বিএনপির জোট ছাড়ায় ইসলামী ঐক্যজোটে ভাঙন
২০-দলীয় জোট ছাড়ার ঘোষণা দেন ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী। ছবি: ফোকাস বাংলা |
বিএনপির
নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ছাড়ার ঘোষণা দেওয়ার পরই শরিক দল ইসলামী
ঐক্যজোটের মধ্যে ভাঙন দেখা দিয়েছে। মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দলটির
একাংশ সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে তারা ২০-দলীয় জোটেই আছে। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ইসলামী
ঐক্যজোটের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে দলের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী
ঘোষণা দেন, ২০ দলের সঙ্গে আর তাঁদের কোনো সম্পর্ক নেই। একই সঙ্গে তিনি
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল থেকে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা হবে
বলেও ঘোষণা দেন।
এর কয়েক ঘণ্টা পর বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে করেন আবদুর রকিব নামে ইসলামী ঐক্যজোটেরই আরেক নেতা। তিনি নিজেকে ওই ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান দাবি করে বলেন, তাঁর দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের সঙ্গেই আছে।
২০১৪ সালের আগস্টে এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন, সেপ্টেম্বরে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) ও বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট থেকে বেরিয়ে আসে। তারও আগে আরেক শরিক ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ভাসানী-ন্যাপ) এই জোট ছাড়ে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই জোট ছাড়ার ঘোষণা দেওয়ার পর সংশ্লিষ্ট দলের কিছু নেতা একই নামে আলাদা দল গঠন করে জোটে থাকার ঘোষণা দেন।
বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটে থেকে যাওয়া নেতা-কর্মীদের সম্পর্কে জোট ত্যাগী ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব আবুল কাশেম প্রথম আলোকে বলেন, দুই-একজন চলে গেলে দলের কোনো ক্ষতি হবে না। যাঁরা গেছেন, তাঁরা অস্তিত্বহীন।
এর আগে দলের সম্মেলনে আবদুল লতিফ নেজামী বলেন, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ওলামায়ে কেরামের ঐক্যবদ্ধতার অনিবার্যতা দিন দিন ব্যাপক ও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। এ অবস্থায় ইসলামী ঐক্যজোট স্বকীয়তা বজায় রেখে নিজেদের সাংগঠনিক তৎপরতায় মনোযোগী হবে।
পরে জোট ছাড়ার কারণ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে লতিফ নেজামী বলেন, ‘ঐক্যজোটের কাজে অধিকতর সময় দেওয়ার জন্য আমরা জোট ত্যাগ করেছি। আপনারা দেখেছেন, জোটের কয়েকটা মিটিংয়ে আমরা যাইতে পারি নাই। আমাদের ব্যস্ততার জন্য সময় দিতে পারছি না।’
জোট ছাড়তে কারও চাপ বা ক্ষোভ আছে কি না, জানতে চাইলে নেজামী বলেন, ‘না, না। কোনো চাপও নেই, ক্ষোভও নেই, কিচ্ছু নাই।’
আর দলের ভাইস চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীর ছেলে আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, সব ইসলামী দলকে নিয়ে তাঁরা একটা ফোরাম করবেন। সে ফোরামের মাধ্যমেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবেন। ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন প্রয়াত মুফতি ফজলুল হক আমিনী।
আজকের সম্মেলনে আবদুল লতিফ নেজামী দলের চেয়ারম্যান ও মুফতি ফয়জুল্লাহ দ্বিতীয়বারের মতো মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন। যদিও দলটি চলছে আমিনীর পরিবারের প্রভাবে। নব নির্বাচিত কমিটিতে আমিনীর ছেলে আবুল হাসানাত আমিনীসহ দুই মেয়ের জামাই ভাইস চেয়ারম্যান। আর এক মেয়ের জামাই সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আছেন।
সম্মেলনে সারা দেশের প্রতিনিধিসহ প্রায় ৫০ জন নেতা বক্তব্য দেন। বক্তাদের প্রায় সবাই সরকার ও আওয়ামী লীগের কড়া সমালোচনা করে বক্তব্য দিলেও ব্যতিক্রম ছিলেন মুফতি আমিনীর ছেলে আবুল হাসানাত ও মেয়র জামাই জসিম উদ্দিন। তাঁরা বিএনপিকে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন। আবুল হাসানাত বলেন, ‘ইসলামের স্বার্থে জোট করেছি। প্রয়োজনে ইসলামের স্বার্থে জোট ভেঙেও দেব।’
