রাজকীয় ক্ষমা পাচ্ছেন আনোয়ার ইব্রাহীম
মালেশিয়ায়
কারাবন্দি রাজনৈতিক নেতা আনোয়ার ইব্রাহীমের সাজা মওকুফ করতে সম্মত হয়েছেন
দেশটির রাজা। শুক্রবার নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ এই
ঘোষণা দেন। ধারণা করা হচ্ছে, মুক্তি পেলে আনোয়ার ইব্রাহীমের হাতে
প্রধানমন্ত্রিত্বের দায়িত্ব দেবেন মাহাথির। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা
এএফপি।
খবরে বলা হয়, মালেশিয়ায় মাহাথির মোহাম্মদের ঐতিহাসিক বিজয়ের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ২০১৫ সালে আনোয়ার ইব্রাহিমকে উদ্দেশ্যমূলক একটি মামলায় কারাগারে পাঠান প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজ্জাক। সাজা শেষে এ বছরের জুনে তার মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু মাহাথিরের রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ও নজিরবিহীনভাবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার ফলে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই মুক্তি পেতে যাচ্ছেন আনোয়ার।
শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে মাহাথির বলেন, বিরোধী জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় রাজা আভাস দিয়েছেন যে, আনোয়ার ইব্রাহীমের সাজা দ্রুতই মওকুফ করা হবে। আর রাজার পক্ষ থেকে ক্ষমা ঘোষণার অর্থ হলো, তিনি আবারো রাজনীতিতে অংশ নিতে পারবেন। রাজকীয় ক্ষমা না পেলে তাকে কমপক্ষে পাঁচ বছর রাজনীতিতে নিষিদ্ধ থাকতে হতো। মাহাথির বলেন, তার ক্ষমা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া আমরা দ্রুতই শুরু করবো। ক্ষমার পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি মুক্তি পাবেন। এছাড়া, শনিবারের মধ্যে ১০ সদস্যের মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানান মাহাথির।
উল্লেখ্য, আগের মেয়াদে মাহাথিরের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন আনোয়ার ইব্রাহীম। পরে তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। ১৯৯৮ সালে দুর্নীতি ও সমকামিতার অভিযোগে আনোয়ারকে জেলে প্রেরণ করেন মাহাথির। কিন্তু দুর্নীতিগ্রস্ত নাজিব রাজ্জাককে উৎখাত করতে আবারো মিত্রে পরিণত হন আনোয়ার ও মাহাথির। ঐতিহাসিক নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজ্জাককে পরাজিত করেন তারা। বৃহস্পতিবার রাতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন মাহাথির। বন্দী অবস্থায় হাসপাতালের বেডে শুয়ে টেলিভিশনে মাহাথিরের শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান দেখেন আনোয়ার। রাজকীয় ক্ষমা পেলে তার হাতেই প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পণ করবেন প্রবীণ মাহাথির মোহাম্মদ।
খবরে বলা হয়, মালেশিয়ায় মাহাথির মোহাম্মদের ঐতিহাসিক বিজয়ের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ২০১৫ সালে আনোয়ার ইব্রাহিমকে উদ্দেশ্যমূলক একটি মামলায় কারাগারে পাঠান প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজ্জাক। সাজা শেষে এ বছরের জুনে তার মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু মাহাথিরের রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ও নজিরবিহীনভাবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার ফলে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই মুক্তি পেতে যাচ্ছেন আনোয়ার।
শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে মাহাথির বলেন, বিরোধী জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় রাজা আভাস দিয়েছেন যে, আনোয়ার ইব্রাহীমের সাজা দ্রুতই মওকুফ করা হবে। আর রাজার পক্ষ থেকে ক্ষমা ঘোষণার অর্থ হলো, তিনি আবারো রাজনীতিতে অংশ নিতে পারবেন। রাজকীয় ক্ষমা না পেলে তাকে কমপক্ষে পাঁচ বছর রাজনীতিতে নিষিদ্ধ থাকতে হতো। মাহাথির বলেন, তার ক্ষমা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া আমরা দ্রুতই শুরু করবো। ক্ষমার পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি মুক্তি পাবেন। এছাড়া, শনিবারের মধ্যে ১০ সদস্যের মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানান মাহাথির।
উল্লেখ্য, আগের মেয়াদে মাহাথিরের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন আনোয়ার ইব্রাহীম। পরে তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। ১৯৯৮ সালে দুর্নীতি ও সমকামিতার অভিযোগে আনোয়ারকে জেলে প্রেরণ করেন মাহাথির। কিন্তু দুর্নীতিগ্রস্ত নাজিব রাজ্জাককে উৎখাত করতে আবারো মিত্রে পরিণত হন আনোয়ার ও মাহাথির। ঐতিহাসিক নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজ্জাককে পরাজিত করেন তারা। বৃহস্পতিবার রাতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন মাহাথির। বন্দী অবস্থায় হাসপাতালের বেডে শুয়ে টেলিভিশনে মাহাথিরের শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান দেখেন আনোয়ার। রাজকীয় ক্ষমা পেলে তার হাতেই প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পণ করবেন প্রবীণ মাহাথির মোহাম্মদ।
No comments