মোদির মন্ত্রিসভায় অমিত স্বরাষ্ট্র, জয়শঙ্কর বিদেশমন্ত্রী
ভারতে
নতুন সরকার গঠনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই মন্ত্রীদের দপ্তর বণ্টন করা হয়েছে।
মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন ৫৮ মন্ত্রী। এর মধ্যে পূর্ণমন্ত্রী ২৫ জন,
স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী ৯ জন, রাষ্ট্রমন্ত্রী ২৪ জন। এছাড়া
নতুন মন্ত্রী হয়েছেন ২৩ জন ও নারী মন্ত্রী রয়েছেন ৬ জন।
ভারতের বিগ ফোর বলে পরিচিত চার গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকে নতুন ও পুরনো মুখের জায়গা হয়েছে। ভারতের নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ। আগে এই পদে ছিলেন রাজনাথ সিং। রাজনাথ সিংকে দেয়া হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্ব। অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন নির্মলা সীতারমন।
কর্পোরেট সংক্রান্ত মন্ত্রকের দায়িত্বও পেয়েছেন তিনি। তিনি গত মন্ত্রিসভায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন। অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নতুন করে নিতে চাননি অরুণ জেটলি। তিনি অসুস্থ বলে আগেই চিঠি লিখে প্রধানমন্ত্রীকে সে কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন। একইভাবে অসুস্থতার কারণে সুষমা স্বরাজও সরে দাঁড়িয়েছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সেই শূন্য জায়গায় দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সাবেক কূটনীতিবিদ ও সাবেক পররাষ্ট্র সচিব এস জয়শঙ্করকে। ভারতে এই প্রথম কোনও কূটনীতিককে পররাষ্ট্র মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীন দুই জায়গাতেই তিনি রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। এদিন দুপুরে মন্ত্রীদের মন্ত্রকের দায়িত্ব বণ্টন করে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদী নিজের হাতে রেখেছেন কর্মীবর্গ, পেনসন, আণবিক শক্তি, মহাকাশ গবেষণা ও নীতি সংশ্লিষ্ট সব দপ্তর এবং এখন পর্যন্ত বণ্টন করা হয়নি এমন সব মন্ত্রক। মন্ত্রিসভার পঞ্চম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে নিতিন গডকড়ীকে দেয়া হয়েছে সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রক। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের দায়িত্বও তারই হাতে দেয়া হয়েছে। রামবিলাস পাসোয়ান ক্রেতা সুরক্ষা, খাদ্য এবং গণবণ্টন মন্ত্রকের দায়িত্বে এসেছেন। নরেন্দ্র সিংহ তোমর কৃষি, গ্রামোন্নয়ন, পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছেন। রবিশঙ্কর প্রসাদকে আগের মতোই আইন মন্ত্রকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সঙ্গে যোগাযোগ, বৈদ্যুতিক ও তথ্যপ্রযুক্তির দায়িত্বও পেয়েছেন তিনি। হরসিমরত কউর বাদলকে দেয়া হয়েছে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের দায়িত্ব। থবরচন্দ গেহলট সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন বিভাগের দায়িত্ব পেয়েছেন। মন্ত্রিসভার নতুন মুখ রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী হয়েছেন। ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা প্রত্যাশিতভাবে পেয়েছেন আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রকের দায়িত্ব। স্মৃতি জুবিন ইরানি হয়েছেন নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী। বস্ত্র মন্ত্রকের দায়িত্বেও থাকছেন তিনি। সদানন্দ গৌঢ়াকে রসায়ন এদিকে পশ্চিমবঙ্গেও দুই মন্ত্রীরও মন্ত্রক বণ্টন হয়েছে। বাবুল সুপ্রিয়কে দেয়া হয়েছে বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব। অন্যদিকে দেবশ্রী চৌধুরিকে স্মৃতি ইরাণির সহকারী হিসেবে নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
রেল মন্ত্রকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে পীযূষ গোয়েলকে। সেইসঙ্গে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রকেরও দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। পাণি সম্পদ মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছেন গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। গতবারের মত ধর্মেন্দ্র প্রধান এবারও পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছেন। সঙ্গে তাকে দেয়া হয়েছে ইস্পাত মন্ত্রকের দায়িত্ব। দেশটির সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী করা হয়েছে মুখতার আব্বাস নকভিকে। প্রহ্লাদ যোশী হয়েছেন সংসদ বিষয়ক, কয়লা ও খনিমন্ত্রী। মহেন্দ্র নাথ পান্ডেকে দেয়া হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও এন্টারপ্রেণারশিপ মন্ত্রকের দায়িত্ব। ভারী শিল্প মন্ত্রী হয়েছেন অরবিন্দ জ্ঞানপথ সাওয়ান্ত। এবং গিরিরাজ সি কে দেয়া হয়েছে প্রাণী সম্পদ বিকাশ, ডেয়ারি ও মৎস্য মন্ত্রকের দায়িত্ব। এদিকে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে সন্তোষ কুমার গাঙ্গোয়ার পেয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক, রাও ইন্দ্রজিত সিং পরিসংখ্যান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পরিকল্পনা মন্ত্রক, শ্রীপাদ ইসো নায়েক আয়ুর্বেদ, ইউনানি, যোগ, আয়ূশ, জিতেন্দ্র সিং উত্তরপূর্ব ভারত উন্নয়ন, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, পেনশন, পরমাণু শক্তি মন্ত্রক, কিরেন রিজিজু যুব ও ক্রীড়া, সংখ্যালঘু উন্নয়ন, প্রহ্লাদ সিং প্যাটেল পর্যটন ও সংস্কৃতি, রাজ কুমার সিং শক্তি মন্ত্রক ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট, হরদীপ সিং পুরী আবাসন ও নগর উন্নয়ন, অসামরিক বিমান পরিবহন, শিল্প ও বাণিজ্য এবং মনসুখ মান্ডভিয় পেয়েছেন জাহাজ মন্ত্রক, সার ও রসায়ন মন্ত্রকের দায়িত্ব।
প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ফগন সিং কুলন্তেকে ইস্পাত মন্ত্রক, অশ্বিনী কুমার চৌবেকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, অর্জুন রাম মেঘওয়ালকে সংসদ বিষয়ক ও ভারী শিল্প, ভি কে সি কে সড়ক পরিবহন ও হাইওয়ে, কৃষাণ প্যাটেলকে সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন, রাওসাহেব দাদারাকে খাদ্য ও বণ্টন, উপভোক্তা বিষয়ক, জি কিষেণ রেড্ডিকে স্বরাষ্ট্র, পুরুষোত্তম রুপালাকে কৃষি ও কৃষক উন্নয়ন, রামদাস আটওয়ালেকে সামাজিক ন্যায়, সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতিকে গ্রামীণ উন্নয়ন, বাবুল সুপ্রিয়কে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, সঞ্জীব বালিয়ানকে পশুপালন ও ডেয়ারি, সঞ্জয় শামারাওকে মানব উন্নয়ন ও তথ্য-প্রযুক্তি, অনুরাগ সিং ঠাকুরকে অর্থ ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, অঙ্গাদি সুরেশকে রেল, নিত্যানন্দ রাটইকে স্বরাষ্ট্র, রতন লাল কাটারিয়াকে পানি সম্পদ ও সামাজিক ন্যায়, ভি মুরলীধরনকে পররাষ্ট্র ও সংসদ বিষয়ক, রেণুকা সিংকে উপজাতি বিষয়ক, সোম প্রকাশকে শিল্প ও বাণিজ্য, রামেশ্বর তেলিকে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গিকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, কৈলাশ চৌধুরীকে কৃষি ও কৃষক উন্নয়ন এবং দেবশ্রী চৌধুরীকে মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
ভারতের বিগ ফোর বলে পরিচিত চার গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকে নতুন ও পুরনো মুখের জায়গা হয়েছে। ভারতের নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ। আগে এই পদে ছিলেন রাজনাথ সিং। রাজনাথ সিংকে দেয়া হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্ব। অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন নির্মলা সীতারমন।
কর্পোরেট সংক্রান্ত মন্ত্রকের দায়িত্বও পেয়েছেন তিনি। তিনি গত মন্ত্রিসভায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন। অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নতুন করে নিতে চাননি অরুণ জেটলি। তিনি অসুস্থ বলে আগেই চিঠি লিখে প্রধানমন্ত্রীকে সে কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন। একইভাবে অসুস্থতার কারণে সুষমা স্বরাজও সরে দাঁড়িয়েছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সেই শূন্য জায়গায় দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সাবেক কূটনীতিবিদ ও সাবেক পররাষ্ট্র সচিব এস জয়শঙ্করকে। ভারতে এই প্রথম কোনও কূটনীতিককে পররাষ্ট্র মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীন দুই জায়গাতেই তিনি রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। এদিন দুপুরে মন্ত্রীদের মন্ত্রকের দায়িত্ব বণ্টন করে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদী নিজের হাতে রেখেছেন কর্মীবর্গ, পেনসন, আণবিক শক্তি, মহাকাশ গবেষণা ও নীতি সংশ্লিষ্ট সব দপ্তর এবং এখন পর্যন্ত বণ্টন করা হয়নি এমন সব মন্ত্রক। মন্ত্রিসভার পঞ্চম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে নিতিন গডকড়ীকে দেয়া হয়েছে সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রক। