২০ বছরের মধ্যে ইইউ ভেঙে পড়বে বলে ধারণা ইউরোপীয়দের
আগামী
দুই দশকের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে অনেক দেশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে বলে মনে
করেন ইউরোপীয়রা । ফ্রান্স, জার্মানি, বেলজিয়াম, ইতালি, নেদারল্যান্ডস,
অস্ট্রিয়া, স্লোভাকিয়া, রোমানিয়া, গ্রিস, চেক রিপাবলিক ও পোল্যান্ডেরে
অর্ধেকর বেশি মানুষ মনে করেন, আগামী ১০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ইইউয়ের
বিচ্ছিন্ন হওয়ার বাস্তবিক সম্ভাবনা রয়েছে।
ফ্রান্সে এই সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। ইউরোপীয় কাউন্সিল অব ফরেন রিলেশন্স এর থিংক ট্যাংকের ইউগভ এর করা গবেষণায় দেখা যায় ফ্রান্সের ৫৮ শতাংশ দেশ মনে করে আগামী ২০ বছরের মধ্যে ভেঙে পড়বে ইইউ। এই দিক শুধু মাত্র স্লোভাকিয়াই ফ্রান্সের চেয়ে এগিয়ে। দেশটির ৬৬ শতাশং জনগণের ধারণা এমন। ইউরোপের ১৪ টি দেশের জনগণের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। শুধুমাত্র সুইডেন (৪৪), ডেনমার্ক (৪১) ও স্পেন (৪০) এর জনগণের মতামতেই এর প্রতিফলন অর্ধেকের কম।
ইউরোপীয় কয়লা ও স্টিল কমিউনিটি ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ডসকে একসঙ্গে করেছিলো যে পরবর্তীতে কোনও যুদ্ধ না হয়। তবে এখন এই দেশগুলো প্রতি ১০ জনের তিনজন বলছেন ই্ইউর দেশগুলোর মধ্যে সংঘর্ষের বাস্তব সম্ভাবনা হয়েছে।
আর ফ্রান্স ও পোলান্ডের এক-তৃতীয়াংশ জনগণের ধারণা যুদ্ধও লেগে যেতে পারে। ফ্রান্সে মারিন লেপেনের দল আরএনের ৪৬ শতাংশ ও জার্মানির ফার ডাচল্যান্ড দলের ৪১ শতাংশ সমর্থকদের মধ্যে এই ধারণা প্রবল।
এছাড়াও ইউরোপীয়রা উন্নয়ন নিয়ে উদ্বিগ্ন। জরিপে দেখা যায় এক তৃতীয়াংশ জার্মান, এক চতুর্থাংশ ইতালিয়ান ও ফরাসিদের প্রয়োজনীয় খরচের পরে মাস শেষে বিনোদন কিংবা সঞ্চয়ের টাকা থাকে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ টি দেশের ওপর ব্রেক্সিটের প্রভাবের পরও পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলীয় দেশগুলোর মধ্যে বিভেদ স্পষ্ট। রোমানিয়া, পোল্যান্ড ও হাঙ্গেরির সরকার ইউরোপীয় কমিশনের ওপর আইন বাস্তবায়নে ব্যর্থতার দায় চাপিয়েছেন।
ইউরোপজুড়ে চারভাগের তিনভাগ ভোটার মনে করেন, জাতীয় কিংবা ইইউ পর্যায়ে রাজনীতি ভেঙে পড়েছে। মাত্র ১৫ শতাংশ ফরাসি মনে করেন রাজনৈতিক ব্যবস্থা ভালোভাবে কাজ করছে।
ফ্রান্সে এই সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। ইউরোপীয় কাউন্সিল অব ফরেন রিলেশন্স এর থিংক ট্যাংকের ইউগভ এর করা গবেষণায় দেখা যায় ফ্রান্সের ৫৮ শতাংশ দেশ মনে করে আগামী ২০ বছরের মধ্যে ভেঙে পড়বে ইইউ। এই দিক শুধু মাত্র স্লোভাকিয়াই ফ্রান্সের চেয়ে এগিয়ে। দেশটির ৬৬ শতাশং জনগণের ধারণা এমন। ইউরোপের ১৪ টি দেশের জনগণের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। শুধুমাত্র সুইডেন (৪৪), ডেনমার্ক (৪১) ও স্পেন (৪০) এর জনগণের মতামতেই এর প্রতিফলন অর্ধেকের কম।
ইউরোপীয় কয়লা ও স্টিল কমিউনিটি ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ডসকে একসঙ্গে করেছিলো যে পরবর্তীতে কোনও যুদ্ধ না হয়। তবে এখন এই দেশগুলো প্রতি ১০ জনের তিনজন বলছেন ই্ইউর দেশগুলোর মধ্যে সংঘর্ষের বাস্তব সম্ভাবনা হয়েছে।
আর ফ্রান্স ও পোলান্ডের এক-তৃতীয়াংশ জনগণের ধারণা যুদ্ধও লেগে যেতে পারে। ফ্রান্সে মারিন লেপেনের দল আরএনের ৪৬ শতাংশ ও জার্মানির ফার ডাচল্যান্ড দলের ৪১ শতাংশ সমর্থকদের মধ্যে এই ধারণা প্রবল।
এছাড়াও ইউরোপীয়রা উন্নয়ন নিয়ে উদ্বিগ্ন। জরিপে দেখা যায় এক তৃতীয়াংশ জার্মান, এক চতুর্থাংশ ইতালিয়ান ও ফরাসিদের প্রয়োজনীয় খরচের পরে মাস শেষে বিনোদন কিংবা সঞ্চয়ের টাকা থাকে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ টি দেশের ওপর ব্রেক্সিটের প্রভাবের পরও পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলীয় দেশগুলোর মধ্যে বিভেদ স্পষ্ট। রোমানিয়া, পোল্যান্ড ও হাঙ্গেরির সরকার ইউরোপীয় কমিশনের ওপর আইন বাস্তবায়নে ব্যর্থতার দায় চাপিয়েছেন।
ইউরোপজুড়ে চারভাগের তিনভাগ ভোটার মনে করেন, জাতীয় কিংবা ইইউ পর্যায়ে রাজনীতি ভেঙে পড়েছে। মাত্র ১৫ শতাংশ ফরাসি মনে করেন রাজনৈতিক ব্যবস্থা ভালোভাবে কাজ করছে।
No comments