বেসামরিকে পদায়নে সশস্ত্র বাহিনীর সুস্পষ্ট নীতিমালা নেই : আইনমন্ত্রী
রাষ্ট্রের বেসামরিক পদে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের প্রেষণে কাজের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের কোনো স্পষ্ট নীতিমালা নেই বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বুধবার সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে সংসদ কাজে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসেবে তিনি এ তথ্য জানান।
চট্টগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলম জানতে চান, বেসামরিক পদে ও কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এবং প্রেষণ, পদায়নের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালা আছে কিনা। জবাবে আনিসুল হক বলেন, বেসামরিক পদে ও কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এবং প্রেষণে পদায়নের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালা নেই।
ফেনী-৩ আসনের সংসদ সদস্য রহিম উল্লাহর প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক জানান, সশস্ত্রবাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা বর্তমানে দুই লাখ চার হাজার ৫৯৬ জন। এর মধ্যে এক লাখ ৬২ হাজার ১২৫ জন সেনাবাহিনীর, ২৫ হাজার ৮১ জন নৌবাহিনীর এবং ১৭ হাজার ৩৯০ জন বিমান বাহিনীর সদস্য। এই তিন বাহিনীতে প্রায় ২১ হাজার বেসামরিক ব্যক্তি কাজ করছেন। সেনাবাহিনীতে ১৩ হাজার ৪০৮, নৌবাহিনীতে তিন হাজার ৮০০ এবং বিমান বাহিনীতে তিন হাজার ৬৮৬ জন বেসামরিক ব্যক্তি আছেন।
ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে নৌবাহিনীকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসাবে গড়ে তুলতে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরে আনিসুল হক জানান, নতুন যুদ্ধ জাহাজ, হেলিকপ্টার, সমুদ্রে টহলের জন্য বিমান এবং সাবমেরিনসহ বিভিন্ন ঘাঁটির কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য জনবল বৃদ্ধি ও সাংগঠনিক কাঠামো তৈরির কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি বলেন, নৌবাহিনীর জন্য দুটি মাল্টিরোল মেরিটাইম হেলিকপ্টার কেনার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। খুলনা শিপইয়ার্ডে দুটি বড় আকারের টহল নৌজান তৈরির কাজ চলেছে। দুটি নতুন করভেট তৈরির জন্য ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর চীনের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে। সাবমেরিন ঘাঁটি তৈরির জন্য ৩৩৩ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। সাবমেরিন ঘাঁটি নির্মাণের জন্য চীনের সঙ্গে নৌবাহিনীর একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এছাড়া মাইন ওয়ারফেয়ারের সক্ষমতা বাড়াতে চারটি মাইন সুইপার এবং প্রশিক্ষণের জন্য একটি জাহাজ তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নৌবাহিনীর জন্য সমরাস্ত্র তৈরিতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে দেশে মিসাইল ও আইএফএফ (শত্রু-মিত্র চিহ্নিতকরণের যন্ত্র) তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলম জানতে চান, বেসামরিক পদে ও কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এবং প্রেষণ, পদায়নের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালা আছে কিনা। জবাবে আনিসুল হক বলেন, বেসামরিক পদে ও কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এবং প্রেষণে পদায়নের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালা নেই।
ফেনী-৩ আসনের সংসদ সদস্য রহিম উল্লাহর প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক জানান, সশস্ত্রবাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা বর্তমানে দুই লাখ চার হাজার ৫৯৬ জন। এর মধ্যে এক লাখ ৬২ হাজার ১২৫ জন সেনাবাহিনীর, ২৫ হাজার ৮১ জন নৌবাহিনীর এবং ১৭ হাজার ৩৯০ জন বিমান বাহিনীর সদস্য। এই তিন বাহিনীতে প্রায় ২১ হাজার বেসামরিক ব্যক্তি কাজ করছেন। সেনাবাহিনীতে ১৩ হাজার ৪০৮, নৌবাহিনীতে তিন হাজার ৮০০ এবং বিমান বাহিনীতে তিন হাজার ৬৮৬ জন বেসামরিক ব্যক্তি আছেন।
ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে নৌবাহিনীকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসাবে গড়ে তুলতে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরে আনিসুল হক জানান, নতুন যুদ্ধ জাহাজ, হেলিকপ্টার, সমুদ্রে টহলের জন্য বিমান এবং সাবমেরিনসহ বিভিন্ন ঘাঁটির কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য জনবল বৃদ্ধি ও সাংগঠনিক কাঠামো তৈরির কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি বলেন, নৌবাহিনীর জন্য দুটি মাল্টিরোল মেরিটাইম হেলিকপ্টার কেনার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। খুলনা শিপইয়ার্ডে দুটি বড় আকারের টহল নৌজান তৈরির কাজ চলেছে। দুটি নতুন করভেট তৈরির জন্য ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর চীনের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে। সাবমেরিন ঘাঁটি তৈরির জন্য ৩৩৩ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। সাবমেরিন ঘাঁটি নির্মাণের জন্য চীনের সঙ্গে নৌবাহিনীর একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এছাড়া মাইন ওয়ারফেয়ারের সক্ষমতা বাড়াতে চারটি মাইন সুইপার এবং প্রশিক্ষণের জন্য একটি জাহাজ তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নৌবাহিনীর জন্য সমরাস্ত্র তৈরিতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে দেশে মিসাইল ও আইএফএফ (শত্রু-মিত্র চিহ্নিতকরণের যন্ত্র) তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
No comments