‘কালা বাবু’র দাম ১৫ লাখ টাকা! by এনায়েত করিম বিজয়
কালা বাবু |
এবার
কোরবানির ঈদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে প্রায় ৪০ মণ ওজনের ‘কালাবাবু’কে।
কালা বাবু দেশীয় জাতের ষাঁড় গরু। তাকে লালন পালন করা হচ্ছে টাঙ্গাইলের
বাসাইল উপজেলার হাবলা উত্তরপাড়ার মেহেদী হাসানের খামারে। ৮ ফুট লম্বা এই
কালাবাবুই এবার কোরবানির ঈদে টাঙ্গাইলের সবচেয়ে বড় গরু বলে দাবি করেছেন
মেহেদী হাসান।
জানা যায়, প্রায় সাড়ে ছয় বছর আগে মেহেদীর খামারেই জন্ম হয় কালাবাবুর। এরপর থেকে তাকে কোনও ক্ষতিকর ওষুধ ছাড়াই দেশীয় খাবার খাইয়ে লালন-পালন করা হচ্ছে। গত কোরবানির ঈদে এই গরুটির ওজন ছিল প্রায় ৩৭ মণ। সেই সময় কালাবাবুকে ঢাকার একটি হাটে উঠানো হয়। সেখানে ক্রেতারা গরুটির দাম ৭/৮ লাখ টাকা দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মেহেদী বেশি দামের আশায় গরুটি ওই সময় বিক্রি করেনি। এবার মেহেদী হাসান এই গরুটির দাম হাঁকছেন ১৫ লাখ টাকা। এদিকে, খবর ছড়িয়ে পড়ায় কালাবাবুকে দেখতে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন এলাকার মানুষ এসে ভিড় করছেন।
গরুর মালিক মেহেদী হাসান বলেন, ‘ষাঁড়টি দেখতে কালো বলে নাম রেখেছি কালাবাবু। কালাবাবু খুবই শান্ত প্রকৃতির। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দফতরের পরামর্শক্রমে কোনও ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার ছাড়াই দেশীয় খাবার খাইয়ে গরুটিকে লালন-পালন করেছি। এখন গরুটির ওজন হয়েছে প্রায় ৪০মণ। এবার কালাবাবুর দাম চাচ্ছি ১৫ লাখ টাকা।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রৌশনী আকতার বলেন, ‘মেহেদী হাসান তার খামারে দেশীয় খাবার খাইয়ে গরুটিকে লালন-পালন করেছেন। ষাঁড়টিকে নিয়মিত দেখাশোনা করা হচ্ছে। উপজেলায় এই ষাঁড়টিই সবচেয়ে বড়।’
বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম তুহীন আলী বলেন, ‘কোনও কোরবানির যাতে পশু চুরি হতে না পারে, সে জন্য পুলিশের বিশেষ টহল চলছে।’
জানা যায়, প্রায় সাড়ে ছয় বছর আগে মেহেদীর খামারেই জন্ম হয় কালাবাবুর। এরপর থেকে তাকে কোনও ক্ষতিকর ওষুধ ছাড়াই দেশীয় খাবার খাইয়ে লালন-পালন করা হচ্ছে। গত কোরবানির ঈদে এই গরুটির ওজন ছিল প্রায় ৩৭ মণ। সেই সময় কালাবাবুকে ঢাকার একটি হাটে উঠানো হয়। সেখানে ক্রেতারা গরুটির দাম ৭/৮ লাখ টাকা দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মেহেদী বেশি দামের আশায় গরুটি ওই সময় বিক্রি করেনি। এবার মেহেদী হাসান এই গরুটির দাম হাঁকছেন ১৫ লাখ টাকা। এদিকে, খবর ছড়িয়ে পড়ায় কালাবাবুকে দেখতে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন এলাকার মানুষ এসে ভিড় করছেন।
গরুর মালিক মেহেদী হাসান বলেন, ‘ষাঁড়টি দেখতে কালো বলে নাম রেখেছি কালাবাবু। কালাবাবু খুবই শান্ত প্রকৃতির। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দফতরের পরামর্শক্রমে কোনও ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার ছাড়াই দেশীয় খাবার খাইয়ে গরুটিকে লালন-পালন করেছি। এখন গরুটির ওজন হয়েছে প্রায় ৪০মণ। এবার কালাবাবুর দাম চাচ্ছি ১৫ লাখ টাকা।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রৌশনী আকতার বলেন, ‘মেহেদী হাসান তার খামারে দেশীয় খাবার খাইয়ে গরুটিকে লালন-পালন করেছেন। ষাঁড়টিকে নিয়মিত দেখাশোনা করা হচ্ছে। উপজেলায় এই ষাঁড়টিই সবচেয়ে বড়।’
বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম তুহীন আলী বলেন, ‘কোনও কোরবানির যাতে পশু চুরি হতে না পারে, সে জন্য পুলিশের বিশেষ টহল চলছে।’
কালা বাবু |
No comments