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের দায়িত্বও তারই হাতে দেয়া হয়েছে। রামবিলাস পাসোয়ান ক্রেতা সুরক্ষা, খাদ্য এবং গণবণ্টন মন্ত্রকের দায়িত্বে এসেছেন। নরেন্দ্র সিংহ তোমর কৃষি, গ্রামোন্নয়ন, পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছেন। রবিশঙ্কর প্রসাদকে আগের মতোই আইন মন্ত্রকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সঙ্গে যোগাযোগ, বৈদ্যুতিক ও তথ্যপ্রযুক্তির দায়িত্বও পেয়েছেন তিনি। হরসিমরত কউর বাদলকে দেয়া হয়েছে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের দায়িত্ব। থবরচন্দ গেহলট সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন বিভাগের দায়িত্ব পেয়েছেন। মন্ত্রিসভার নতুন মুখ রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী হয়েছেন। ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা প্রত্যাশিতভাবে পেয়েছেন আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রকের দায়িত্ব। স্মৃতি জুবিন ইরানি হয়েছেন নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী। বস্ত্র মন্ত্রকের দায়িত্বেও থাকছেন তিনি। সদানন্দ গৌঢ়াকে রসায়ন এদিকে পশ্চিমবঙ্গেও দুই মন্ত্রীরও মন্ত্রক বণ্টন হয়েছে। বাবুল সুপ্রিয়কে দেয়া হয়েছে বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব। অন্যদিকে দেবশ্রী চৌধুরিকে স্মৃতি ইরাণির সহকারী হিসেবে নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
রেল মন্ত্রকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে পীযূষ গোয়েলকে। সেইসঙ্গে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রকেরও দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। পাণি সম্পদ মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছেন গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। গতবারের মত ধর্মেন্দ্র প্রধান এবারও পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছেন। সঙ্গে তাকে দেয়া হয়েছে ইস্পাত মন্ত্রকের দায়িত্ব। দেশটির সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী করা হয়েছে মুখতার আব্বাস নকভিকে। প্রহ্লাদ যোশী হয়েছেন সংসদ বিষয়ক, কয়লা ও খনিমন্ত্রী। মহেন্দ্র নাথ পান্ডেকে দেয়া হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও এন্টারপ্রেণারশিপ মন্ত্রকের দায়িত্ব। ভারী শিল্প মন্ত্রী হয়েছেন অরবিন্দ জ্ঞানপথ সাওয়ান্ত। এবং গিরিরাজ সি কে দেয়া হয়েছে প্রাণী সম্পদ বিকাশ, ডেয়ারি ও মৎস্য মন্ত্রকের দায়িত্ব। এদিকে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে সন্তোষ কুমার গাঙ্গোয়ার পেয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক, রাও ইন্দ্রজিত সিং পরিসংখ্যান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পরিকল্পনা মন্ত্রক, শ্রীপাদ ইসো নায়েক আয়ুর্বেদ, ইউনানি, যোগ, আয়ূশ, জিতেন্দ্র সিং উত্তরপূর্ব ভারত উন্নয়ন, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, পেনশন, পরমাণু শক্তি মন্ত্রক, কিরেন রিজিজু যুব ও ক্রীড়া, সংখ্যালঘু উন্নয়ন, প্রহ্লাদ সিং প্যাটেল পর্যটন ও সংস্কৃতি, রাজ কুমার সিং শক্তি মন্ত্রক ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট, হরদীপ সিং পুরী আবাসন ও নগর উন্নয়ন, অসামরিক বিমান পরিবহন, শিল্প ও বাণিজ্য এবং মনসুখ মান্ডভিয় পেয়েছেন জাহাজ মন্ত্রক, সার ও রসায়ন মন্ত্রকের দায়িত্ব।
প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ফগন সিং কুলন্তেকে ইস্পাত মন্ত্রক, অশ্বিনী কুমার চৌবেকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, অর্জুন রাম মেঘওয়ালকে সংসদ বিষয়ক ও ভারী শিল্প, ভি কে সি কে সড়ক পরিবহন ও হাইওয়ে, কৃষাণ প্যাটেলকে সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন, রাওসাহেব দাদারাকে খাদ্য ও বণ্টন, উপভোক্তা বিষয়ক, জি কিষেণ রেড্ডিকে স্বরাষ্ট্র, পুরুষোত্তম রুপালাকে কৃষি ও কৃষক উন্নয়ন, রামদাস আটওয়ালেকে সামাজিক ন্যায়, সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতিকে গ্রামীণ উন্নয়ন, বাবুল সুপ্রিয়কে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, সঞ্জীব বালিয়ানকে পশুপালন ও ডেয়ারি, সঞ্জয় শামারাওকে মানব উন্নয়ন ও তথ্য-প্রযুক্তি, অনুরাগ সিং ঠাকুরকে অর্থ ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, অঙ্গাদি সুরেশকে রেল, নিত্যানন্দ রাটইকে স্বরাষ্ট্র, রতন লাল কাটারিয়াকে পানি সম্পদ ও সামাজিক ন্যায়, ভি মুরলীধরনকে পররাষ্ট্র ও সংসদ বিষয়ক, রেণুকা সিংকে উপজাতি বিষয়ক, সোম প্রকাশকে শিল্প ও বাণিজ্য, রামেশ্বর তেলিকে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গিকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, কৈলাশ চৌধুরীকে কৃষি ও কৃষক উন্নয়ন এবং দেবশ্রী চৌধুরীকে মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
No comments