ইরান পরমাণু চুক্তি রক্ষায় মরিয়া ইউরোপীয়রা
ইরান
পরমাণু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বেরিয়া যাওয়া ঠেকাতে চলছে নানামুখী
প্রচেষ্টা। যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেন্ডেন্ট লিখেছে,
আন্তর্জাতিকভাবে একটি কূটনৈতিক প্রচেষ্টা বাস্তবায়নের বিষয়ে একমত হয়েছে
সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি সম্পর্কিত প্রধান
ফ্রেডরিকা মোঘেরিনি এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন, ইউ ২০১৫ সালে হওয়া
ইরান পরমাণু চুক্তি রক্ষায় বদ্ধপরিকর।
মঙ্গলবার এ বিষয়ে ইউরোপীয় ৪ টি দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীদের সভা অনুষ্ঠিত হবে তার নেতৃত্বে। পরমাণু চুক্তি রক্ষায় দেশগুলোর নেতৃবৃন্দ পরস্পরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রেখেছেন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল ইরান পরমাণু চুক্তির বিষয়ে কথা বলেছেন শুক্রবার। তার দুজনই চুক্তিটি কার্যকর রাখার বিষয়ে একমত হয়েছেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ম্যাখোঁ এর আগে ট্রাম্পকেও বোঝাবার চেষ্টা করেছিলেন। ইরান পরমাণু চুক্তি থেকে সরে না আসার অনুরোধ জানাতে ম্যাখোঁ ও মার্কেলের যুক্তরাষ্ট্র সফরেকে নিউ ইয়র্ক টাইমস ‘তীর্থযাত্রা’ আখ্যা দিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মেও। ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত সমঝোতা রক্ষায় রাজি না হওয়াতে ডাউনিং স্ট্রিট থেকে বলা হয়েছে, ইরান পরমাণু চুক্তির পক্ষে যুক্তরাজ্যের অবস্থান সুদৃঢ়। ইউরোপীয় সহযোগীরাও চুক্তিটি কার্যকর রাখার বিষয়ে বদ্ধপরিকর। তারা সবাই মনে করেন পরমাণু অস্ত্র উৎপাদন থেকে ইরানকে বিরত রাখার জন্য ওই চুক্তিটিরই প্রয়োজন।
তুরস্ক ইরান পরমাণু চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশ না হলেও বিষয়টি নিয়ে এরদোয়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন রাশিয়ার পুতিনে। চুক্তিটি কার্যকর রাখার জন্য ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মাদ জাভেদ জারিফ শনিবার থেকে চীন, রাশিয়া ও বেলজিয়াম সফর শুরু করবেন।
ট্রাম্প ইরান পরমাণু চুক্তি থেকে সরে আসার ঘোষণা দিলেও চুক্তির প্রতি এখনও নিজেদের দৃঢ় সমর্থনের কথা নিশ্চিত করেছে ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া ও চীন। চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্র আগামী আগস্ট ও নভেম্বরে ইরানের ওপর আবার অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার সুযোগ পাবে।
মঙ্গলবার এ বিষয়ে ইউরোপীয় ৪ টি দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীদের সভা অনুষ্ঠিত হবে তার নেতৃত্বে। পরমাণু চুক্তি রক্ষায় দেশগুলোর নেতৃবৃন্দ পরস্পরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রেখেছেন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল ইরান পরমাণু চুক্তির বিষয়ে কথা বলেছেন শুক্রবার। তার দুজনই চুক্তিটি কার্যকর রাখার বিষয়ে একমত হয়েছেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ম্যাখোঁ এর আগে ট্রাম্পকেও বোঝাবার চেষ্টা করেছিলেন। ইরান পরমাণু চুক্তি থেকে সরে না আসার অনুরোধ জানাতে ম্যাখোঁ ও মার্কেলের যুক্তরাষ্ট্র সফরেকে নিউ ইয়র্ক টাইমস ‘তীর্থযাত্রা’ আখ্যা দিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মেও। ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত সমঝোতা রক্ষায় রাজি না হওয়াতে ডাউনিং স্ট্রিট থেকে বলা হয়েছে, ইরান পরমাণু চুক্তির পক্ষে যুক্তরাজ্যের অবস্থান সুদৃঢ়। ইউরোপীয় সহযোগীরাও চুক্তিটি কার্যকর রাখার বিষয়ে বদ্ধপরিকর। তারা সবাই মনে করেন পরমাণু অস্ত্র উৎপাদন থেকে ইরানকে বিরত রাখার জন্য ওই চুক্তিটিরই প্রয়োজন।
তুরস্ক ইরান পরমাণু চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশ না হলেও বিষয়টি নিয়ে এরদোয়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন রাশিয়ার পুতিনে। চুক্তিটি কার্যকর রাখার জন্য ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মাদ জাভেদ জারিফ শনিবার থেকে চীন, রাশিয়া ও বেলজিয়াম সফর শুরু করবেন।
ট্রাম্প ইরান পরমাণু চুক্তি থেকে সরে আসার ঘোষণা দিলেও চুক্তির প্রতি এখনও নিজেদের দৃঢ় সমর্থনের কথা নিশ্চিত করেছে ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া ও চীন। চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্র আগামী আগস্ট ও নভেম্বরে ইরানের ওপর আবার অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার সুযোগ পাবে।
No comments