যেভাবে কক্ষপথে যাবে লাল-সবুজের স্যাটেলাইট by কাজী সোহাগ
আর
মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই বহু প্রতিক্ষার সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। বাংলাদেশের দীর্ঘ
দিনের লালিত স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আজ দিবাগত রাত
২টা১২ মিনিটে মহাকাশের পথে যাত্রা করবে লাল-সবুজের প্রথম স্যাটেলাইট-
বঙ্গবন্ধু-১। যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি মহাকাশ অনুসন্ধান ও প্রযুক্তি
কোম্পানি ‘স্পেসএক্স’ তাদের অত্যাধুনিক ফ্যালকন-৯ রকেটের মাধ্যমে
স্যাটেলাইটটি মহাকাশে উৎক্ষেপন করবে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় কেনেডি
স্পেস সেন্টারের কেইপ কেনাভেরাল লঞ্চপ্যাড থেকে ফ্যালকন-৯ বঙ্গবন্ধু
স্যাটেলাইটকে নিয়ে উড়াল দেবে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নির্মিত হয়েছে
ফ্রান্সের তালেস এলিনিয়া স্পেস ফ্যাসিলিটিতে। নির্মাণ, পরীক্ষা, পর্যালোচনা
ও হস্তান্তর শেষে বিশেষ কার্গো বিমানে করে সেটি কেইপ কেনাভেরালের লঞ্চ
সাইটে পাঠানো হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ফ্যালকন-৯ রকেটে চারটি অংশ রয়েছে। ওপরের অংশে থাকবে স্যাটেলাইট, তারপর অ্যাডাপটর। এরপর স্টেজ-২ এবং সবচেয়ে নিচে থাকে স্টেজ-১। নির্ধারিত সময়ে রকেটটি সব ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরই উৎক্ষেপণ করা হয়। এরপরই স্টেজ ওয়ান চালু হয়ে ওপরের দিকে উঠতে শুরু করবে রকেট। প্রচ- শক্তিতে ধাবিত হবে মহাকাশের দিকে। এ উৎক্ষেপণ দেখতে হলে আগ্রহীদের উৎক্ষেপণ স্থান থেকে তিন থেকে চার কিলোমিটার দূরে অবস্থান নিতে হবে। সাত মিনিটের কম সময় দেখা যাবে। তার পরপরই উচ্চগতির রকেট চলে যাবে দৃষ্টিসীমার বাইরে। একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর রকেটের স্টেজ-১ খুলে নিচের দিকে নামতে থাকে। এরপর চালু হয় স্টেজ-২। পুনরায় ব্যবহারযোগ্য স্টেজ-১ পৃথিবীতে এলেও স্টেজ-২ একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব পর্যন্ত স্যাটেলাইটকে নিয়ে গিয়ে মহাকাশেই থেকে যায়। দুটি ধাপে এই উৎক্ষেপণ প্রক্রিয়া শেষ হয় জানিয়ে সংশ্লিষ্টরা বলেন, প্রথম ধাপটি হল লঞ্চ অ্যান্ড আরলি অরবিট ফেইজ (এলইওপি) এবং দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে স্যাটেলাইট ইন অরবিট। এলইওপি ধাপে ১০ দিন এবং পরের ধাপে ২০ দিন লাগবে।
উৎক্ষেপণ স্থান থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে যাবে এই স্যাটেলাইট। ৩৫ হাজার ৭০০ কিলোমিটার যাওয়ার পর রকেটের স্টেজ-২ খুলে যাবে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের জন্য গাজীপুর ও বেতবুনিয়ায় নির্মিত হয়েছে গ্রাউন্ড স্টেশন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের জন্য গাজীপুর ও বেতবুনিয়ায় নির্মিত হয়েছে গ্রাউন্ড স্টেশন স্যাটেলাইট উম্মুক্ত হওয়ার পরপর এর নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি এবং কোরিয়ার তিনটি গ্রাউন্ড স্টেশনে চলে যাবে। এই তিন স্টেশন থেকে স্যাটেলাইটটিকে নিয়ন্ত্রণ করে এর নিজস্ব কক্ষপথে (১১৯.১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অরবিটাল স্লট) স্থাপন করা হবে। স্যাটেলাইটটি পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় ২০ দিন লাগবে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, স্যাটেলাইটটি সম্পূর্ণ চালু হওয়ার পর এর নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের গ্রাউন্ড স্টেশনে হস্তান্তর করা হবে।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ফ্যালকন-৯ রকেটে চারটি অংশ রয়েছে। ওপরের অংশে থাকবে স্যাটেলাইট, তারপর অ্যাডাপটর। এরপর স্টেজ-২ এবং সবচেয়ে নিচে থাকে স্টেজ-১। নির্ধারিত সময়ে রকেটটি সব ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরই উৎক্ষেপণ করা হয়। এরপরই স্টেজ ওয়ান চালু হয়ে ওপরের দিকে উঠতে শুরু করবে রকেট। প্রচ- শক্তিতে ধাবিত হবে মহাকাশের দিকে। এ উৎক্ষেপণ দেখতে হলে আগ্রহীদের উৎক্ষেপণ স্থান থেকে তিন থেকে চার কিলোমিটার দূরে অবস্থান নিতে হবে। সাত মিনিটের কম সময় দেখা যাবে। তার পরপরই উচ্চগতির রকেট চলে যাবে দৃষ্টিসীমার বাইরে। একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর রকেটের স্টেজ-১ খুলে নিচের দিকে নামতে থাকে। এরপর চালু হয় স্টেজ-২। পুনরায় ব্যবহারযোগ্য স্টেজ-১ পৃথিবীতে এলেও স্টেজ-২ একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব পর্যন্ত স্যাটেলাইটকে নিয়ে গিয়ে মহাকাশেই থেকে যায়। দুটি ধাপে এই উৎক্ষেপণ প্রক্রিয়া শেষ হয় জানিয়ে সংশ্লিষ্টরা বলেন, প্রথম ধাপটি হল লঞ্চ অ্যান্ড আরলি অরবিট ফেইজ (এলইওপি) এবং দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে স্যাটেলাইট ইন অরবিট। এলইওপি ধাপে ১০ দিন এবং পরের ধাপে ২০ দিন লাগবে।
উৎক্ষেপণ স্থান থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে যাবে এই স্যাটেলাইট। ৩৫ হাজার ৭০০ কিলোমিটার যাওয়ার পর রকেটের স্টেজ-২ খুলে যাবে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের জন্য গাজীপুর ও বেতবুনিয়ায় নির্মিত হয়েছে গ্রাউন্ড স্টেশন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের জন্য গাজীপুর ও বেতবুনিয়ায় নির্মিত হয়েছে গ্রাউন্ড স্টেশন স্যাটেলাইট উম্মুক্ত হওয়ার পরপর এর নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি এবং কোরিয়ার তিনটি গ্রাউন্ড স্টেশনে চলে যাবে। এই তিন স্টেশন থেকে স্যাটেলাইটটিকে নিয়ন্ত্রণ করে এর নিজস্ব কক্ষপথে (১১৯.১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অরবিটাল স্লট) স্থাপন করা হবে। স্যাটেলাইটটি পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় ২০ দিন লাগবে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, স্যাটেলাইটটি সম্পূর্ণ চালু হওয়ার পর এর নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের গ্রাউন্ড স্টেশনে হস্তান্তর করা হবে।
No comments