গ্রামে থাকতে চান না চিকিৎসকরা
গ্রামে
থাকতে চান না চিকিৎসকরা। ফলে গ্রামের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও হাসপাতালে
চিকিৎসক সংকটে রোগীরা বেশি শহরমুখী হচ্ছেন। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৬৪
লাখ মানুষ চিকিৎসাব্যয় মেটাতে পারছেন না। সম্প্রতি পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের
গবেষণায় দেখা গেছে, এর অধিকাংশ অংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে।
চিকিৎসকের অভাবে অনেক রোগী বহু টাকা খরচ করে রাজধানী ও বিভাগীয় শহরে যান
চিকিৎসা নিতে। এতে পদে পদে ভোগান্তির মুখে পড়তে হয় তাদের। সংশ্লিষ্টরা
বলছেন, সরকার গত দুই বছর আগে একসঙ্গে ৬ হাজার বিসিএস চিকিৎসক নিয়োগ দেয়ার
পরও এ সংকটের অবসান হয়নি। কারণ হিসেবে জানা গেছে, গ্রামের হাসপাতালগুলোয়
নিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের বড় অংশই চিকিৎসাবিদ্যায় উচ্চশিক্ষার্থে ৫ বছরের
প্রেষণ ছুটিতে রয়েছেন। ফলে তারা গ্রামে যান না। আবার অনেকে তদবিরের মাধ্যমে
উচ্চশিক্ষা শেষে শহরেই থেকে যান। তাই ঘুরে-ফিরে পদ থাকলেও চিকিৎসক পাওয়া
যায় না গ্রামের হাসপাতালগুলোয়। এতে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হন গ্রামের
মানুষ।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম সম্প্রতি বলেছেন, সরকার প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে ডাক্তারদের অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধিতে একটি করে ডাক্তার ডরমেটরি করার চিন্তাভাবনা করছে। কয়েকটি ধাপে এ কাজ সম্পন্ন হবে। এই ডরমেটরিতে ডাক্তাররা আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ শহুরে পরিবেশ পাবেন। যাতে ডাক্তারদের শহরমুখী প্রবণতা কমে। চলতি বছর থেকেই এ কাজ শুরু হবে বলে তিনি আশা করেন।
জানা গেছে, জেলা সদর হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়া এমনও হেলথ কমপ্লেক্স বা হাসপাতাল আছে, যেখানে ২ থেকে ৪ জন চিকিৎসক দিয়ে কোনো রকমে রোগীদের সেবাদান চলছে। খোঁজ নিয়ে জানা যাচ্ছে, গ্রামের হাসপাতালগুলোয় গড়ে ৪ জনের বেশি চিকিৎসক পাওয়া কঠিন। অথচ প্রতিটিতেই পদ আছে ৯টি। কোনোটিতে ২০ থেকে ২৫টি। অনুপস্থিত চিকিৎসকদের অন্তত তিন ভাগের এক ভাগই ৫ বছরমেয়াদি বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি এমডি, এমএস, এফসিপিএসসহ বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর কোর্স করছেন। এ ছাড়া কেউ কেউ উচ্চশিক্ষার ছুটি নিয়ে পাড়ি জমিয়েছেন বিদেশে। কেউ শহরে বসে প্রাইভেট প্র্যাকটিস ও সংসার নিয়ে ব্যস্ত। চাকরি গ্রামে হলেও, তারা বেতন পাচ্ছেন শহরে বসে। সরকারি দলের চিকিৎসক সংগঠনের কর্মী পরিচয়ে কিংবা চিকিৎসক নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের তদবিরের মাধ্যমে তারা এ অবৈধ সুবিধা পাচ্ছেন বলে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। সূত্র মতে, গ্রামের হাসপাতালগুলো থেকে বছরে অন্তত ৬০০ চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। এ হিসাবে গত পাঁচ বছরে অন্তত ৩ হাজার চিকিৎসক এমডি, এমএস, এফসিপিএসসহ বিভিন্ন বিষয়ে লেখাপড়ার জন্য গ্রামের হাসপাতাল ছেড়েছেন। আগামী মার্চ সেশনের জন্যই সুযোগ পেয়েছেন ৪ শতাধিক সরকারি চিকিৎসক। তারা এখন প্রেষণ ছুটি নিয়ে গ্রাম ছাড়বেন। পড়বেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের অন্যান্য মেডিকেল কলেজ ও ইনস্টিটিউটে। তাদের অনেকেই নিয়মিতভাবে পাস করে কোর্স শেষ করতে পারছেন না। ফলে ৫ বছরের কোর্স শেষ করতে ৬ থেকে ৮ বছর লেগে যাচ্ছে। অনেক চিকিৎসক কোর্স শেষে গ্রামে না গিয়ে ওএসডি কর্মকর্তা হিসেবে শহরে ও আশপাশের হাসপাতালে সংযুক্তি নিচ্ছেন বলেও অভিযোগ আছে। এদিকে, উচ্চশিক্ষা ছুটিতে থাকায় ৫ বছর গ্রামের হাসপাতালে এমনিতেই যেতে হয় না চিকিৎসকদের। তখন তাদের পদগুলো শূন্য থাকলেও উচ্চশিক্ষায় অধিকসংখ্যক চিকিৎসক ব্যস্ত হয়ে পড়ায় এবং সরকারিভাবে পর্যাপ্ত চিকিৎসক না থাকায় সব শূন্যপদ পূরণ করা সম্ভব হয় না। অবশ্য জেলা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ ও স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট থেকেও উচ্চশিক্ষায় যাচ্ছেন চিকিৎসকরা। এসব হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক থাকায় রোগীদের সেবা ব্যাহত হচ্ছে না। এসব হাসপাতালের বেশির ভাগ চিকিৎসকই উচ্চ ডিগ্রিধারী। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, গ্রামের চিকিৎসকরা সুযোগ-সুবিধার অভিযোগ তুলে তারা গ্রাম ছাড়েন। অথচ চাকরি নেয়ার সময় সব ধরনের শর্ত পূরণ করেই তারা চাকরিতে এসেছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। এখন সুযোগ-সুবিধার কথা বলে কর্মস্থল ত্যাগ করা যায় না। কর্মকর্তাদের মতে, গ্রামের হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট দূর করতে হলে একসঙ্গে বেশি চিকিৎসককে প্রেষণ ছুটি দেয়া যাবে না।
এ ব্যাপারে উচ্চশিক্ষারত চিকিৎসকরা বলেন, উচ্চ ডিগ্রি না নিলে তারা বিশেষজ্ঞ হয়ে ভালো মানের সেবা দিতে ও অপারেশন করতে পারবেন না। বিশেষজ্ঞ না হতে পারলে শিক্ষক হয়ে নতুন করে বিশেষজ্ঞ তৈরিও সম্ভব নয়। তাই মনের সন্তুষ্টির জন্য এবং রোগীর স্বার্থেই বিশেষজ্ঞ হতে হবে। চিকিৎসকরা বলেন, উচ্চশিক্ষা শেষ করে তারা গ্রামে যেতে চান; কিন্তু কিছু উচ্চ ডিগ্রি গ্রামের হাসপাতালে প্রয়োগের ব্যবস্থা নেই। যেমন নিউরো, হার্ট ও স্পাইন সার্জারি। আবার গ্রামের হাসপাতালে থাকার মতো উপযুক্ত পরিবেশও নেই। নেই ছেলেমেয়ের লেখাপাড়ার ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।
সূত্র মতে, দেশে মোট সরকারি চিকিৎসকের পদ ২২ হাজার ১২০টি। সরকারি হাসপাতালগুলোয় সহকারী সার্জন ও মেডিকেল অফিসারের পদ প্রায় ১৪ হাজার। সহকারী সার্জন ও মেডিকেল অফিসার ছাড়া মহাপরিচালক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক পদ ৬, পরিচালক, অধ্যক্ষ ও সমমানের পদ ৮৯, উপপরিচালক ও সমমানের পদ ১০৫, সিভিল সার্জন, সহকারী পরিচালক ও সমমানের পদ ২০৩, ডেপুটি সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ৫০৫, অধ্যাপক ৪৭০, সহযোগী অধ্যাপক ৬৮৬, সহকারী অধ্যাপক ৯৪৬, সিনিয়র কনসালট্যান্ট ৪৩৯, সিনিয়র লেকচারার ৪, জুনিয়র লেকচারার ৩২, জুনিয়র কনসালট্যান্টের পদ ৩ হাজারের বেশি।
এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান মানবজমিনকে বলেন, ডাক্তারকে তার স্টেশনে থাকতে হবে। সিভিল সার্জনকে দায়িত্ব নিতে হবে। তার কোনো ইউনিয়নে ডাক্তার আছে কিনা। কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া স্টেশনে অনুপস্থিত গ্রহণযোগ্য নয় বলে ভিসি মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, শুধু ডাক্তার নয়, প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে আমাদের।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম সম্প্রতি বলেছেন, সরকার প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে ডাক্তারদের অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধিতে একটি করে ডাক্তার ডরমেটরি করার চিন্তাভাবনা করছে। কয়েকটি ধাপে এ কাজ সম্পন্ন হবে। এই ডরমেটরিতে ডাক্তাররা আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ শহুরে পরিবেশ পাবেন। যাতে ডাক্তারদের শহরমুখী প্রবণতা কমে। চলতি বছর থেকেই এ কাজ শুরু হবে বলে তিনি আশা করেন।
জানা গেছে, জেলা সদর হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়া এমনও হেলথ কমপ্লেক্স বা হাসপাতাল আছে, যেখানে ২ থেকে ৪ জন চিকিৎসক দিয়ে কোনো রকমে রোগীদের সেবাদান চলছে। খোঁজ নিয়ে জানা যাচ্ছে, গ্রামের হাসপাতালগুলোয় গড়ে ৪ জনের বেশি চিকিৎসক পাওয়া কঠিন। অথচ প্রতিটিতেই পদ আছে ৯টি। কোনোটিতে ২০ থেকে ২৫টি। অনুপস্থিত চিকিৎসকদের অন্তত তিন ভাগের এক ভাগই ৫ বছরমেয়াদি বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি এমডি, এমএস, এফসিপিএসসহ বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর কোর্স করছেন। এ ছাড়া কেউ কেউ উচ্চশিক্ষার ছুটি নিয়ে পাড়ি জমিয়েছেন বিদেশে। কেউ শহরে বসে প্রাইভেট প্র্যাকটিস ও সংসার নিয়ে ব্যস্ত। চাকরি গ্রামে হলেও, তারা বেতন পাচ্ছেন শহরে বসে। সরকারি দলের চিকিৎসক সংগঠনের কর্মী পরিচয়ে কিংবা চিকিৎসক নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের তদবিরের মাধ্যমে তারা এ অবৈধ সুবিধা পাচ্ছেন বলে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। সূত্র মতে, গ্রামের হাসপাতালগুলো থেকে বছরে অন্তত ৬০০ চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। এ হিসাবে গত পাঁচ বছরে অন্তত ৩ হাজার চিকিৎসক এমডি, এমএস, এফসিপিএসসহ বিভিন্ন বিষয়ে লেখাপড়ার জন্য গ্রামের হাসপাতাল ছেড়েছেন। আগামী মার্চ সেশনের জন্যই সুযোগ পেয়েছেন ৪ শতাধিক সরকারি চিকিৎসক। তারা এখন প্রেষণ ছুটি নিয়ে গ্রাম ছাড়বেন। পড়বেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের অন্যান্য মেডিকেল কলেজ ও ইনস্টিটিউটে। তাদের অনেকেই নিয়মিতভাবে পাস করে কোর্স শেষ করতে পারছেন না। ফলে ৫ বছরের কোর্স শেষ করতে ৬ থেকে ৮ বছর লেগে যাচ্ছে। অনেক চিকিৎসক কোর্স শেষে গ্রামে না গিয়ে ওএসডি কর্মকর্তা হিসেবে শহরে ও আশপাশের হাসপাতালে