ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্রোকারেজ বিভাগকে পৃথক কোম্পানি করার নির্দেশ
ব্যাংক, বিমা ও অ-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্রোকারেজ বিভাগকে পৃথক সাবসিডিয়ারি বা সহযোগী কোম্পানিতে রূপান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে হবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) এক সভায় সম্প্রতি এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বর্তমানে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কার্যক্রম অনেক বড় হয়েছে। ফলে একই ব্যবস্থাপনার অধীনে কার্যক্রম পরিচালনায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ কারণেই ব্রোকারেজ বিভাগকে পৃথক ব্যবস্থাপনার অধীনে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংক সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মার্চেন্ট ব্যাংকিং বিভাগকে সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হিসেবে রূপান্তরের নির্দেশ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই সার্কুলারে বলা হয়েছে, পৃথক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন ছাড়া ব্যাংকগুলো মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাতে পারবে না। আর মার্চেন্ট ব্যাংক হিসেবে সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠনের আগেই বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হবে। এ জন্য বর্তমানে যেসব ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম রয়েছে, তাদের ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে এ বিভাগকে পৃথক সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠন করার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০০টির মতো সক্রিয় ব্রোকারেজ হাউস রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউসের সংখ্যা ৩২টি। এই ৩২টির মধ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মালিকানায় রয়েছে ১৬টি। বাকি ১৬টি অ-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানির মালিকানাধীন।
যেসব ব্যাংকের ব্রোকারেজ বিভাগ আছে, সেগুলো হলো ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক (বিএসবি), বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক ও এবি ব্যাংক।
এর মধ্যে এবি ব্যাংক ব্রোকারেজ বিভাগকে সাবসিডিয়ারি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আর প্রিমিয়ার ব্যাংকের ব্রোকারেজ লাইসেন্স এখনো প্রক্রিয়াধীন।
তবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ফিনিক্স সিকিউরিটিজ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, ইক্যুইটি পার্টনারস সিকিউরিটিজ, আইডিএলসি সিকিউরিটিজ, গ্রিন ডেল্টা ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ, এসইএস কোম্পানি এবং বিএলআই সিকিউরিটিজ ইতিমধ্যে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে।
এর বাইরে যাদের ব্রোকারেজ বিভাগ আছে, সেগুলো হলো বাংলাদেশ শিল্পঋণ সংস্থা, সাধারণ বিমা করপোরেশন, আইআইডিএফসি ও পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। এর মধ্যে অবশ্য পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স ব্রোকারেজ লাইসেন্সের জন্য আবেদন জমা দিয়েছে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) এক সভায় সম্প্রতি এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বর্তমানে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কার্যক্রম অনেক বড় হয়েছে। ফলে একই ব্যবস্থাপনার অধীনে কার্যক্রম পরিচালনায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ কারণেই ব্রোকারেজ বিভাগকে পৃথক ব্যবস্থাপনার অধীনে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংক সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মার্চেন্ট ব্যাংকিং বিভাগকে সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হিসেবে রূপান্তরের নির্দেশ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই সার্কুলারে বলা হয়েছে, পৃথক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন ছাড়া ব্যাংকগুলো মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাতে পারবে না। আর মার্চেন্ট ব্যাংক হিসেবে সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠনের আগেই বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হবে। এ জন্য বর্তমানে যেসব ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম রয়েছে, তাদের ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে এ বিভাগকে পৃথক সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠন করার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০০টির মতো সক্রিয় ব্রোকারেজ হাউস রয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউসের সংখ্যা ৩২টি। এই ৩২টির মধ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মালিকানায় রয়েছে ১৬টি। বাকি ১৬টি অ-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানির মালিকানাধীন।
যেসব ব্যাংকের ব্রোকারেজ বিভাগ আছে, সেগুলো হলো ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক (বিএসবি), বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক ও এবি ব্যাংক।
এর মধ্যে এবি ব্যাংক ব্রোকারেজ বিভাগকে সাবসিডিয়ারি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আর প্রিমিয়ার ব্যাংকের ব্রোকারেজ লাইসেন্স এখনো প্রক্রিয়াধীন।
তবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ফিনিক্স সিকিউরিটিজ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, ইক্যুইটি পার্টনারস সিকিউরিটিজ, আইডিএলসি সিকিউরিটিজ, গ্রিন ডেল্টা ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ, এসইএস কোম্পানি এবং বিএলআই সিকিউরিটিজ ইতিমধ্যে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে।
এর বাইরে যাদের ব্রোকারেজ বিভাগ আছে, সেগুলো হলো বাংলাদেশ শিল্পঋণ সংস্থা, সাধারণ বিমা করপোরেশন, আইআইডিএফসি ও পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। এর মধ্যে অবশ্য পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স ব্রোকারেজ লাইসেন্সের জন্য আবেদন জমা দিয়েছে।
No comments