আগামী বছর ৪০০ কোটি টাকার কৃষিপণ্য কিনবে প্রাণ
প্রাণ আগামী বছর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার বিভিন্ন ধরনের কৃষিজাত পণ্য কিনবে। প্রাণের বিভিন্ন রকম জুস, দুগ্ধজাত পণ্য, মসলা ও অন্যান্য পণ্য প্রস্তুত করতে এসব পণ্য কেনা হবে। পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে আম, তরল দুধ, চাল, ধান, টমেটো, বাদাম, মুগডাল, মসলা ইত্যাদি। এ ছাড়া অন্যান্য কৃষিজাত পণ্যও কিনবে প্রাণ।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিশেষ করে উত্তরাঞ্চল থেকে প্রাণের নিজস্ব চুক্তিবদ্ধ কৃষক ও খামারিদের পাশাপাশি স্থানীয় কৃষকের কাছ থেকেও কাঁচামাল হিসেবে এসব পণ্য কেনা হবে।
দেশ-বিদেশে প্রাণের পণ্যের চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় কর্তৃপক্ষ উত্পাদন বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। আর এই অতিরিক্ত পণ্য উত্পাদন করতেই কাঁচামাল হিসেবে বিপুল পরিমাণ কৃষিজাত পণ্য কিনবে প্রাণ।
চুক্তিবদ্ধ কৃষকদের প্রতিনিধি ও প্রাণের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি স্থানীয় বাজারমূল্য যাচাই করে ফসলের মূল্য নির্ধারণ ও পুনর্নির্ধারণ করে থাকে। এই মূল্যেই চুক্তিবদ্ধ কৃষকদের কাছে থেকে তাদের উত্পাদিত পণ্য কেনা হয়।
বর্তমানে নাটোর, নরসিংদী ও রংপুরে অবস্থিত প্রাণের কারখানাগুলোয় শতাধিক রকমের খাদ্য উত্পাদন ও প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে কোম্পানি আশা করছে। এসব কারখানাসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রাণ গ্রুপে প্রায় ২০ হাজার নারী-পুরুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এর সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িয়ে আছে আরও প্রায় ৪০ হাজার পরিবার।
প্রান্তিক পর্যায়ে দুগ্ধখামারিদের পশুপালনবিষয়ক প্রশিক্ষণ, পশুচিকিত্সা ও ওষুধ সরবরাহ, রোগের প্রতিষেধক টিকা দান, কৃত্রিম প্রজনন, গবাদিপশুর জন্য উপযুক্ত খাবার সরবরাহ করাসহ আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে প্রাণ। উত্পাদনকারীদের কাছে থেকে দুগ্ধ সংগ্রহের লক্ষ্যে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ১৮টি স্থানে দুগ্ধসংগ্রহ ও শীতলীকরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ২৩টি কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিশেষ করে উত্তরাঞ্চল থেকে প্রাণের নিজস্ব চুক্তিবদ্ধ কৃষক ও খামারিদের পাশাপাশি স্থানীয় কৃষকের কাছ থেকেও কাঁচামাল হিসেবে এসব পণ্য কেনা হবে।
দেশ-বিদেশে প্রাণের পণ্যের চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় কর্তৃপক্ষ উত্পাদন বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। আর এই অতিরিক্ত পণ্য উত্পাদন করতেই কাঁচামাল হিসেবে বিপুল পরিমাণ কৃষিজাত পণ্য কিনবে প্রাণ।
চুক্তিবদ্ধ কৃষকদের প্রতিনিধি ও প্রাণের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি স্থানীয় বাজারমূল্য যাচাই করে ফসলের মূল্য নির্ধারণ ও পুনর্নির্ধারণ করে থাকে। এই মূল্যেই চুক্তিবদ্ধ কৃষকদের কাছে থেকে তাদের উত্পাদিত পণ্য কেনা হয়।
বর্তমানে নাটোর, নরসিংদী ও রংপুরে অবস্থিত প্রাণের কারখানাগুলোয় শতাধিক রকমের খাদ্য উত্পাদন ও প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে কোম্পানি আশা করছে। এসব কারখানাসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রাণ গ্রুপে প্রায় ২০ হাজার নারী-পুরুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এর সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িয়ে আছে আরও প্রায় ৪০ হাজার পরিবার।
প্রান্তিক পর্যায়ে দুগ্ধখামারিদের পশুপালনবিষয়ক প্রশিক্ষণ, পশুচিকিত্সা ও ওষুধ সরবরাহ, রোগের প্রতিষেধক টিকা দান, কৃত্রিম প্রজনন, গবাদিপশুর জন্য উপযুক্ত খাবার সরবরাহ করাসহ আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে প্রাণ। উত্পাদনকারীদের কাছে থেকে দুগ্ধ সংগ্রহের লক্ষ্যে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ১৮টি স্থানে দুগ্ধসংগ্রহ ও শীতলীকরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ২৩টি কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
No comments