ট সম্প্রতি এ মত দিয়েছে।
নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিচারক এন কিরুবাকারান আদেশে বলেছেন- শিশুদের যৌন নির্যাতনকারীর শাস্তি হিসাবে খোজা করে দেয়ার বিষয়টি ভারত সরকার বিবেচনা করে দেখতে পারে।
গত ১৬ অক্টোবর মাদ্রাজ হাইকোর্টের এক সদস্যের বেঞ্চের আদেশের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, ‘২০১৫ সালে দিল্লিতে শিশু নির্যাতনের যেসব ভয়াবহ, নৃশংস, দুঃখজনক, বীভৎস এবং নির্মম ঘটনা ঘটেছে, সেসব ঘটনা পর্যবেক্ষণের পর আদালতের পরামর্শ হচ্ছে- শিশু নির্যাতনকারী, বিশেষ করে শিশু ধর্ষকদের অতিরিক্ত শাস্তি হিসাবে তাদের খোজা করে দেয়া যেতে পারে।’
এক ব্রিটিশ নাগরিকের করা রিট আবেদনের শুনানিতে এই মত আসে আদালতের। নবম শ্রেণির এক ছাত্রকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে এই ব্রিটিশ নাগরিকের বিচার চলছে।
ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখার সুযোগ করে দেয়ার মিথ্যা আশ্বাসে ওই ছাত্রকে তামিলনাড়ু থেকে দিল্লিতে নিয়ে গিয়েছিলেন অভিযুক্ত ওই ব্রিটিশ।
আসামির নামে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট থাকলেও আদালত তাকে কোনো ধরনের হয়রানি না করার আদেশ দিয়েছে।
আদালতের আদেশে বলা হয়, ‘খোজা করার পরামর্শ দিয়ে আদালত নিন্দিত এবং এমন নির্মম, নিষ্ঠুর শাস্তির পরামর্শ দিয়ে সমালোচিত হতে পারে।'
‘কিন্তু অনেকগুলো দণ্ডবিধি এবং পসকো অ্যাক্ট, ২০১২ এ শিশু নির্যাতনের ঘটনায় কঠোর শাস্তির বিধান রাখার পরও ২০১২ সালে ৩৮ হাজার ১৭২টি, ২০১৩ সালে ৫৮ হাজার ২২৪টি এবং ২০১৪ সালে ৮৯ হাজার ৪২৩টি এমন ঘটনা ঘটেছে। এমন নির্মম অপরাধের শাস্তি নিষ্ঠুরই হওয়া উচিত’ আদেশে যোগ করা হয়।
ভারতের সাম্প্রতিক কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে ব্যাপক আলোচনার মধ্যে তামিলনাড়ু রাজ্যের মাদ্রাজ হাইকোর্ট সম্প্রতি এ মত দিয়েছে।
নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিচারক এন কিরুবাকারান আদেশে বলেছেন- শিশুদের যৌন নির্যাতনকারীর শাস্তি হিসাবে খোজা করে দেয়ার বিষয়টি ভারত সরকার বিবেচনা করে দেখতে পারে।
গত ১৬ অক্টোবর মাদ্রাজ হাইকোর্টের এক সদস্যের বেঞ্চের আদেশের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, ‘২০১৫ সালে দিল্লিতে শিশু নির্যাতনের যেসব ভয়াবহ, নৃশংস, দুঃখজনক, বীভৎস এবং নির্মম ঘটনা ঘটেছে, সেসব ঘটনা পর্যবেক্ষণের পর আদালতের পরামর্শ হচ্ছে- শিশু নির্যাতনকারী, বিশেষ করে শিশু ধর্ষকদের অতিরিক্ত শাস্তি হিসাবে তাদের খোজা করে দেয়া যেতে পারে।’
এক ব্রিটিশ নাগরিকের করা রিট আবেদনের শুনানিতে এই মত আসে আদালতের। নবম শ্রেণির এক ছাত্রকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে এই ব্রিটিশ নাগরিকের বিচার চলছে।
ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখার সুযোগ করে দেয়ার মিথ্যা আশ্বাসে ওই ছাত্রকে তামিলনাড়ু থেকে দিল্লিতে নিয়ে গিয়েছিলেন অভিযুক্ত ওই ব্রিটিশ।
আসামির নামে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট থাকলেও আদালত তাকে কোনো ধরনের হয়রানি না করার আদেশ দিয়েছে।
আদালতের আদেশে বলা হয়, ‘খোজা করার পরামর্শ দিয়ে আদালত নিন্দিত এবং এমন নির্মম, নিষ্ঠুর শাস্তির পরামর্শ দিয়ে সমালোচিত হতে পারে।'
‘কিন্তু অনেকগুলো দণ্ডবিধি এবং পসকো অ্যাক্ট, ২০১২ এ শিশু নির্যাতনের ঘটনায় কঠোর শাস্তির বিধান রাখার পরও ২০১২ সালে ৩৮ হাজার ১৭২টি, ২০১৩ সালে ৫৮ হাজার ২২৪টি এবং ২০১৪ সালে ৮৯ হাজার ৪২৩টি এমন ঘটনা ঘটেছে। এমন নির্মম অপরাধের শাস্তি নিষ্ঠুরই হওয়া উচিত’ আদেশে যোগ করা হয়।
No comments