রোজায় মাথা ঘোরালে
রোজা রেখে বিকালের দিকে সাধারণত বয়স্কদের মাথা ঘোরায় বা ঝিমঝিম বোধ হয়। যারা ডায়াবেটিক রোগী তাদেরও এমন হতে পারে। রক্তে সুগার কমে গিয়ে এমনটি হয়। সমস্যা ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকলে গ্লুকোমিটার দিয়ে রক্তের সুগার পরিমাপ করে ব্যবস্থা নিতে হবে। মাথা ঘোরানোকে মেডিকেল ভাষায় ভার্টিগো বলে। চলাফেরার সময় হঠাৎ করে মাথা ঘোরালে, চোখে ঝাপসা দেখলে এবং সঙ্গে বমি হলে তা বিভিন্ন জটিল সমস্যার কারণে হতে পারে। শরীরের এ ভারসাম্যহীনতা বা মাথা ঘোরানো প্রধানত অন্তঃকর্ণের কারণে হয়। ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য আরও কিছু অঙ্গ জড়িত যেমন- চোখ, ঘাড়ের বিভিন্ন জয়েন্ট। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ থেকে সিগন্যাল যায় মস্তিষ্কে। মস্তিষ্কের সমস্যা থেকেও মারাত্মক ধরনের মাথা ঘোরানো হতে পারে। কানের নিন্মের সমস্যার জন্য মাথা ঘোরাতে পারে, কানের ভেতর ময়লা বা ওয়াক্স জমলে, বহিঃকর্ণে ও মধ্যকর্ণে ইনফেকশন, কানের পর্দা না থাকলে, ঘনঘন কান পাকা রোগ, কানের ভেতর পানি জমলে, ঘন ঘন সর্দি-কাশি হলে, নাকের হাড় বাঁকা ও সাইনাসে ইনফেকশন, অন্তঃকর্ণের প্রেসার বেড়ে গেলে।
মাথা ঘোরালে করণীয়
মাথা বেশি ঘোরালে একা একা চলাফেরা করা ঠিক নয়। এ অবস্থাতে বিশ্রাম জরুরি। স্টিমিটিল বা সিনারল জাতীয় ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে। সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হলে অতি শিগগিরই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও, ঢাকা
মোবাইল : ০১৭১৫-০১৬৭২৭
মাথা বেশি ঘোরালে একা একা চলাফেরা করা ঠিক নয়। এ অবস্থাতে বিশ্রাম জরুরি। স্টিমিটিল বা সিনারল জাতীয় ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে। সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হলে অতি শিগগিরই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও, ঢাকা
মোবাইল : ০১৭১৫-০১৬৭২৭
No comments