আইএস-টিআইবি একই সূত্রে গাঁথা: হানিফ
আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন-আইএস এবং দুর্নীতি বিরোধী সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি একই সূত্রে গাঁথা বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।
সোমবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছাত্রলীগের এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
হানিফ বলেন, আমরা বলছি- দেশে আইএস নেই, কিন্তু বাইরে থেকে জোর করে আইএস আছে বলে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে। এগুলো সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র।
তিনি বলেন, সরকারকে বিপদে ফেলা ও সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করতে এ সব ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। টিআইবিও একইভাবে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে টিআইবি সংসদের কার্যকারিতা মানতে নারাজ। একইভাবে নির্বাচনের নতুন ফর্মুলা দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে তারা। আইএস ও টিআইবি একই সূত্রে গাঁথা।
তিনি বলেন, টিআইবি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে আমি অবাক হলাম। তারা বলছে, সংসদ নাকি কার্যকর নয়। আমি তাদেরকে বলতে চাই, বর্তমান বিরোধী দল সংসদে যথাযথ ভূমিকা রেখে চলেছে। তারা সরকারে বিভিন্ন বিষয়ে কঠোর বিরোধিতা করে যাচ্ছে।
'কিন্তু বিএনপি যখন বিরোধী দলে ছিল, তখন তারা সংসদে অশালীন ও অশ্লীল বাক্য ব্যবহার করত। সংসদ কার্যকর টিআইবি তা দেখে না, সরকারের উন্নয়নও দেখে না। অথচ দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের উন্নয়ন হচ্ছে' যোগ করেন হানিফ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি সংগঠনের অস্তিত্ব নেই। জঙ্গি বলতে যা বোঝায় তা হল জামায়াত-বিএনপির কর্মকাণ্ড। দেশে জামায়াত-বিএনপির বাইরে আর কোনো জঙ্গি সংগঠন নেই।
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে আগামী ২ নভেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের জনসভা সফল করার লক্ষ্যে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ড. আবদুর রাজ্জাক, আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক এবি তাজুল ইসলাম, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন প্রমুখ।
বিকালে একইস্থানে আওয়ামী যুবলীগের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় হানিফ বলেন, দুজন বিদেশী নাগরিক হত্যা, পুলিশের এএসআই হত্যা এবং তাজিয়া মিছিলে হামলা মূলত খালেদা জিয়ারই জঙ্গীবাদী তৎপরতার অংশ।
তিনি দাবি করেন, এসব নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে খালেদা জিয়া দেশের মধ্যে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে চায়।
যুবলীগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এড. আফজাল হোসেন, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, যুবলীগ সাধারণ মো. হারুনুর রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আহমেদ আল কবির, মুজিবুর রহমান চৌধুরী, ফারুক হোসেন, আব্দুস সাত্তার মাসুদ, আতাউর রহমান, বেলাল হোসাইন, সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, অধ্যাপক আমজাদ হোসেন, আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ।
সোমবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছাত্রলীগের এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
হানিফ বলেন, আমরা বলছি- দেশে আইএস নেই, কিন্তু বাইরে থেকে জোর করে আইএস আছে বলে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে। এগুলো সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র।
তিনি বলেন, সরকারকে বিপদে ফেলা ও সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করতে এ সব ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। টিআইবিও একইভাবে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে টিআইবি সংসদের কার্যকারিতা মানতে নারাজ। একইভাবে নির্বাচনের নতুন ফর্মুলা দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে তারা। আইএস ও টিআইবি একই সূত্রে গাঁথা।
তিনি বলেন, টিআইবি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে আমি অবাক হলাম। তারা বলছে, সংসদ নাকি কার্যকর নয়। আমি তাদেরকে বলতে চাই, বর্তমান বিরোধী দল সংসদে যথাযথ ভূমিকা রেখে চলেছে। তারা সরকারে বিভিন্ন বিষয়ে কঠোর বিরোধিতা করে যাচ্ছে।
'কিন্তু বিএনপি যখন বিরোধী দলে ছিল, তখন তারা সংসদে অশালীন ও অশ্লীল বাক্য ব্যবহার করত। সংসদ কার্যকর টিআইবি তা দেখে না, সরকারের উন্নয়নও দেখে না। অথচ দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের উন্নয়ন হচ্ছে' যোগ করেন হানিফ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি সংগঠনের অস্তিত্ব নেই। জঙ্গি বলতে যা বোঝায় তা হল জামায়াত-বিএনপির কর্মকাণ্ড। দেশে জামায়াত-বিএনপির বাইরে আর কোনো জঙ্গি সংগঠন নেই।
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে আগামী ২ নভেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের জনসভা সফল করার লক্ষ্যে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ড. আবদুর রাজ্জাক, আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক এবি তাজুল ইসলাম, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন প্রমুখ।
বিকালে একইস্থানে আওয়ামী যুবলীগের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় হানিফ বলেন, দুজন বিদেশী নাগরিক হত্যা, পুলিশের এএসআই হত্যা এবং তাজিয়া মিছিলে হামলা মূলত খালেদা জিয়ারই জঙ্গীবাদী তৎপরতার অংশ।
তিনি দাবি করেন, এসব নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে খালেদা জিয়া দেশের মধ্যে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে চায়।
যুবলীগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এড. আফজাল হোসেন, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, যুবলীগ সাধারণ মো. হারুনুর রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আহমেদ আল কবির, মুজিবুর রহমান চৌধুরী, ফারুক হোসেন, আব্দুস সাত্তার মাসুদ, আতাউর রহমান, বেলাল হোসাইন, সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, অধ্যাপক আমজাদ হোসেন, আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ।
No comments