জসিম উদ্দিন বলেন, ‘বিএনপি হইল পরের কাঁঠাল, পরের মাথা। পরের মাথায় পরের কাঁঠাল ভেঙে খেতে কত স্বাদ। ২০০১ সালে মুফতি আমিনীর আন্দোলনের ফলে ক্ষমতায় গিয়েছিল। কিন্তু ক্ষমতায় গিয়ে আমরা কী দেখতে পেলাম? শায়খুল হাদীস ও মুফতি আমিনী-দুজনকে ভিন্ন করেছে। তাঁদের রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম প্রচারের কোনো সুযোগ দেওয়া হল না।’ জসিম উদ্দিন আরও বলেন, বর্তমানে বিএনপি জোটের করুণ অবস্থা। শরিকদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হচ্ছে। ৫ জানুয়ারির সমাবেশে শরিকদের দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এখন আন্দোলন ও রাজনীতি কীভাবে চলবে, চিন্তা করতে হবে।
এ বিষয়টি নিয়ে বিএনপি কতটা উদ্বিগ্ন, এমন প্রশ্নের জবাবে দলটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এটাকে তাঁরা খুব বড় ধাক্কা মনে করছেন না। তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ ধরনের ঘটনা প্রায়ই ঘটে থাকে। বিশেষ করে যখন বিরোধী দলে থাকে ছোট ছোট দলগুলো। তাদের মধ্যে এ ধরনের প্রবণতা দেখা দেয়। ফখরুল বলেন, জোটের প্রধান শক্তি বিএনপি। সে জন্য এটি রাজনৈতিকভাবে খুব বড় একটা ধাক্কা হবে না। এটি মূলত বিরোধী দল ভেঙে দেওয়ার সরকারি কার্যক্রমের অংশ। জোটের শরিকদের সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে প্রলোভন দেখানো হচ্ছে।
জোটে থেকে গেল একাংশ
বিকেল চারটার দিকে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন ইসলামী ঐক্যজোটের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান আবদুর রকিব ও আবদুল করিমসহ দলের একটি অংশ। সেখানে আবদুর রকিব ঘোষণা দেন, ইসলামী ঐক্যজোট বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২০-দলীয় জোটে ছিল, থাকবে। জোট ত্যাগী কমিটিতে আবদুর রকিব দুই নম্বর উপদেষ্টা ও আবদুল করিমের নাম ভাইস চেয়ারম্যান পদে আছে।
সংবাদ সম্মেলনে আবদুর রকিব নিজেকে ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও আবদুল করিমকে নতুন মহাসচিব হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি বলেন, ঐক্যজোটের গঠনতন্ত্রে বহিষ্কারের সুযোগ নেই। দলের শৃঙ্খলাভঙ্গ করায় তাদের পদ চলে গেছে। ফলে তিনি জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়েছেন।
ইসলামী ঐক্যজোটে বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম ও খেলাফত ইসলামী নামে দুটি দল রয়েছে। আবদুর রকিব নেজামে ইসলামের সভাপতি। এ দলের মহাসচিব হলেন আবদুল লতিফ নেজামী। রকিব বলেন, ‘তিনি (নেজামী) একটা ঘটনা ঘটিয়েছেন, তাঁর পেছনে একটা মহাশক্তি কাজ করতে পারে। এই মহাশক্তি কী, প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘আমি বলব কেন? আপনারা সাংবাদিক, আমার চেয়ে আপনাদের বেশি অভিজ্ঞতা।’
এর কয়েক ঘণ্টা পর বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে করেন আবদুর রকিব নামে ইসলামী ঐক্যজোটেরই আরেক নেতা। তিনি নিজেকে ওই ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান দাবি করে বলেন, তাঁর দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের সঙ্গেই আছে।
২০১৪ সালের আগস্টে এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন, সেপ্টেম্বরে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) ও বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট থেকে বেরিয়ে আসে। তারও আগে আরেক শরিক ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ভাসানী-ন্যাপ) এই জোট ছাড়ে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই জোট ছাড়ার ঘোষণা দেওয়ার পর সংশ্লিষ্ট দলের কিছু নেতা একই নামে আলাদা দল গঠন করে জোটে থাকার ঘোষণা দেন।
বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটে থেকে যাওয়া নেতা-কর্মীদের সম্পর্কে জোট ত্যাগী ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব আবুল কাশেম প্রথম আলোকে বলেন, দুই-একজন চলে গেলে দলের কোনো ক্ষতি হবে না। যাঁরা গেছেন, তাঁরা অস্তিত্বহীন।
এর আগে দলের সম্মেলনে আবদুল লতিফ নেজামী বলেন, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ওলামায়ে কেরামের ঐক্যবদ্ধতার অনিবার্যতা দিন দিন ব্যাপক ও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। এ অবস্থায় ইসলামী ঐক্যজোট স্বকীয়তা বজায় রেখে নিজেদের সাংগঠনিক তৎপরতায় মনোযোগী হবে।