সংযুক্তি নিচ্ছেন বলেও অভিযোগ আছে। এদিকে, উচ্চশিক্ষা ছুটিতে থাকায় ৫ বছর গ্রামের হাসপাতালে এমনিতেই যেতে হয় না চিকিৎসকদের। তখন তাদের পদগুলো শূন্য থাকলেও উচ্চশিক্ষায় অধিকসংখ্যক চিকিৎসক ব্যস্ত হয়ে পড়ায় এবং সরকারিভাবে পর্যাপ্ত চিকিৎসক না থাকায় সব শূন্যপদ পূরণ করা সম্ভব হয় না। অবশ্য জেলা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ ও স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট থেকেও উচ্চশিক্ষায় যাচ্ছেন চিকিৎসকরা। এসব হাসপাতালে পর্যাপ্ত চিকিৎসক থাকায় রোগীদের সেবা ব্যাহত হচ্ছে না। এসব হাসপাতালের বেশির ভাগ চিকিৎসকই উচ্চ ডিগ্রিধারী। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, গ্রামের চিকিৎসকরা সুযোগ-সুবিধার অভিযোগ তুলে তারা গ্রাম ছাড়েন। অথচ চাকরি নেয়ার সময় সব ধরনের শর্ত পূরণ করেই তারা চাকরিতে এসেছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। এখন সুযোগ-সুবিধার কথা বলে কর্মস্থল ত্যাগ করা যায় না। কর্মকর্তাদের মতে, গ্রামের হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট দূর করতে হলে একসঙ্গে বেশি চিকিৎসককে প্রেষণ ছুটি দেয়া যাবে না।
এ ব্যাপারে উচ্চশিক্ষারত চিকিৎসকরা বলেন, উচ্চ ডিগ্রি না নিলে তারা বিশেষজ্ঞ হয়ে ভালো মানের সেবা দিতে ও অপারেশন করতে পারবেন না। বিশেষজ্ঞ না হতে পারলে শিক্ষক হয়ে নতুন করে বিশেষজ্ঞ তৈরিও সম্ভব নয়। তাই মনের সন্তুষ্টির জন্য এবং রোগীর স্বার্থেই বিশেষজ্ঞ হতে হবে। চিকিৎসকরা বলেন, উচ্চশিক্ষা শেষ করে তারা গ্রামে যেতে চান; কিন্তু কিছু উচ্চ ডিগ্রি গ্রামের হাসপাতালে প্রয়োগের ব্যবস্থা নেই। যেমন নিউরো, হার্ট ও স্পাইন সার্জারি। আবার গ্রামের হাসপাতালে থাকার মতো উপযুক্ত পরিবেশও নেই। নেই ছেলেমেয়ের লেখাপাড়ার ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।
সূত্র মতে, দেশে মোট সরকারি চিকিৎসকের পদ ২২ হাজার ১২০টি। সরকারি হাসপাতালগুলোয় সহকারী সার্জন ও মেডিকেল অফিসারের পদ প্রায় ১৪ হাজার। সহকারী সার্জন ও মেডিকেল অফিসার ছাড়া মহাপরিচালক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক পদ ৬, পরিচালক, অধ্যক্ষ ও সমমানের পদ ৮৯, উপপরিচালক ও সমমানের পদ ১০৫, সিভিল সার্জন, সহকারী পরিচালক ও সমমানের পদ ২০৩, ডেপুটি সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ৫০৫, অধ্যাপক ৪৭০, সহযোগী অধ্যাপক ৬৮৬, সহকারী অধ্যাপক ৯৪৬, সিনিয়র কনসালট্যান্ট ৪৩৯, সিনিয়র লেকচারার ৪, জুনিয়র লেকচারার ৩২, জুনিয়র কনসালট্যান্টের পদ ৩ হাজারের বেশি।
এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান মানবজমিনকে বলেন, ডাক্তারকে তার স্টেশনে থাকতে হবে। সিভিল সার্জনকে দায়িত্ব নিতে হবে। তার কোনো ইউনিয়নে ডাক্তার আছে কিনা। কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া স্টেশনে অনুপস্থিত গ্রহণযোগ্য নয় বলে ভিসি মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, শুধু ডাক্তার নয়, প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে আমাদের।
No comments