ধর্মঘটের শেষ দিনেও অচল নেপাল
গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার মাত্র এক বছরের মাথায় আবারও অস্থিরতায় পড়েছে নেপাল। দেশটিতে মাওবাদীদের ডাকা তিন দিনের ধর্মঘটের শেষ দিনে গতকাল মঙ্গলবারও রাজধানী কাঠমান্ডুর প্রধান প্রধান সড়ক ছিল মাওবাদী সমর্থকদের দখলে। এসব রাস্তায় পুলিশের সঙ্গে মাওবাদীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গোটা নেপাল কার্যত গতকাল ছিল স্থবির। দেশটির সড়ক যোগাযোগ ছিল বিচ্ছিন্ন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলেনি।
সাপ্তাহিক নেপালি টাইমস-এর রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট প্রশান্ত ঝা মন্তব্য করেন, ‘আজকের এই পরিস্থিতির গোড়ায় রয়েছে দেশটির রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আদর্শগত মতপার্থক্য এবং পরস্পরের প্রতি আস্থাহীনতা।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধান প্রধান দল মনে করে, মাওবাদীরা এখনো সহিংস পথ ত্যাগ করেনি। তারা নেপালকে একটি একদলীয় কমিউনিস্ট রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।’ অপরদিকে মাওবাদীরা বলছে, দেশটির অন্য সব দল খুবই রক্ষণশীল। রাষ্ট্রকাঠামোয় কোনো পরিবর্তন তারা বরদাশত করতে পারে না।
নেপালে গত বছর নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের পর মাওবাদীদের নেতৃত্বে একটি জোট সরকার গঠন করে। ওই সরকারের প্রধানমন্ত্রী করা হয় মাওবাদী নেতা পুষ্পকমল দহল ওরফে প্রচণ্ডকে। কিন্তু কয়েক মাস যেতে না যেতেই জোট সরকারে ভাঙন ধরে। দেশটির সেনাপ্রধানকে বরখাস্ত করা নিয়ে প্রেসিডেন্ট রামবরণ যাদবের সঙ্গে বিরোধ বাধে প্রচণ্ডর। একপর্যায়ে প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান। এর পর থেকেই মাওবাদীরা সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসে।
সাপ্তাহিক নেপালি টাইমস-এর রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট প্রশান্ত ঝা মন্তব্য করেন, ‘আজকের এই পরিস্থিতির গোড়ায় রয়েছে দেশটির রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আদর্শগত মতপার্থক্য এবং পরস্পরের প্রতি আস্থাহীনতা।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধান প্রধান দল মনে করে, মাওবাদীরা এখনো সহিংস পথ ত্যাগ করেনি। তারা নেপালকে একটি একদলীয় কমিউনিস্ট রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।’ অপরদিকে মাওবাদীরা বলছে, দেশটির অন্য সব দল খুবই রক্ষণশীল। রাষ্ট্রকাঠামোয় কোনো পরিবর্তন তারা বরদাশত করতে পারে না।
নেপালে গত বছর নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের পর মাওবাদীদের নেতৃত্বে একটি জোট সরকার গঠন করে। ওই সরকারের প্রধানমন্ত্রী করা হয় মাওবাদী নেতা পুষ্পকমল দহল ওরফে প্রচণ্ডকে। কিন্তু কয়েক মাস যেতে না যেতেই জোট সরকারে ভাঙন ধরে। দেশটির সেনাপ্রধানকে বরখাস্ত করা নিয়ে প্রেসিডেন্ট রামবরণ যাদবের সঙ্গে বিরোধ বাধে প্রচণ্ডর। একপর্যায়ে প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান। এর পর থেকেই মাওবাদীরা সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসে।
No comments