এবারের পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার যোগ্য হাতে পড়েনি -সাবেক দুই সহকর্মীর দাবি
এবার পদার্থবিদ্যায় নোবেলজয়ী দুই মার্কিন বিজ্ঞানীর সাবেক দুই সহকর্মী দাবি করেছেন, পুরস্কার ভুল মানুষের হাতে পড়েছে। বিজয়ী ব্যক্তিরা প্রকৃত উদ্ভাবক নন। পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল গবেষণা দলের প্রধানের। কানাডার গ্লোব অ্যান্ড মেইল পত্রিকা গত মঙ্গলবার এ তথ্য দিয়েছে।
সুইডেনের নোবেল কমিটি ২০০৯ সালের পদার্থবিদ্যায় নোবেলজয়ী হিসেবে গত অক্টোবর মাসে উইলার্ড বোয়েল ও জর্জ স্মিথের নাম ঘোষণা করে। নোবেল কমিটির ঘোষণায় বলা হয়, এই দুই মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী যৌথভাবে ‘চার্জ-কাপলড ডিভাইস’ (সিডিডি) নামক একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করেন। তাঁদের উদ্ভাবিত এই সিডিডি আলোকচিত্র ও ডিজিটাল ক্যামেরার ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত বিপ্লব আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। নোবেলজয়ী এই দুই বিজ্ঞানীর সাবেক দুই সহকর্মী হলেন পদার্থবিজ্ঞানী ইউগেন গর্ডন ও মাইক টম্পসেট। নিউজার্সির গবেষণাগারে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করতেন। তাঁদের দাবি, সিডিডি প্রযুক্তি উন্নয়নে বোয়েল ও স্মিথ কোনো ভূমিকা রাখেননি।
গ্লোব অ্যান্ড মেইল পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে গর্ডন (৭৮) বলেন, তাঁরা ইমেজিং ডিভাইস সম্পর্কে জানতেন না। তিনি বলেন, নোবেল কমিটি ভুল করেছে। পুরস্কার তুলে দিয়েছে ভুল মানুষের হাতে। তিনি আরও বলেন, পদার্থবিদ্যায় এবারের পুরস্কারটি দেওয়া উচিত ছিল মাইক টম্পসেটকে। সিডিডির সত্যিকারের উদ্ভাবক তিনিই। টম্পসেট ছিলেন সিডিডির গবেষণা দলের প্রধান। তিনিই ডিভাইসটির প্রথম দুটি নমুনা উদ্ভাবন করেন। পত্রিকাটিকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে খোদ টম্পসেট বলেন, মূল চিন্তার জন্য বোয়েল ও স্মিথকে স্বীকৃতি দেওয়া যেতেই পারে। কিন্তু তাঁরা তাঁদের ধারণাকে ভুল পথে পরিচালিত করেছিলেন। তাঁরা স্মৃতি হাতড়ে বেড়াচ্ছিলেন। ইমেজের ব্যাপারে তাঁরা আগে-ভাগে কোনো চিন্তাই করতে পারেননি। টম্পসেট দাবি করেন, ‘আক্ষরিকভাবে দেখতে গেলে নোবেল পুরস্কারটি আমারই পাওয়া উচিত ছিল।’
কানাডার হ্যালিফ্যাক্স ক্রোনিকল পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে স্মিথ তাঁর সাবেক এই দুই সহকর্মীর দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। স্মিথ বলেন, তাঁদের দাবি অযৌক্তিক।
সুইডেনের নোবেল কমিটি ২০০৯ সালের পদার্থবিদ্যায় নোবেলজয়ী হিসেবে গত অক্টোবর মাসে উইলার্ড বোয়েল ও জর্জ স্মিথের নাম ঘোষণা করে। নোবেল কমিটির ঘোষণায় বলা হয়, এই দুই মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী যৌথভাবে ‘চার্জ-কাপলড ডিভাইস’ (সিডিডি) নামক একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করেন। তাঁদের উদ্ভাবিত এই সিডিডি আলোকচিত্র ও ডিজিটাল ক্যামেরার ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত বিপ্লব আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। নোবেলজয়ী এই দুই বিজ্ঞানীর সাবেক দুই সহকর্মী হলেন পদার্থবিজ্ঞানী ইউগেন গর্ডন ও মাইক টম্পসেট। নিউজার্সির গবেষণাগারে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করতেন। তাঁদের দাবি, সিডিডি প্রযুক্তি উন্নয়নে বোয়েল ও স্মিথ কোনো ভূমিকা রাখেননি।
গ্লোব অ্যান্ড মেইল পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে গর্ডন (৭৮) বলেন, তাঁরা ইমেজিং ডিভাইস সম্পর্কে জানতেন না। তিনি বলেন, নোবেল কমিটি ভুল করেছে। পুরস্কার তুলে দিয়েছে ভুল মানুষের হাতে। তিনি আরও বলেন, পদার্থবিদ্যায় এবারের পুরস্কারটি দেওয়া উচিত ছিল মাইক টম্পসেটকে। সিডিডির সত্যিকারের উদ্ভাবক তিনিই। টম্পসেট ছিলেন সিডিডির গবেষণা দলের প্রধান। তিনিই ডিভাইসটির প্রথম দুটি নমুনা উদ্ভাবন করেন। পত্রিকাটিকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে খোদ টম্পসেট বলেন, মূল চিন্তার জন্য বোয়েল ও স্মিথকে স্বীকৃতি দেওয়া যেতেই পারে। কিন্তু তাঁরা তাঁদের ধারণাকে ভুল পথে পরিচালিত করেছিলেন। তাঁরা স্মৃতি হাতড়ে বেড়াচ্ছিলেন। ইমেজের ব্যাপারে তাঁরা আগে-ভাগে কোনো চিন্তাই করতে পারেননি। টম্পসেট দাবি করেন, ‘আক্ষরিকভাবে দেখতে গেলে নোবেল পুরস্কারটি আমারই পাওয়া উচিত ছিল।’
কানাডার হ্যালিফ্যাক্স ক্রোনিকল পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে স্মিথ তাঁর সাবেক এই দুই সহকর্মীর দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। স্মিথ বলেন, তাঁদের দাবি অযৌক্তিক।
No comments