ভূমিকম্পে হতাহত বেড়েছে, উদ্ধারকাজ চলছে
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে গতকাল সোমবার আঘাত হানা ভূমিকম্পে হতাহতের সংখ্যা বেড়েছে।
সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ৭ দশমিক ৫ তীব্রতার ওই ভূমিকম্পে প্রায় ২৮০ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় দুই হাজার মানুষ। ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ চিত্র এখনো স্পষ্ট নয়। উদ্ধারকাজ চলছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে পাকিস্তানে। সেখানে অন্তত ২১৪ জন নিহত হয়েছে, আহত হাজারো মানুষ। আফগানিস্তানে স্কুলের ১২ জন মেয়ে শিক্ষার্থীসহ নিহত হয়েছে অন্তত ৬৩ জন, আহত হয়েছে অনেকে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভূকম্পন ভারতেও অনুভূত হয়েছে। উত্তর ভারতে চারজন নিহত হয়েছে।
হতাহতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা করছেন পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের কর্মকর্তারা।
দেশ দুটির কর্মকর্তারা জানান, উদ্ধার তৎপরতার গতি বাড়ানো হয়েছে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের আশপাশের এলাকাগুলোর প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির খবর আসতে কয়েক দিন লেগে যেতে পারে।
পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, সবচেয়ে অগ্রাধিকার পাবে জীবন বাঁচানোর কাজ। দিন-রাত উদ্ধারকাজ চলবে।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তা দিতে কাজ করছে পাকিস্তান ও আফগান সরকার। ভারত, ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বাদাখশান প্রদেশের জুরম জেলা। এলাকাটি হিন্দুকুশ পাহাড়ি অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। রাজধানী কাবুল থেকে ২৫০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে এলাকাটি অবস্থিত।
বার্তা সংস্থা এএফপি ও রয়টার্সের খবরে জানানো হয়, এক মিনিট স্থায়িত্বের ওই ভূমিকম্পের সময় চারদিকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মানুষজন ঘরবাড়ি ও ভবন ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসে। ভূমিকম্পে অনেক ভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। অনেক এলাকায় যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে অনেক মানুষ।
সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ৭ দশমিক ৫ তীব্রতার ওই ভূমিকম্পে প্রায় ২৮০ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় দুই হাজার মানুষ। ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ চিত্র এখনো স্পষ্ট নয়। উদ্ধারকাজ চলছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে পাকিস্তানে। সেখানে অন্তত ২১৪ জন নিহত হয়েছে, আহত হাজারো মানুষ। আফগানিস্তানে স্কুলের ১২ জন মেয়ে শিক্ষার্থীসহ নিহত হয়েছে অন্তত ৬৩ জন, আহত হয়েছে অনেকে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভূকম্পন ভারতেও অনুভূত হয়েছে। উত্তর ভারতে চারজন নিহত হয়েছে।
হতাহতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা করছেন পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের কর্মকর্তারা।
দেশ দুটির কর্মকর্তারা জানান, উদ্ধার তৎপরতার গতি বাড়ানো হয়েছে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের আশপাশের এলাকাগুলোর প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির খবর আসতে কয়েক দিন লেগে যেতে পারে।
পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, সবচেয়ে অগ্রাধিকার পাবে জীবন বাঁচানোর কাজ। দিন-রাত উদ্ধারকাজ চলবে।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তা দিতে কাজ করছে পাকিস্তান ও আফগান সরকার। ভারত, ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বাদাখশান প্রদেশের জুরম জেলা। এলাকাটি হিন্দুকুশ পাহাড়ি অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। রাজধানী কাবুল থেকে ২৫০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে এলাকাটি অবস্থিত।
বার্তা সংস্থা এএফপি ও রয়টার্সের খবরে জানানো হয়, এক মিনিট স্থায়িত্বের ওই ভূমিকম্পের সময় চারদিকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মানুষজন ঘরবাড়ি ও ভবন ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসে। ভূমিকম্পে অনেক ভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। অনেক এলাকায় যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে অনেক মানুষ।
No comments