পরে জোট ছাড়ার কারণ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে লতিফ নেজামী বলেন, ‘ঐক্যজোটের কাজে অধিকতর সময় দেওয়ার জন্য আমরা জোট ত্যাগ করেছি। আপনারা দেখেছেন, জোটের কয়েকটা মিটিংয়ে আমরা যাইতে পারি নাই। আমাদের ব্যস্ততার জন্য সময় দিতে পারছি না।’
জোট ছাড়তে কারও চাপ বা ক্ষোভ আছে কি না, জানতে চাইলে নেজামী বলেন, ‘না, না। কোনো চাপও নেই, ক্ষোভও নেই, কিচ্ছু নাই।’
আর দলের ভাইস চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীর ছেলে আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, সব ইসলামী দলকে নিয়ে তাঁরা একটা ফোরাম করবেন। সে ফোরামের মাধ্যমেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবেন। ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন প্রয়াত মুফতি ফজলুল হক আমিনী।
আজকের সম্মেলনে আবদুল লতিফ নেজামী দলের চেয়ারম্যান ও মুফতি ফয়জুল্লাহ দ্বিতীয়বারের মতো মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন। যদিও দলটি চলছে আমিনীর পরিবারের প্রভাবে। নব নির্বাচিত কমিটিতে আমিনীর ছেলে আবুল হাসানাত আমিনীসহ দুই মেয়ের জামাই ভাইস চেয়ারম্যান। আর এক মেয়ের জামাই সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আছেন।
সম্মেলনে সারা দেশের প্রতিনিধিসহ প্রায় ৫০ জন নেতা বক্তব্য দেন। বক্তাদের প্রায় সবাই সরকার ও আওয়ামী লীগের কড়া সমালোচনা করে বক্তব্য দিলেও ব্যতিক্রম ছিলেন মুফতি আমিনীর ছেলে আবুল হাসানাত ও মেয়র জামাই জসিম উদ্দিন। তাঁরা বিএনপিকে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন। আবুল হাসানাত বলেন, ‘ইসলামের স্বার্থে জোট করেছি। প্রয়োজনে ইসলামের স্বার্থে জোট ভেঙেও দেব।’
জসিম উদ্দিন বলেন, ‘বিএনপি হইল পরের কাঁঠাল, পরের মাথা। পরের মাথায় পরের কাঁঠাল ভেঙে খেতে কত স্বাদ। ২০০১ সালে মুফতি আমিনীর আন্দোলনের ফলে ক্ষমতায় গিয়েছিল। কিন্তু ক্ষমতায় গিয়ে আমরা কী দেখতে পেলাম? শায়খুল হাদীস ও মুফতি আমিনী-দুজনকে ভিন্ন করেছে। তাঁদের রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম প্রচারের কোনো সুযোগ দেওয়া হল না।’ জসিম উদ্দিন আরও বলেন, বর্তমানে বিএনপি জোটের করুণ অবস্থা। শরিকদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হচ্ছে। ৫ জানুয়ারির সমাবেশে শরিকদের দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এখন আন্দোলন ও রাজনীতি কীভাবে চলবে, চিন্তা করতে হবে।
এ বিষয়টি নিয়ে বিএনপি কতটা উদ্বিগ্ন, এমন প্রশ্নের জবাবে দলটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এটাকে তাঁরা খুব বড় ধাক্কা মনে করছেন না। তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ ধরনের ঘটনা প্রায়ই ঘটে থাকে। বিশেষ করে যখন বিরোধী দলে থাকে ছোট ছোট দলগুলো। তাদের মধ্যে এ ধরনের প্রবণতা দেখা দেয়। ফখরুল বলেন, জোটের প্রধান শক্তি বিএনপি। সে জন্য এটি রাজনৈতিকভাবে খুব বড় একটা ধাক্কা হবে না। এটি মূলত বিরোধী দল ভেঙে দেওয়ার সরকারি কার্যক্রমের অংশ। জোটের শরিকদের সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে প্রলোভন দেখানো হচ্ছে।
জোটে থেকে গেল একাংশ
বিকেল চারটার দিকে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন ইসলামী ঐক্যজোটের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান আবদুর রকিব ও আবদুল করিমসহ দলের একটি অংশ। সেখানে আবদুর রকিব ঘোষণা দেন, ইসলামী ঐক্যজোট বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২০-দলীয় জোটে ছিল, থাকবে। জোট ত্যাগী কমিটিতে আবদুর রকিব দুই নম্বর উপদেষ্টা ও আবদুল করিমের নাম ভাইস চেয়ারম্যান পদে আছে।
সংবাদ সম্মেলনে আবদুর রকিব নিজেকে ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও আবদুল করিমকে নতুন মহাসচিব হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি বলেন, ঐক্যজোটের গঠনতন্ত্রে বহিষ্কারের সুযোগ নেই। দলের শৃঙ্খলাভঙ্গ করায় তাদের পদ চলে গেছে। ফলে তিনি জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়েছেন।
ইসলামী ঐক্যজোটে বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম ও খেলাফত ইসলামী নামে দুটি দল রয়েছে। আবদুর রকিব নেজামে ইসলামের সভাপতি। এ দলের মহাসচিব হলেন আবদুল লতিফ নেজামী। রকিব বলেন, ‘তিনি (নেজামী) একটা ঘটনা ঘটিয়েছেন, তাঁর পেছনে একটা মহাশক্তি কাজ করতে পারে। এই মহাশক্তি কী, প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘আমি বলব কেন? আপনারা সাংবাদিক, আমার চেয়ে আপনাদের বেশি অভিজ্ঞতা।’
No comments