ম্যারাডোনার ছবিতেও আপত্তি
কাল রাতে কোচ হিসেবে আবার অভিষেক হলো ইয়োহান ক্রুইফের। স্পেনের স্বায়ত্তশাসিত রাজ্য কাতালোনিয়া জাতীয় দলের দায়িত্ব নিয়েছেন বার্সেলোনার এই সাবেক তারকা। গতকাল আর্জেন্টিনার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ দিয়ে আবারও যাত্রা শুরু করলেন আয়াক্স-বার্সেলোনা দুই দলেরই কোচ-খেলোয়াড় দুই ভূমিকাতেই সফল ক্রুইফ।
কিন্তু ৬২ বছর বয়সী এই ডাচ কিংবদন্তির ফুটবলে আবারও সক্রিয়ভাবে ফিরে আসার খবরটি আড়াল হয়ে গেল অন্য কারণে। কারণটা ডিয়েগো ম্যারাডোনা। দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা আছে বলে এই ম্যাচে তাঁর কোনো ধরনের সংশ্লিষ্টতা মেনে নেবে না ফিফা। এর আগে ড্রয়ের অনুষ্ঠানে ‘সাংবাদিক’ হিসেবে ঢোকার উদ্যোগ নিয়ে শোরগোল ফেলে দেওয়া ম্যারাডোনাকে এই বলে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে, এই দুই মাসের মধ্যে ফিফার আদেশ অমান্য করলে আরও বড় শাস্তি পেতে হবে তাঁকে। সেটা এমনকি হতে পারে বিশ্বকাপ-নিষেধাজ্ঞাও।
দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা তো দূরের কথা, ম্যারাডোনার কোনো ছবিও তোলা যাবে না—ফিফার আইনজীবীরা এমন সতর্কবার্তাই পাঠিয়েছে আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (এএফএ)। সতর্ক করা হয়েছে কাতালান ফুটবল ফেডারেশনকেও (এফসিএফ)। ফুটবলের দুই কিংবদন্তি পাশাপাশি—আলোকচিত্রীদের জন্য দুর্লভ এই ছবি তাই আপাতত পাওয়া হচ্ছে না। তবে ফিফার এমন আদেশকে ‘বাড়াবাড়ি’ হিসেবেই দেখছে এফসিএফ। বিশেষ করে, কালকের ম্যাচটাকে তারা নিয়েছিল কাতালান দলটাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার দারুণ এক উপলক্ষ হিসেবে। ম্যারাডোনা মানেই যেখানে সাংবাদিকদের হুমড়ি খেয়ে পড়া, সেখানে এর চেয়ে ভালো উপলক্ষ আর কোথায় মিলত!
বিষয়টিকে খোঁচা দিয়েছেন ক্রুইফও। ম্যারাডোনার সঙ্গে তাঁর কী নিয়ে কথা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ক্রুইফ বলেছেন, ‘আমরা শুধু একে অন্যের পরিবার নিয়ে কথা বলেছি। কারণ ফিফা তো ফুটবল নিয়ে কথা বলাও নিষিদ্ধ করে রেখেছে!’
কিন্তু ৬২ বছর বয়সী এই ডাচ কিংবদন্তির ফুটবলে আবারও সক্রিয়ভাবে ফিরে আসার খবরটি আড়াল হয়ে গেল অন্য কারণে। কারণটা ডিয়েগো ম্যারাডোনা। দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা আছে বলে এই ম্যাচে তাঁর কোনো ধরনের সংশ্লিষ্টতা মেনে নেবে না ফিফা। এর আগে ড্রয়ের অনুষ্ঠানে ‘সাংবাদিক’ হিসেবে ঢোকার উদ্যোগ নিয়ে শোরগোল ফেলে দেওয়া ম্যারাডোনাকে এই বলে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে, এই দুই মাসের মধ্যে ফিফার আদেশ অমান্য করলে আরও বড় শাস্তি পেতে হবে তাঁকে। সেটা এমনকি হতে পারে বিশ্বকাপ-নিষেধাজ্ঞাও।
দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা তো দূরের কথা, ম্যারাডোনার কোনো ছবিও তোলা যাবে না—ফিফার আইনজীবীরা এমন সতর্কবার্তাই পাঠিয়েছে আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (এএফএ)। সতর্ক করা হয়েছে কাতালান ফুটবল ফেডারেশনকেও (এফসিএফ)। ফুটবলের দুই কিংবদন্তি পাশাপাশি—আলোকচিত্রীদের জন্য দুর্লভ এই ছবি তাই আপাতত পাওয়া হচ্ছে না। তবে ফিফার এমন আদেশকে ‘বাড়াবাড়ি’ হিসেবেই দেখছে এফসিএফ। বিশেষ করে, কালকের ম্যাচটাকে তারা নিয়েছিল কাতালান দলটাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার দারুণ এক উপলক্ষ হিসেবে। ম্যারাডোনা মানেই যেখানে সাংবাদিকদের হুমড়ি খেয়ে পড়া, সেখানে এর চেয়ে ভালো উপলক্ষ আর কোথায় মিলত!
বিষয়টিকে খোঁচা দিয়েছেন ক্রুইফও। ম্যারাডোনার সঙ্গে তাঁর কী নিয়ে কথা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ক্রুইফ বলেছেন, ‘আমরা শুধু একে অন্যের পরিবার নিয়ে কথা বলেছি। কারণ ফিফা তো ফুটবল নিয়ে কথা বলাও নিষিদ্ধ করে রেখেছে!’
No comments