তিন মাসের মধ্যেই জনসমর্থন কমেছে জাপানি প্রধানমন্ত্রীর
৫০ বছরের মধ্যে জাপানের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে নেতৃত্ব দেওয়ার মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই ভোটারদের সঙ্গে জাপানি প্রধানমন্ত্রী ইয়োকিয়ো হাতোইয়ামার সম্পর্ক ম্লান হতে চলেছে। অর্থনীতিতে আমূল পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে গত আগস্টে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে তাঁর দল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জাপান (ডিপিজে)।
চলতি সপ্তাহে দায়িত্ব নেওয়ার ১০০ দিন উদ্যাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী ইয়োকিয়ো হাতোইয়ামা। কিন্তু তিনি দ্বিধান্বিত ও তাঁর নেতৃত্বে দুর্বলতা রয়েছে বলে যে ধারণা রয়েছে, সেটা দূর করতে এখনো লড়াই করতে হচ্ছে তাঁকে। খবর এএফপির।
সম্প্রতি পরিচালিত এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, স্টানফোর্ডে শিক্ষিত এই প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভার প্রতি জনসমর্থন শতকরা ৫০ ভাগের নিচে নেমে গেছে। অথচ দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম সপ্তাহে তাঁর মন্ত্রিসভার প্রতি সমর্থন ছিল শতকরা ৭০ ভাগেরও বেশি মানুষের।
কোটিপতি প্রধানমন্ত্রী হাতোইয়ামাকে জাপানের কেনেডি হিসেবেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। জাপানে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির স্থানান্তর সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত স্থগিত করে দেওয়ায় জাপানি গণমাধ্যমে তাঁর সমালোচনা করা হয়েছে।
ইয়োকিয়ো হাতোইয়ামা নির্বাচনী ইশতেহারে পেট্রল ট্যাক্স তুলে দেওয়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা থেকেও তিনি সরে গেছেন। কিয়োটোর দোসিসা বিজনেস স্কুলের অর্থনীতির অধ্যাপক নোরিকো হামা বলেন, সত্যিই খুবই তালগোল পাকানো শুরু করেছেন হাতোইয়ামা।
গত মধ্য সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন হাতোইয়ামা। গত কয়েক বছরে কয়েক কোটি ডলারের রাজনৈতিক দান সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, হিসাবে গরমিলের অভিযোগে হাতোইয়ামার সাবেক সহযোগীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার পরিকল্পনা করছেন কৌঁসুলিরা। তবে হাতোইয়ামা সম্ভবত অভিযোগ থেকে রক্ষা পাবেন। কারণ, হিসেবে অনিয়মের সঙ্গে তাঁর জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
চলতি সপ্তাহে দায়িত্ব নেওয়ার ১০০ দিন উদ্যাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী ইয়োকিয়ো হাতোইয়ামা। কিন্তু তিনি দ্বিধান্বিত ও তাঁর নেতৃত্বে দুর্বলতা রয়েছে বলে যে ধারণা রয়েছে, সেটা দূর করতে এখনো লড়াই করতে হচ্ছে তাঁকে। খবর এএফপির।
সম্প্রতি পরিচালিত এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, স্টানফোর্ডে শিক্ষিত এই প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভার প্রতি জনসমর্থন শতকরা ৫০ ভাগের নিচে নেমে গেছে। অথচ দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম সপ্তাহে তাঁর মন্ত্রিসভার প্রতি সমর্থন ছিল শতকরা ৭০ ভাগেরও বেশি মানুষের।
কোটিপতি প্রধানমন্ত্রী হাতোইয়ামাকে জাপানের কেনেডি হিসেবেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। জাপানে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির স্থানান্তর সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত স্থগিত করে দেওয়ায় জাপানি গণমাধ্যমে তাঁর সমালোচনা করা হয়েছে।
ইয়োকিয়ো হাতোইয়ামা নির্বাচনী ইশতেহারে পেট্রল ট্যাক্স তুলে দেওয়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা থেকেও তিনি সরে গেছেন। কিয়োটোর দোসিসা বিজনেস স্কুলের অর্থনীতির অধ্যাপক নোরিকো হামা বলেন, সত্যিই খুবই তালগোল পাকানো শুরু করেছেন হাতোইয়ামা।
গত মধ্য সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন হাতোইয়ামা। গত কয়েক বছরে কয়েক কোটি ডলারের রাজনৈতিক দান সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, হিসাবে গরমিলের অভিযোগে হাতোইয়ামার সাবেক সহযোগীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার পরিকল্পনা করছেন কৌঁসুলিরা। তবে হাতোইয়ামা সম্ভবত অভিযোগ থেকে রক্ষা পাবেন। কারণ, হিসেবে অনিয়মের সঙ্গে তাঁর জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
No comments